বৃহস্পতিবার, মে ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বিচারকার্যে গতি বাড়াতে হবে

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল যুগে বিশ্বব্যাপী কাজ করার গতি বহুগুণ বেড়ে গেছে। বাংলাদেশের বিচারকদেরকেও এটা বিবেচনায় নিয়ে বিচারকাজের গতি বাড়াতে হবে। বিচারকরা দ্রুত বিচারকার্য কিভাবে সম্পন্ন করবেন, সেটা নিয়ে তাদের ভাবতে হবে।

বুধবার (১৩ জুলাই) ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সহকারী জজ ও সমপর্যায়ের বিচারকদের জন্য আয়োজিত ৪৬ ও ৪৭তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।

বিচারকদের উদ্দেশ্যে আইনমন্ত্রী বলেন, যুগ কিন্তু পাল্টে গেছে। আপনারা এখন ডিজিটাল যুগের বিচারক। আগে বিচারকার্যে দেরি হলে, বিভিন্ন কারণ উপলদ্ধি করে জনগণ নিজেকে বুঝ দিতো। কিন্তু এই ডিজিটাল যুগে তারা কিন্তু বিচারের বিলম্ব ভালভাবে দেখবে না। তারা দ্রুত ন্যায়বিচার চায়। তিনি বলেন, একটি কথা চালু আছে, জাস্টিস ডিলেইড ইজ জাস্টিস ডিনাইড এবং জাস্টিস হারিড ইজ জাস্টিস বারিড আপনাদেরকে এই দুটোর মধ্যে কিন্তু সমন্বয় করতে হবে। একটি ব্যালান্সের মধ্যে আসতে হবে।

তিনি যোগ করেন, সবসময় একটি অভিযোগ আসে বিচারকার্য করতে গেলে মেডিকেল অফিসার ও তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষী দিতে দেরি হয়। কারণ তাদেরকে খুঁজে বের করতে, চিহ্নিত করতে এবং কর্মস্থল থেকে বিচারিক আদালতে আনতে অনেকদিন সময় লেগে যায়। এ সমস্যা দূর করার অংশ হিসেবে মামলার চার্জশিটে মেডিকেল অফিসার ও তদন্ত কর্মকর্তার মোবাইল নাম্বার যুক্ত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে করে তাদের সাথে সহজে যোগাযোগ করে আদালতে আনা যাবে। এখন আমরা আরও একধাপ এগিয়ে যাচ্ছি। সেটা হচ্ছে এসএমএস- এর মাধ্যমে মেডিকেল অফিসার ও তদন্ত কর্মকর্তাসহ প্রত্যেক স্বাক্ষীকে মামলার তারিখ জানানো। এর ফলে তারা আর বলতে পারবে না যে, আমরা সংবাদ পাই নাই বা আমি এই জন্য আদালতে আসতে পারিনি।

মন্ত্রী বলেন, আমরা কিন্তু এগুলো করে যাচ্ছি। এখন বিচারকদের যেটা নিশ্চয়তা দিতে হবে, সেটা হলো যেদিন মেডিকেল অফিসার বা তদন্ত কর্মকর্তা বা অন্য কোন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিতে আসবেন সেদিন যেন তার সাক্ষীটা হয়। এই জিনিসটা বিচারকদের নিশ্চিত করতে হবে।

আনিসুল হক বলেন, নিজেদের অর্থায়নে আমরা পদ্মা সেতু করেছি। এটা হচ্ছে আমাদের মর্যাদার ব্যাপার। এই সেতুর কল্যাণে এখন ঢাকা থেকে চার ঘন্টায় বরগুণায় যাওয়া যাচ্ছে। যেটা আগে লাগত কমপক্ষে ১০-১২ ঘন্টা। আমাদেরও কিন্তু বিচার করতে গেলে এই গতিটা মেইনটেইট করতে হবে। তা-না হলে ৩৯ লক্ষ মামলাজট কমিয়ে আনতে পারবো না।

তিনি জানান, জুডিসিয়াল অফিসার আরও বাড়ানো হবে। বিচারকের সংখ্যা গিয়ে তিন হাজারে ঠেকতে হবে। জুডিসিয়াল অফিসাররা যাতে গাড়ি কেনার জন্য স্বল্পসূদে সরকারি ঋণ পান সে ব্যবস্থা তিনি করবেন বলেও বিচারকদের আশ্বস্ত করেন।

বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সাওয়ার বক্তৃতা করেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গুজব এখন বড় চ্যালেঞ্জ : প্রধান তথ্য কর্মকর্তা

প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামূূূূল কবীর বলেছেন, ফ্যাক্ট চেকিং ও গুজব প্রতিরোধেবিস্তারিত পড়ুন

১৭ ও ২৪ মে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে

মে মাসের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম চালানোর নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।বিস্তারিত পড়ুন

পুলিশের শীর্ষস্থানীয় ১৫ কর্মকর্তাকে বদলি

বাংলাদেশ পুলিশের ডিআইজি পদে কর্মরত তিন কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত আইজিপির চলতি দায়িত্ব দেওয়াবিস্তারিত পড়ুন

  • দুটি তীব্র তাপপ্রবাহ ও ঘূর্ণিঝড় আসার আভাস
  • প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আরো একটি নতুন অধিদপ্তর হচ্ছে
  • সাতক্ষীরায় গ্রামে গ্রামে ধান শুকাতে ব্যস্ত নারীরা
  • উপকূলে শঙ্কা ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ নিয়ে
  • জাতীয় আন্তঃকলেজ ফুটবলে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের রতনপুর কলেজ
  • কালিগঞ্জে দুর্ধর্ষ চুরি, ৩০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ ৫ লক্ষ টাকা লুট
  • ভারত থেকে বাংলাদেশে পুশইন গ্রহণযোগ্য নয়: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
  • মুজিব খুন হওয়ার পর কেন জনগণ মিষ্টি বিতরণ করেছিল, জানালেন বদরুদ্দীন উমর
  • সীমান্ত জেলার পুলিশ সুপারদের সতর্ক থাকার নির্দেশ
  • খালেদা জিয়ার জন্য বানানো কারাগারে এখন থাকবেন আওয়ামী লীগ নেতারা
  • ‘৬৪০ জন সাংবাদিককে টার্গেট’ করার খবর অসত্য: প্রেস উইং
  • ‘বউ যেন সব সোনা নিয়ে যায়’ এএসপির লাশের পাশে এমন লেখা চিরকুট