বুধবার, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নির্বাচনের আগে সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে মেট্রোরেল : ব্লুমবার্গ

স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে মেট্রোরেলের উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে উত্তরায় এর উদ্বোধন করেন তিনি। মেট্রোরেল নিয়ে বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রশংসা করে প্রতিবেদন তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গণমাধ্যম ব্লুমবার্গ।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- বিশ্বের অন্যতম জনবহুল শহর ঢাকায় উদ্বোধন হয়েছে বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল। যাতায়াত সহজ করতে জাপানের সহযোগিতায় নির্মিত এ প্রকল্পটি বুধবার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এতে বলা হয়, উত্তরার দিয়াবাড়ী থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার পথে মেট্রোরেল লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। বুধবার উদ্বোধন হয় উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশের, যার দৈর্ঘ্য ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ঢাকার মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনবে এ প্রকল্পটি। রিজার্ভ হ্রাস, মুদ্রাস্ফীতি ও জ্বালানি সংকটে থাকা বাংলাদেশের পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের আগে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতেও সহায়তা করবে এটি।

ঢাকার ৩০৫ বর্গকিলোমিটার এলাকায় এক কোটির বেশি মানুষের বাস। শহরটিতে গাড়ির গতি প্রতি ঘণ্টায় গড়ে সাত কিলোমিটার। দশ বছর আগেও ঢাকায় গাড়ির গতি প্রতি ঘণ্টায় ছিল গড়ে ২১ কিলোমিটার।

বিশ্বব্যাংক বলছে, ভবিষ্যতে ঢাকার গাড়ির গতি প্রতি ঘণ্টায় গড়ে চার কিলোমিটারে নেমে আসতে পারে, যা সাধারণ মানুষের হাঁটার গতির চেয়ে কম।

এ নিয়ে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সাবেক প্রধান মার্টিন রামা বলেন, ‘ঢাকার মতো একটি শহরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্প এই মেট্রোরেল। আপনি ভারতের অনেক শহরে তাকালে দেখতে পারবেন যে, লোকজনের কাজে যাওয়ার উপায়ের অনেক পরিবর্তন হয়েছে। মেট্রোরেল নারীদের জন্য একটি নিরাপদ যান।’

ব্লুমবার্গ বলছে, ঢাকায় যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩২ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়। পাশাপাশি এতে প্রতি বছর কয়েক বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়। দ্য ইকোনমিস্টের ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ২০২২-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের বসবাসযোগ্য ১৮২টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান তলানিতে।

বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে মেট্রোরেল প্রকল্প হাতে নেয়। কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। ঢাকা ম্যাস র্যাযপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের লাইন-৬ এর সম্প্রসারণ, স্টেশন প্লাজা নির্মাণ, কিছু স্টেশনে নতুন করে জমি অধিগ্রহণ, পরামর্শকের পেছনে ব্যয় বৃদ্ধি, বাড়তি ভ্যাটের কারণে আরও প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা ব্যয় বেড়েছে। বর্তমানে এর খরচ দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাইকা দিচ্ছে ১৯ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। আর সরকার এ প্রকল্পে খরচ করছে ১৩ হাজার ৭৫৩ কোটি টাকা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ফিলিস্তিনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করল বাংলাদেশ

কাতারের সার্বভৌম ভূখণ্ডে ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলাকে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ। এই হামলাকেবিস্তারিত পড়ুন

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সামান্য বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর)বিস্তারিত পড়ুন

ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজে আমরা সন্তুষ্ট : নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, এখন পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন পেল ৩৭ প্রতিষ্ঠান
  • পদ্মা সেতুতে গাড়ি থামানো ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় টোল আদায়
  • যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আরো গভীর করতে চান প্রধান উপদেষ্টা
  • ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
  • প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে কীভাবে ভোট দেবেন, জানালেন ইসি
  • নতুন বেতন কাঠামোতে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে
  • সহিংসতার অভিযোগে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
  • কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা
  • ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা
  • ১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
  • নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান
  • সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালদ্বীপের চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ