বুধবার, নভেম্বর ৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

খুলনার কয়রায় হরিণের মাংস সহ আটক শ্যামনগরের শাহ আলম

গরু ও খাসির মাংসের তুলনায় হরিণের মাংসের দাম কম হওয়ায় সুন্দরবনসংলগ্নসহ আশপাশের এলাকায় এই বন্য প্রাণীর মাংসের চাহিদা বেড়ে গেছে। এ সুযোগে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে চোরা শিকারিরা। তাঁরা বন বিভাগের টহল ফাঁকি দিয়ে হরিণ শিকার করে গোপনে বিক্রি করছেন।

সাতক্ষীরা শ্যামনগর উপজেলার ১২ নং গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলমের পৌষ্য পুত্র পরিচয়কারী সেই শাহ আলম ৩ মণ হরিণের মাংস সহ খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের পূর্ব ঘড়িলাল এলাকা থেকে আটক হয়।

তবে তার আটকের পর মুখ খুললেন গ্রাম বাসী। গাবুরা ইউপির পার্শ্বেমারী ও চাদনীমুখা এলাকার একাধিক ব্যক্তি বলেন, সে দীর্ঘ দিন ধরে এই কাজের সাথে জড়িত ও এই মাংস ইউপি চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলমের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে খাওয়ানোর জন্য আনা হচ্ছিল। এছাড়াও কিছুদিন আগে স্থানীয় প্রশাসনের নজর এড়িয়ে তার গ্রামের মাহফিলের আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য হরিণের মাংস আনা হয়েছিলো। চেয়ারম্যান ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। কিছু বললেই মামলার ভয় দেখায় চেয়ারম্যানর এসব লোকজন।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৫টায় উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের পূর্ব ঘড়িলাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে হরিণের মাংসসহ শাহ আলম নামের একজন চোরা শিকারিকে আটক করেছে কোস্টগার্ড। এসময় তার নিকট থেকে ১২০ কেজি হরিনের মাংস জব্দ করা হয়। সে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়ন পার্শ্বেমারী গ্রামের আজিজ মোল্লার ছেলে।

এদিকে আটক ব্যাক্তি ও জব্দ মাংস বন বিভাগের আন্ধারমানিক এস্টেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এসব বিষয়ে গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলম কে একাধিক বার কল করলেও কল রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

কাশিয়াবাদ ফরেস্ট এস্টেশনের কর্মকর্তা শ্যামা প্রসাদ বলেন, কোস্ট গার্ড অভিযান চালিয়ে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোপাদক স্টেশন এলাকা থেকে ১২০ কেজি হরিনের মাংস সাহ এক চোরা শিকারীকে আটক করে। তবে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোপাদক স্টেশন কর্মকর্তা হরিণের মাংস ও চোরা শিকারীকে বুজে না নেওয়ায়। আমরা খুলনা রেঞ্জ থেকে দায়িত্ব বুজে নিয়েছি। মামলার প্রস্তুতি চলছে।

সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকায় কয়েকটি চক্র অনেক আগে থেকেই হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়মিত অভিযানে তাদের তৎপরতা এত দিন কিছুটা কমলেও বর্তমানে ব্যাপক হারে বেড়েছে হরিণ শিকার।

বিশেষ করে খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের আংটিহারা ও জোড়শিং এলাকায় হরিণশিকারি চক্রের আধিপত্য বেশি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মাদারীপুর-১ আসনে ঘোষিত প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাদারীপুর-১বিস্তারিত পড়ুন

দেশে জলবায়ু খাতে দুই হাজার কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি হয়েছে: টিআইবি

জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় তহবিলের (বিসিসিটি) অর্ধেকেরও বেশি বরাদ্দে দুর্নীতি হয়েছে বলে জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবির ৪০৩ শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে ২০২৪ সালের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্তবিস্তারিত পড়ুন

  • তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া
  • প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি আসছে
  • বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার নাম
  • এবার সঠিক সময়েই বই পাবে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা: উপদেষ্টা
  • বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান জামায়াতের
  • ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট না হলে পুরো প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে’
  • জুলাই সনদের স্বাক্ষরিত কপি বদলে বিএনপির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে: রিজভী
  • প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করল ইসি
  • ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
  • সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে সমাজসেবা কার্যালয় কাজ করছে: ধর্ম উপদেষ্টা
  • বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন
  • ফ্যাসিস্ট দলের দোসররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না: রিজভী