বুধবার, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

লোম বাছতে গিয়ে কম্বল উজাড় করতে চান না সিইসি

নির্বাচনি আচরণ ভঙ্গকারীদের শাস্তির আওতায় আনার বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচনে অসংখ্য আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে। সবকিছু আমলে নেওয়ার মতো হবে না। কারণ হচ্ছে, লোম বাছতে গিয়ে যদি কম্বল উজাড় করে ফেলি সেটা খুব বাস্তব হবে না। আমি বলেছি, দিন শেষে মানুষ যেটা জানবে যে নির্বাচনটা কেমন হলো।

সোমবার জাতীয় পার্টির একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এমন মন্তব্য করেন।

সিইসি বলেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা জানিয়ে আমাদের বলেছেন, উনারা নির্বাচনে অংশ নেবেন। এজন্য আমরা উনাদের ধন্যবাদ জানিয়েছি। উনি বলেছেন, আমরা বলেছি নির্বাচনটা যতটা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে ততই অধিকতর অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। নির্বাচনটা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হওয়া বাঞ্ছনীয়। এর মাধ্যমেই নির্বাচনে এক ধরনের ভারসাম্য গড়ে ওঠে, যার ফলে কাঙ্ক্ষিত অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন তার উদ্দেশ্য অনেকটা অর্জিত হয়ে থাকে।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, এটাও উনারা বলেছেন, আমরাও স্বীকার করেছি যে, এটা গ্রাউন্ড রিয়েলিটি। সরকারের যদি রাজনৈতিক সদিচ্ছা না থাকে তবে নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে এককভাবে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করা কঠিন।

তিনি বলেন, আমরাও স্বীকার করেছি এবং আমরাও জোর দিয়ে বলেছি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যে সরকার বিদ্যমান থাকবে, রাজনৈতিক সদিচ্ছা অবশ্যই প্রয়োজন হবে। আমরা বলেছি নির্বাচন কমিশন এককভাবে কখনোই একটি অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে পারবে না, যদি সংশ্লিষ্ট সবাই প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ইভিএমে সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না, এতে উনারা খুশি। তবে এতে অনেক কিছু আছে বলেছে, আমরা তা মেনে নিইনি। আমরা বলেছি, তাহলে ১৮ সালের নির্বাচনে কোনো অনিয়ম হয়নি। কারণ সেটা ইভিএমে নয়, ব্যালটে হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, ব্যালটে নির্বাচন হলে কোনো অনিয়ম হবে না। যেমন ১৮ সালেও হয়নি, আগামীতেও হবে না। ব্যালটে হোক আর ইভিএমে হোক আমরা চেষ্টা করবো নির্বাচনটা যাতে শুদ্ধ হয়।

এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, স্বচ্ছতার সার্টিফিকেট আমি তো প্রশাসন থেকে নেব না, মিডিয়া থেকে নেব, তাই গাজীপুরে বলে এসেছি আইন-শৃঙ্খলা বৈঠকে মিডিয়াকে যেন কোনো বাধা দেওয়া না হয়। আমরা মিডিয়ার ভূমিকাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে থাকি।

তিনি বলেন, সিটি নির্বাচনটা ভালো হবে এটা আমরা দৃশ্যমান করতে চাচ্ছি। আমরা আশাবাদী সরকারের সদিচ্ছা থাকবে এবং মহাসচিবকে বলেছি প্রতিদ্বন্দ্বিতা আপনাদের করতে হবে। ভালোভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করেন তাহলেও নির্বাচনের শুদ্ধতা বিঘ্নিত হতে পারে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নাহিদ ইসলাম

অন্তর্বর্তী সরকারের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক,বিস্তারিত পড়ুন

এখন রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ ইসলাম

সরকারে থাকার চেয়ে এখন রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন সদ্যবিস্তারিত পড়ুন

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা নাহিদ

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন নাহিদ ইসলাম। ICT কোচিং সেন্টারবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিন নাহিদ দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন: শফিকুল আলম
  • ডিসেম্বরের মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা: সেনাপ্রধান
  • ‘বিডিআর বিদ্রোহের অপরাধের সাথে যারা যুক্ত তাদের কোনো ছাড় নাই’ : সেনা প্রধান
  • আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কারও গাফিলতি পেলে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব
  • চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা পুনর্বহালের নির্দেশ
  • সারাদেশে র‌্যাবের ২১৮ টহল দল মোতায়েন
  • শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ: মির্জা ফখরুল
  • জাতীয় শহীদ সেনা দিবস : সামরিক কবরস্থানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, তিন বাহিনী প্রধানের শ্রদ্ধা
  • বিএনপি নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান মা*রা গেছেন
  • পিলখানা হত্যার বিচার পেতে অপেক্ষায় আছেন স্বজনরা: প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতকেও সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক চায় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা