আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অর্ধেক আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা সম্ভব। পুরোপুরি সম্ভব হবে না।
বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা এ কথা বলেন।
রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রসি (আরএফইডি) আয়োজিত বৈঠকে সিইসি তার পাঁচ বছর মেয়াদের নানা কর্মযজ্ঞের কথা তুলে ধরেন।
কে এম নূরুল হুদা, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন একটি ভালো বিষয়। এটাকে আপনারা এবানডন করবেন না। আমাদের বর্তমানে সক্ষমতা আছে, এতে ১৫০ আসনে আগামী নির্বাচন করা সম্ভব। লোকবল এবং মেশিন দুটোই আছে। প্রশিক্ষিত লোকবল আছে। সেই সক্ষমতা আমরা রেখে যাচ্ছি। কোনো সমস্যা হবে না। তবে সব আসনে ইভিএমে ভোট করা সম্ভব নয়।
সিইসি আগেও বলেছেন, বর্তমানে যে ইভিএম ব্যবহার হচ্ছে সেটি অনেক উন্নত মানের। বাইরে কোনো হ্যাক করা যায় না। কোনো রকমের কারচুপিও করা যায় না।
ইসির সংশ্লিষ্ট শাখা জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের হাতে বর্তমানে ১ লাখ ৫৪ হাজার ইভিএম রয়েছে। সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র তৈরি করা হয় ৪০ হাজারের মতো। এ ক্ষেত্রে প্রতিকেন্দ্রে তিনটি ভোটকক্ষ ধরলেও মোপ ১ লাখ ২০ হাজার ইভিএমের প্রয়োজন পড়ে। আর ব্যাকআপ হিসেবে প্রয়োজন পড়ে আরও ৮০ হাজারের মতো ইভিএম। তাই ৩০০ আসনে নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ইভিএম নেই।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]