রবিবার, মে ৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কুড়িগ্রামে জেলা প্রশাসক ভবনের পরিত্যক্ত ছাদে গড়ে উঠেছে দৃষ্টি নন্দন ছাদবাগান

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যলয়ের দুটি ভবনের বিশালাকারের (প্রায় ৪০ হাজার স্কয়ার ফিট) ছাদটি বরাবরই পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। কুড়িগ্রামে জেলা প্রশাসক ভবনের পরিত্যক্ত ছাদে গড়ে উঠেছে দৃষ্টি নন্দন ছাদবাগান এক বছর আগে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম উদ্যোগ নেন পরিত্যক্ত ছাদকে বৃক্ষ শোভিত সবুজময় ছাদে পরিণত করার জন্য। তার প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে ছাদে লাগানো গাছে ফুল ও ফল ধরেছে। গাছে গাছে ঝুলছে আম,কমলা,মাল্টা,পেয়ারা জাতীয় ফল কাঁঠাল। আর এসব ফল দিয়ে আপ্যায়ন করা হচ্ছে অফিসে আগত অতিথিদের।

সরকারি ভবনের বিশাল পরিত্যক্ত ছাদ কাজে লাগিয়ে হতে পারে বিকল্প কৃষি। অপার সম্ভাবনার দুয়ার খুলে যেতে পারে এ ছাদ কৃষির মধ্য দিয়ে। পরিবেশ রক্ষায় রাখতে পারে অনন্য ভূমিকা।

এর দৃষ্টান্তমূলক উদাহরণ তৈরি করেছেন কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। গত দুবছর আগে তিনি কুড়িগ্রামে জেলা প্রশাসক হিসেবে দ্বায়িত্ব নিয়েছেন। করোনা কালিন সময়ে তিনি অফিসের বিশাল ছাদে ফল, ফুল এবং বিলুপ্ত ও বিরল প্রজাতির গাছ লাগিয়েছেন। ছাদের ওপর আম, কমলা, মাল্টা, ড্রাগনসহ প্রায় ১০০ প্রজাতির ৬৫০ গাছ। কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ছাদে গড়ে উঠেছে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান।
প্রায় ৪০ হাজার স্কয়ার ফুটের বিশাল এই ছাদবাগান অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠেছে সবার। সৃজনশীল এ ধারণা থেকে অন্যান্য সরকারি দপ্তরের ছাদে ‘ছাদকৃষি’ ছড়িয়ে দিতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন বৃক্ষ প্রেমিকরা।
এই ব্যতিক্রমী ছাদবাগান দেখতে ছুটে আসছেন অনেকেই। ছাদকৃষির প্রেরণা নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন ঘরে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে পরিত্যক্ত সব ছাদকে কাজে লাগাতে পারলে ছাদকৃষিতে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব বলে মনে করেন কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ও কৃষি গবেষক প্রফেসর মির্জা নাসির উদ্দিন।

তিনি বলেন, আমাদের ফল ও ফুলের চাহিদা মেটাতে অসামান্য অবদান রাখার পাশাপাশি পরিবেশ সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এই ছাদকৃষি। এ জন্য সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।

এ বিষয়ে কথা হলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়টি অনেক বড় আয়তনের। বিশাল ছাদে শখের বসে ছাদকৃষি শুরু করি। বিভিন্ন স্থান থেকে নানা জাতের ফল ও ফুলসহ বিভিন্ন গাছের চারা সংগ্রহ করে লাগানো হচ্ছে। কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার আগ্রহের কারণে আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে এই বাগান।
ছাদ কৃষি একদিকে যেমন আমাদের ফুল ও ফলের চাহিদা মেটাবে তেমনি অবসর সময়ে এ বাগানে সুন্দর সময় কাটানো যায়। মন প্রফুল্ল হয়। এ রকম একটি ছাদকে কাজে লাগিয়ে কৃষিতে অনন্য ভূমিকা এবং পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব। এটি পরিবেশ সুরক্ষার আন্দোলন হিসেবে ছড়িয়ে দেওয়ায় আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে সাতক্ষীরায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: ‘সাহসী নতুন বিশ্বে রিপোর্টিং-স্বাধীন গণমাধ্যমে এআই এর প্রভাব’ এই প্রতিপাদ্যেবিস্তারিত পড়ুন

আমরা নির্ভীক ও পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতাকে সম্মান করি: তারেক রহমান

নির্ভীক ও পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের কথা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানবিস্তারিত পড়ুন

‘গালি’ কেন দেন, ‘দেশ ছাড়তে বাধ্য’ কেন হয়েছিলেন- জানালেন পিনাকী ভট্টাচার্য

লোকে বলে পিনাকী গালি দেয়। আর পিনাকী বলেন—‘আমি তো আর মারতে পারিবিস্তারিত পড়ুন

  • সীমান্তে আটকের ৮ ঘণ্টা পর মামা-ভাগনেকে ফেরত দিলো বিএসএফ
  • সাধারণ যাত্রীদের ভোগান্তি এড়াতে বিমানের নিয়মিত ফ্লাইটে দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • যশোরের শার্শায় প্রবাসীর স্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেখিয়ে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে গনধোলায়ের স্বীকার
  • কলারোয়ায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচে চুয়াডাঙ্গাকে হারিয়েছে স্বাগতিকরা
  • দুই কৃষককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ; পাল্টা দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী
  • বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের টানাপোড়েনে বাণিজ্যে ধাক্কা
  • ৫ মে দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
  • পারমিট ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
  • অর্থনীতির জন্য আগামী ৭ মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: প্রেস সচিব
  • একের পর এক কালবৈশাখী আসছে চলতি মাসে
  • ভুট্টা ক্ষেতে গাঁজা চাষ!
  • সেন্টমার্টিনে নেয়ার কথা বলে সরকারি বরাদ্দের বালু-সিমেন্ট গেলো মিয়ানমার!