শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণই সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা। কোনো জিনিসের মূল্য একবার বাড়লে সেটি কমানো কঠিন। তবে প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক শেষে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে উপদেষ্টার সম্মেলন কক্ষে এ ব্রিফিং হয়।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, এরই মধ্যে আমাদের রেমিট্যান্স বেড়েছে এবং বৈদেশিক লেনদেনে ভারসাম্য এসেছে। কিন্তু মূল্যস্ফীতির জায়গায় এখনো তেমন পরিবর্তন আসেনি।

একনেক সভায় মৌলভীবাজারে স্থাপিতব্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা অহেতুক প্রকল্প বাতিলের কাজ করছি। আমরা বাজেট ঘাটতি সহনীয় রেখে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) সংশোধনের কাজ করছি। এতে উন্নয়ন বাজেটের আকার ছোট হলেও প্রবৃদ্ধি কমবে না। আমাদের লক্ষ্য হলো কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং জনগণের উপকার করা।

এলএনজি আমদানি কমিয়ে দেশীয় গ্যাস সন্ধানে নজর দেওয়া হবে জানিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, ভোলা, সিলেটে অনেক গাস মজুত আছে। সার্ভে করলে গ্যাস মিলবে। নিজের গ্যাস আছে এগুলো অনুসন্ধান করা উচিত। আমদানি না করে গ্যাস অনুসন্ধান বাড়াবো। গ্যাস খাতকে অবহেলিত করে রাখা হয়েছে সে জন্য বেশি ঝুঁকে পড়েছি আমদানি করার ওপর এটা কমানো হবে।

ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, এরই মধ্যে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে ডিও লেটার দিয়ে বলেছি যে, বিভিন্ন এলাকার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে প্রস্তাব পাঠাতে। কেননা, এখন স্থানীয় পর্যায়ে সংসদ সদস্য নেই। আছেন শুধু আমলারা, আর উপদেষ্টারা। তাই উপদেষ্টারা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। রাস্তাঘাট কোথায় কী সংস্কার দরকার, সেসব সমাধান করা হবে।

অন্য একটি প্রকল্পের বিষয়ে বলতে গিয়ে উপদেষ্টা বলেন, আমাদের সিলেট ও মৌলভীবাজার অঞ্চলে প্রচুর গ্যাস মজুত আছে। আগের সরকার কেনো এগুলোতে গুরুত্ব না দিয়ে এলএনজি ও কয়লা আমদানির প্রতি ঝোঁক দিয়েছিলেন, সেটি বড় প্রশ্ন। আমরা আন্তর্জাতিক নিয়ম নীতি মেনেই গ্যাস অনুসন্ধান এবং কূপ খননের কাজ করবো। যতটা পারি এ কাজ অব্যাহত রাখা হবে। গ্যাস ও বিদ্যুতে আমরা কোনো নিয়ম ভাঙতে চাই না। তবে গ্যাস উত্তোলনে প্রচুর বিনিয়োগ দরকার।

তিনি বলেন, এখন থেকে যেকোনো উন্নয়ন প্রকল্প নিতে হলে প্রকল্প তৈরির সময়ই পরিবেশ অধিদপ্তরের লোককে রাখতে হবে। যাতে তারা দেখতে পারে, এই প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশের কতটা কম ক্ষতি করা যায়। আবার যতটুকু ক্ষতি হবে, লাভ যেন তার চেয়ে বেশি হয়। সেটি না হলে দেখা যায় যে, প্রকল্প তৈরির পর পরিবেশ অধিদপ্তরের মতামত নেওয়া হয়। তারা শুধু হ্যাঁ অথবা না বলে দেয়। এটা তো কিছু হলো না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন হবেবিস্তারিত পড়ুন

নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে : আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, এক নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনাবিস্তারিত পড়ুন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

লে. জেনারেল (অব.) ড. চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দীর নেতৃত্বে সাবেক সামরিক কর্মকর্তা-আমলাসহ বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

  • ট্রাম্প-মোদি-শি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না : মির্জা ফখরুল
  • একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসাতে গণ-অভ্যুত্থান হয়নি: নাহিদ
  • আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
  • নির্বাচনের দেখা নেই, জনগণ সুখে নেই: ফারুক
  • ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গ্রাহকদের জন্য বড় সুখবর
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
  • ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল নিয়ে যা বললো ডিএমপি
  • পুরোনো শত্রু মিত্র হওয়ার অনেক উদাহরণ আছে : উপ-প্রেস সচিব
  • ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহবান ঢাকার
  • বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
  • একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বললো বাংলাদেশ
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার