শুক্রবার, আগস্ট ২২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণই সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা। কোনো জিনিসের মূল্য একবার বাড়লে সেটি কমানো কঠিন। তবে প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক শেষে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে উপদেষ্টার সম্মেলন কক্ষে এ ব্রিফিং হয়।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, এরই মধ্যে আমাদের রেমিট্যান্স বেড়েছে এবং বৈদেশিক লেনদেনে ভারসাম্য এসেছে। কিন্তু মূল্যস্ফীতির জায়গায় এখনো তেমন পরিবর্তন আসেনি।

একনেক সভায় মৌলভীবাজারে স্থাপিতব্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা অহেতুক প্রকল্প বাতিলের কাজ করছি। আমরা বাজেট ঘাটতি সহনীয় রেখে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) সংশোধনের কাজ করছি। এতে উন্নয়ন বাজেটের আকার ছোট হলেও প্রবৃদ্ধি কমবে না। আমাদের লক্ষ্য হলো কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং জনগণের উপকার করা।

এলএনজি আমদানি কমিয়ে দেশীয় গ্যাস সন্ধানে নজর দেওয়া হবে জানিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, ভোলা, সিলেটে অনেক গাস মজুত আছে। সার্ভে করলে গ্যাস মিলবে। নিজের গ্যাস আছে এগুলো অনুসন্ধান করা উচিত। আমদানি না করে গ্যাস অনুসন্ধান বাড়াবো। গ্যাস খাতকে অবহেলিত করে রাখা হয়েছে সে জন্য বেশি ঝুঁকে পড়েছি আমদানি করার ওপর এটা কমানো হবে।

ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, এরই মধ্যে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে ডিও লেটার দিয়ে বলেছি যে, বিভিন্ন এলাকার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে প্রস্তাব পাঠাতে। কেননা, এখন স্থানীয় পর্যায়ে সংসদ সদস্য নেই। আছেন শুধু আমলারা, আর উপদেষ্টারা। তাই উপদেষ্টারা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। রাস্তাঘাট কোথায় কী সংস্কার দরকার, সেসব সমাধান করা হবে।

অন্য একটি প্রকল্পের বিষয়ে বলতে গিয়ে উপদেষ্টা বলেন, আমাদের সিলেট ও মৌলভীবাজার অঞ্চলে প্রচুর গ্যাস মজুত আছে। আগের সরকার কেনো এগুলোতে গুরুত্ব না দিয়ে এলএনজি ও কয়লা আমদানির প্রতি ঝোঁক দিয়েছিলেন, সেটি বড় প্রশ্ন। আমরা আন্তর্জাতিক নিয়ম নীতি মেনেই গ্যাস অনুসন্ধান এবং কূপ খননের কাজ করবো। যতটা পারি এ কাজ অব্যাহত রাখা হবে। গ্যাস ও বিদ্যুতে আমরা কোনো নিয়ম ভাঙতে চাই না। তবে গ্যাস উত্তোলনে প্রচুর বিনিয়োগ দরকার।

তিনি বলেন, এখন থেকে যেকোনো উন্নয়ন প্রকল্প নিতে হলে প্রকল্প তৈরির সময়ই পরিবেশ অধিদপ্তরের লোককে রাখতে হবে। যাতে তারা দেখতে পারে, এই প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশের কতটা কম ক্ষতি করা যায়। আবার যতটুকু ক্ষতি হবে, লাভ যেন তার চেয়ে বেশি হয়। সেটি না হলে দেখা যায় যে, প্রকল্প তৈরির পর পরিবেশ অধিদপ্তরের মতামত নেওয়া হয়। তারা শুধু হ্যাঁ অথবা না বলে দেয়। এটা তো কিছু হলো না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য সম্প্রচার এবং প্রচার থেকে বিরত থাকতে নির্দেশবিস্তারিত পড়ুন

গু*ম-খু*নের শিকার পরিবারের কান্না বন্ধে সরকার ব্যর্থ: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গুম ও খুনের শিকার স্বজনদেরবিস্তারিত পড়ুন

মেঘনা নদী থেকে সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের ম*র*দে*হ উদ্ধার

সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মুন্সিগঞ্জে মেঘনাবিস্তারিত পড়ুন

  • সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২৭০ ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
  • ডাকসু নির্বাচনে নারীদের ভোটদানে নিরুৎসাহিত করার অপচেষ্টা চলছে : অভিযোগ আব্দুল কাদেরের
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের বিশেষ দূতের সাক্ষাৎ
  • কারও কারও আচরণে বিএনপির বিজয় ঠেকানোর প্রবণতা : তারেক রহমান
  • ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে সমস্যা নেই তবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়নি
  • একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
  • পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারী হিসেবে শেখ হাসিনার নাম যুক্ত হচ্ছে: আসিফ মাহমুদ
  • বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা নিয়ে ‘সুখবর’ পাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
  • চা কফি খাওয়াতে পারবেন না ডাকসু প্রার্থীরা
  • আশুলিয়ায় ছয়জনের লা*শ পোড়ানোর ঘটনায় রাজসাক্ষী হলেন সাবেক এসআই আবজালুল হক
  • সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচলের প্লটের দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • প্রশাসনের বাইরে বঞ্চিত ৭৮ কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ