বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রিজার্ভ চুরিকেও হার মানিয়েছে বেক্সিমকো: শ্রম উপদেষ্টা

দেশের বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপ। এর মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠানের নামেই ১১টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮ হাজার কোটি টাকার ওপরে ঋণ নেওয়া হয়েছে। অস্তিত্ববিহীন ১৬টি প্রতিষ্ঠানের নামে নেওয়া হয়েছে আরও ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ। সব মিলিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ রয়েছে বেক্সিমকোর।

উপযুক্ত জামানত ছাড়াই এসব ঋণ নেওয়া হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। বেক্সিমকো গ্রুপের এই ঋণ কেলেঙ্কারিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির থেকেও বড় কেলেঙ্কারি বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহের শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সাখাওয়াত হোসেন জানান, বেক্সিমকো টেক্সটাইলস অ্যান্ড অ্যাপারেলস লিমিটেডের নামে ১১টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮ হাজার ৫৪৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে। সন্দেহ করা হচ্ছে উপযুক্ত জামানত ছাড়াই এই ঋণ নেওয়া হয়েছে।

এর মধ্যে সোনালী ব্যাংক থেকে ১ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা, অগ্রণী ব্যাংক থেকে ৪২০ কোটি টাকা, রূপালী ব্যাংক থেকে ৯৮৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা, জনতা ব্যাংক থেকে ২৩ হাজার ২৮৫ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে ৩১৫ কোটি, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) থেকে ৩৩৩ কোটি, এবি ব্যাংক থেকে ৯৮৩ কোটি, এক্সিম ব্যাংক থেকে ৪৯৭ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ৬০ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে ৯৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, আইএফআইসি ব্যাংক থেকে ৭৮ কোটি ২২ লাখ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ফান্ড লিমিটেড (বিআইএফএফএল) থেকে ৮৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে বলে জানান শ্রম উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, সম্পূর্ণ টাকা বেক্সিমকো টেক্সটাইলস অ্যান্ড অ্যাপারেলস লিমিটেডের ঋণ। মোট হচ্ছে ২৮ হাজার ৫৪৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা। আগেই বলেছি ১৬টি অস্তিত্ববিহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এসব ঋণ ব্যাড ঋণ (খেলাপি ঋণ) কি না তা আমরা ব্যাংকের কাছে জিজ্ঞাসা করবো। এসব ব্যাংকের একটা খতিয়ান বা ইনকোয়ারি করা হবে। বিশেষ করে এই টাকাগুলো কীভাবে নেওয়া হয়েছে। আমরা যা দেখতে পারছি চর্মচক্ষে মনে হয় ব্যাংকে আমাদের প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার চুরি হয়েছিল (বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি) তার থেকে বড় কেলেঙ্কারি। এই টাকা আমাদের টাকা, আপনাদের টাকা, ট্যাক্সের টাকা ব্যাংকে রেখেছে লোকজন। সেখান থেকে এটা উজাড় হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। এবিস্তারিত পড়ুন

বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন

দেশে অবৈধভাবে আমদানিকৃত ও নিবন্ধনবিহীন মোবাইল ফোনের ব্যবহার রোধে আগামী ১৬ ডিসেম্বরবিস্তারিত পড়ুন

গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব, যেসব সুবিধা পাবেন

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষজ্ঞদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • এসবই নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র: মির্জা ফখরুল
  • বিএনপি কেন গণভোট নির্বাচনের দিনে চায়, জানালেন সালাহউদ্দিন
  • গণভোটের তারিখ ঘোষণায় যত দেরি হবে, জাতীয় নির্বাচন তত সংকটের মধ্যে পড়বে: গোলাম পরওয়ার
  • ড. ইউনূসের প্রতি যে আহবান জানালো এনসিপি
  • আহত না হয়েও ‘জুলাই যোদ্ধা’, বাতিল হলো ১২৮ জনের গেজেট
  • মাদ্রাসা শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান, আহত ১৫
  • দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়ায় যা যা রয়েছে
  • সংবিধান সংস্কারে গণভোট আয়োজনের পরামর্শ ঐকমত্য কমিশনের
  • সংসদ ২৭০ দিনে ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
  • জুলাই সনদের সুপারিশ ২৭০ দিনের মধ্যে অটোমেটিক পাস হয়ে যাবে, এটা হাস্যকর : সালাউদ্দিন
  • জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু