শুক্রবার, নভেম্বর ৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

প্রস্তাবিত বাজেটে সাধারণ মানুষের স্বার্থ নাই : বাংলাদেশ ন্যাপ

বরাবরেট মতো এবারের বাজেটও দারিদ্র্য, বৈষম্য, লুটপাটের দলিল ছাড়া আর কিছুই নয়। এই বাজেটে সাধারন মানুষের স্বার্থ নাই মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) সরকার ঘোষিত ২০২৩-২৪ বাজেটের তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ায় তারা এ মন্তব্য করেন।

তারা বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়টি মাথায় রেখে বাজেট প্রণয়নের দাবি জানানো হলেও সরকার সে বিষয়ে একেবারেই গুরুত্ব প্রদান করে নাই। এছাড়াও সর্বজনীন রেশনিং পদ্ধতি, বিদ্যুৎ জ্বালানির মূল্য যাতে না বৃদ্ধি পায় সেই বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার প্রদান করে নাই।

নেতৃদ্বয় আরো বলেন, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি যা কোনোভাবেই আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। জীবন জীবিকা চালাতে মানুষ এখন হিমশিম খাচ্ছে। সবার আগে মানুষ মনে করে তার জীবন জীবিকা প্রধান। শিক্ষা, চিকিৎসা এবং জীবন চালানোই এখন সাধারণ নাগরিকদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তাই এই বাজেটে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি থাকবে নিত্যপণ্যের দাম নাগালের মধ্যে নামিয়ে আনার পরত্যাশা থাকলেও সে বিষয়ে কোন দিক নির্দেশনা নাই। এর মাঝে সবাইকে দুই হাজার টাকা কর বাধ্যতামূলক করা ন্যায় সংগত নয়।

তারা বলেন, প্রকৃত অর্থে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে প্রতিবছর সরকার যে বাজেট দেয়া হয় তাতে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের চলতি নীতিমালারই প্রতিফলন ঘটিয়ে থাকে। মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে ক্ষমতাসীন সকল রাজনৈতিক দল তথা শাসক শ্রেণি পুঁজিবাদী মুক্তবাজার অর্থনীতিকে কেন্দ্র করেই বাজেট প্রণয়ন করেছে। ফলে দারিদ্র্য, বৈষম্য, লুটপাট-দুর্নীতি ও সম্পদের কেন্দ্রীভবন ত্বরান্বিত হয়, যা বর্তমানে চরম রূপ নিয়েছে।

নেতৃদ্বয় বলেন, পুঁজিবাদী বিকাশের ধারায় জিডিপি বেড়েছে তার পরিণতিতে দেশে ব্যাপক বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রাণ-প্রকৃতি বিনাশের মেগা প্রকল্পে ঋণও বেড়েছে। অন্যদিকে ঋণ-কর খেলাপি চোরাই টাকার মালিকদের সম্পদ বেড়েছে। মধ্যম আয়ের দেশের মানুষেরা কম মজুরিতে কাজ করে শ্রম নির্ভর রফতানিমুখী শিল্পে ভর্তুকি দিতে থাকবে, এমনটা আশা করা ঠিক হবে না।

তারা বলেন, বাজেটে শিক্ষা ও কৃষি খাতে বরাদ্দ আরো বৃদ্ধির দাবি জানিয়ে বলেন, বাজেটে বৈষম্য নিরসনে সরকারের ইচ্ছা এবং জবাবদিহিতা প্রয়োজন। প্রয়োজনীয় খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন যা বর্তমানে পরিপূর্ণ অনুপস্থিত।

নেতৃদ্বয় বলেন, প্রতি বছর সরকার একটি গতানুগতিক বাজেট উপস্থাপন করে। সরকারের প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ সালের বাজেটও তার থেকে আলাদা কিছুই নয়। এই বাজেটে সাধারণ মানুষ উপেক্ষিত। বরাবরের মতোই বাজেট বৈষম্যমূলক দলিল হিসেবেই সামনে এসেছে। রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া লুটেরা গোষ্টি দিয়ে এই বৈষম্যমূলক ব্যবস্থা পরিবর্তন সম্ভব নয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জামায়াতের নজর ‘হিন্দু ভোটব্যাংকে’

ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার উমেদপুর ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মো. শওকত আলী বলেছেন, আমরাবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপির র‍্যালি ঘিরে নয়াপল্টনে নেতাকর্মীদের ঢল

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’- এর সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আজবিস্তারিত পড়ুন

আ.লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনেরবিস্তারিত পড়ুন

  • নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের এপিএস মনিরের দুই নৌযান জব্দ
  • পিআর হলে দেশে কোনো সরকার গঠন না-ও হতে পারে -খন্দকার মোশাররফ
  • নভেম্বরে না হলেও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট চায় জামায়াত
  • মাদারীপুর-১ আসনে ঘোষিত প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি
  • তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া
  • বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার নাম
  • বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান জামায়াতের
  • ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট না হলে পুরো প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে’
  • ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
  • এসবই নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র: মির্জা ফখরুল
  • বিএনপি কেন গণভোট নির্বাচনের দিনে চায়, জানালেন সালাহউদ্দিন