শুক্রবার, আগস্ট ২২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমলেই ঘটেছে: মাহফুজ আলম

গুম, আয়নাঘর এবং নির্বিচার নিপীড়ন এসব ঘটনা শেখ মুজিবুর রহমানের আমলেই ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর পিআইবিতে ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ শাকিলের মা বিবি আয়েশা।
সভাপতিত্ব করেন তথ্য সচিব মাহবুবা ফারজানা।

উপদেষ্টা বলেন, শেখ মুজিব যে একনায়কতন্ত্র বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন, সেটিই বাস্তবায়ন করেন শেখ হাসিনা। শেখ মুজিব যেভাবে বিরোধীদের উপর নির্যাতন করেছেন, শেখ হাসিনাও তাই করেছেন।

মাহফুজ আলম বলেছেন, রাষ্ট্রের টাকা খরচ করে আদর্শিক গুণ্ডাদের লালন-পালন করেছেন হাসিনা। নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞকে ন্যায্যতা দিয়েছে তারা। এই সিস্টেম এমনভাবে বানিয়েছে, যেখানেই হাত দিই সেখানেই আদর্শিক গুণ্ডা, সেখানেই লীগের দোসর পাই। হাসিনার ফ্যাসিবাদে লীগ কর্মীদের পাশাপাশি পুলিশের অংশ ছিল। শুধু প্রশাসন ও পুলিশযন্ত্র এ ফ্যাসিবাদের অংশ না, পুরো জাতিকে দূষিত করে রেখে গেছে। সামান্য সংস্কারে এটা বিলোপ হবে না। পাঠ্যবইয়ের মাধ্যমে শিশুদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দূষিত জাতি/ফ্যাসিবাদী জাতি তৈরি করতে চেয়েছে। সেটা এ শিশুরাই ভেঙে দিয়েছে।

মাহফুজ আলম বলেন, তরুণদের শেখ হাসিনা আদর্শিক পাঠশালায় ভর্তি করতে চেয়েছিল। পাঠশালায় ভর্তি করে তাদের মাথা ব্রেইন ওয়াশ করে শেখ মুজিবের বন্দনা, শেখ হাসিনার বন্দনার মধ্যে দিয়ে কয়েকটা প্রজন্মকে তৈরি করতে চেয়েছিল। ওদের পরিকল্পনা ছিল মূলত কয়েকটি প্রজন্মকে মুজিববাদী চেতনার গুলি খাইয়ে তাদের নৈতিকভাবে, মানসিকভাবে ও বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গু করে দেওয়া। এভাবে তাদের পরিকল্পনা ছিল ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতা স্থায়ী করা। কিন্তু যাদের তারা প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল, সেই প্রজন্ম তাদের আয়নাঘর ভেঙে দিয়েছে। এ প্রজন্ম তাদের সে দম্ভ, এক পরিবার এক দলকেন্দ্রিক বাংলাদেশ সে প্রকল্প ভেঙে দিয়েছে।

মানুষের যে চাওয়া ছিল দেশ সংস্কারের, আমরা তা আজও বাস্তবায়ন করতে পারেননি বলে মনে করেন এই উপদেষ্টা। তিনি বলেন, সরকারের জায়গা থেকে আমরা বিচার নিশ্চিতের চেষ্টা করছি।

এই জাতিকে উদ্ধারের প্রকল্প অনেক বড় উল্লেখ করে মাহফুজ আলম বলেন, শুধু নির্বাচন আর সংস্কার দিয়ে কাজ শেষ হবে না। সরকার যথেষ্ট চেষ্টা করছে নতুন রাষ্ট্র গঠনের।

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে শহীদদের স্পিরিট নিয়ে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত গড়ে তুলতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিচার ও সংস্কারে দরকার আমূল পরিবর্তন, সেটা অল্প দিনে সম্ভব না। আবু সাঈদের ত্যাগ, স্পিরিট ধারণ করতে হবে। আমরা বিস্মৃতপরায়ণ জাতি, সহজেই ভুলে যাই। চাই না মানুষ বিজনেস ইউজুয়ালে ঢুকে পড়ুক। চাই এ ক্ষোভ জারি থাকুক। এ ক্ষোভ দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কারও কারও আচরণে বিএনপির বিজয় ঠেকানোর প্রবণতা : তারেক রহমান

রাজপথের সহযোদ্ধা কতিপয় রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীর আচরণে পলাতক স্বৈরাচারের সরকারের মতোবিস্তারিত পড়ুন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে সমস্যা নেই তবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়নি

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনবিস্তারিত পড়ুন

একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

দেশে ‘একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে’ বলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারী হিসেবে শেখ হাসিনার নাম যুক্ত হচ্ছে: আসিফ মাহমুদ
  • বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা নিয়ে ‘সুখবর’ পাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
  • চা কফি খাওয়াতে পারবেন না ডাকসু প্রার্থীরা
  • আশুলিয়ায় ছয়জনের লা*শ পোড়ানোর ঘটনায় রাজসাক্ষী হলেন সাবেক এসআই আবজালুল হক
  • সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচলের প্লটের দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • প্রশাসনের বাইরে বঞ্চিত ৭৮ কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
  • গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়নি, সুষ্ঠু নির্বাচন এখনো নিশ্চিত নয়: রিজভী
  • গুলিবিদ্ধ ১৬৭ জনের অনেকেরই মাথার খুলি ছিল না
  • ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ
  • সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা
  • সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিলো ছাত্রদল
  • ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের