শনিবার, অক্টোবর ১১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দায়িত্ব পেল পুলিশ

দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা দিয়েছে দেশটির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের জন্য গঠিত দুর্নীতি তদন্ত দপ্তর (সিআইও)। এবার সেই পরোয়ানা কার্যকর করার দায়িত্ব দেশটির পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে সিআইও।যা সোমবার পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

এদিন এক বিবৃতিতে সিআইও জানিয়েছে, ‘জাতীয় তদন্ত দপ্তরের কাছে এই রাতে (রোববার রাতে) সন্দেহভাজন (ইউন, পদবিযুক্ত) প্রেসিডেন্টের গ্রেফতারি ওয়ারেন্ট কার্যকর করার নির্দেশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ার আদালত প্রেসিডেন্ট ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। এই ওয়ারেন্টের মেয়াদ ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

এর আগে ধারণা করা হয়েছিল যে, সিআইও হয় নতুন একটি ওয়ারেন্টের আবেদন করতে পারে অথবা বর্তমান ওয়ারেন্টের মেয়াদ বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারে। তবে তেমনটা হয়নি। তারা বিষয়টি জাতীয় তদন্ত দপ্তরে হস্তান্তর করেছে।

জাতীয় তদন্ত দপ্তর হলো দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় পুলিশ সংস্থার অধীনস্থ একটি বিভাগ।

এদিকে রোববার দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা বাতিলের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে সিউলের একটি আদালত।

স্থানীয় ইয়োনহাপ নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউনের আইনজীবী তার বিরুদ্ধে দেওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানা স্থগিতের ওপর আপত্তি জানিয়ে একটি আবেদন করেছিল। তবে আদালত সেই আপত্তি নাকচ করে দিয়েছে।

ইউনের আইনজীবী ইউন গাপ-গিউন এ বিষয়ে জানিয়েছেন, তারা স্থানীয় আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে দেশের শীর্ষ আদালতে আপিল করার কথা ভাবছেন।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আবেদন খারিজ হওয়া মানে এই নয় যে, গ্রেফতারি পরোয়ানাটি আইনত বৈধ। আমরা সুপ্রিম কোর্টে আপিল করার বিষয়টি বিবেচনা করব।

এর আগে গত ৩ জানুয়ারি দক্ষিণ কোরীয় দুর্নীতি তদন্ত অফিস অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউনকে আটক করার চেষ্টা করলে তার নিরাপত্তা বাহিনী তাদেরকে বাধা দেয়। এ সময় প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে প্রায় সাড়ে ৫ ঘণ্টা সংঘর্ষের পর একীভূত তদন্ত দলের সদস্যরা প্রেসিডেন্টের বাসভবনের এলাকা ত্যাগ করে।

৬৩ বছর বয়সি ইউন সুক-ইওল গত ৩ ডিসেম্বর দেশটিতে সামরিক আইন জারি করেন। তবে তুমুল সমালোচনা ও ক্ষোভের মুখে কিছু সময়ের মধ্যেই তা প্রত্যাহারে বাধ্য হন।

এ নিয়ে ইউনকে গত ১৪ ডিসেম্বর অভিশংসিত করা হয় এবং এখন তিনি সাংবিধানিক আদালতের রায়ের অপেক্ষায় রয়েছেন। এই রায়-ই তাকে স্থায়ীভাবে পদ থেকে অপসারণ করবে অথবা পুনর্বহাল করবে। তবে এই রায় দিতে আদালতের ছয় মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

ইউন দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে প্রথম চলমান প্রেসিডেন্ট, যিনি কিনা রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন এবং তার ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

এছাড়াও এই প্রথমবারের মতো দক্ষিণ কোরিয়ায় একজন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
সূত্র: তাস ও আনাদোলু এজেন্সি

একই রকম সংবাদ সমূহ

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা মাচাদো

চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ভেনেজুয়েলার মারিয়া কোরিনা মাচাদো। শুক্রবার (১০বিস্তারিত পড়ুন

বিদ্যুতের বকেয়া ৪৬৪ মিলিয়ন ডলার পরিশোধে প্রধান উপদেষ্টাকে আদানির চিঠি

বিদ্যুতের বকেয়া ৪৬৪ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে প্রধান উপদেষ্টাকে চিঠি পাঠিয়েছেন ভারতেরবিস্তারিত পড়ুন

সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর

বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে সাধারণ কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিকবিস্তারিত পড়ুন

  • চিকিৎসায় নোবেল পেলেন যুক্তরাষ্ট্র-জাপানের তিন গবেষক
  • গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের সমর্থনে রাস্তায় ইসরায়েলিদের ঢল
  • পাকিস্তানকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুঁশিয়ারি ভারতের সেনাপ্রধানের
  • পাকিস্তানের কোয়েটায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১০
  • এনআরবি কানেক্ট ডে’তে তারেক রহমানের বার্তা স্থান না পাওয়ায় প্রবাসীদের হতাশা
  • ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিশ্ব নেতাদের পূর্ণ সমর্থন
  • জাতিসংঘে ড. ইউনূসের ভাষণ : জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে, চলমান থাকবে সংস্কারও
  • বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
  • নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনিতে ভয়াবহ ধস, অন্তত ১০০ শ্রমিকের মৃত্যুর আশঙ্কা
  • ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূস ও তার মেয়ের ছবি প্রকাশ
  • আগামি নির্বাচন হবে গণতন্ত্রের নতুন ভিত্তি : প্যারিসের মেয়রকে ড. ইউনূস
  • রাশিয়াকে ‘কাগজের বাঘ’ বললেন ট্রাম্প, পাল্টা জবাব মস্কোর