চিনির দাম আবার বাড়াতে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন। গতকাল রোববার এ কথা জানিয়েছেন কমিশনের উপপরিচালক মাহমুদুল হাসান।
বাজার বিশ্লেষণ করে ট্যারিফ কমিশনের পক্ষ থেকে চিনির দামের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দেওয়ার এক মাসের মধ্যে আবার দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হলো।
মাহমুদুল হাসান বলেন, প্রতি মাসে একবার মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব চিনি পরিশোধনকারীরা দিয়েই থাকে। সে হিসেবে অক্টোবর মাসেও এমন একটি প্রস্তাব এসেছে। তবে এখনো এ নিয়ে কোনো বিচার-বিশ্লেষণ হয়নি।
তবে এখন কী যুক্তিতে দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব, সে বিষয়ে কিছু জানায়নি চিনি ব্যবসায়ী সমিতি।
এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর প্রতি কেজি খোলা চিনি সর্বোচ্চ ৮৪ টাকায় এবং প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে বাজার ঘুরে দেখা যায়, সরকার নির্ধারিত টাকা থেকে ৬ টাকা বেশি দামে চিনি বিক্রি করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে চিনির মোট চাহিদার অধিকাংশই আমদানি করে মেটাতে হয়। দেশে বছরে ১৮ থেকে ২০ লাখ টন পরিশোধিত চিনির চাহিদা রয়েছে। রাষ্ট্রীয় চিনিকলগুলো থেকে আসে সর্বোচ্চ এক লাখ টনের মতো চিনি। বাকিটা পূরণ হয় আমদানি থেকে।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]