আশাশুনির হাজরাখালিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের রিংবাধঁ নিয়ে মানবাধিকার ফাউন্ডেশন প্রেস বিবৃতি দিয়েছে।
আশাশুনি উপজেলার হাজরাখালি নদী ভাঙ্গনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের রিং বাধঁ নিয়ে বাংলাদেশ মানবাধিকার ফাউন্ডেশন (বিএমএফ) মহাসচিব রবিউল ইসলাম সোহেলের স্বাক্ষরিত ওই প্রেস বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। যাতে বলা হয়েছে, সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের অসাবধানাতার কারনে একটি ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় পরিনত হয়েছে। গত ২০মে থেকে প্লাবিত হলেও পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় জনসাধারণ অন্যন্য এলাকা গুলো রিং বাধঁ দিতে সক্ষম হলেও হাজরাখালি পয়েন্ট সম্ভব হয়নি। কর্তৃপক্ষ রিং দেওয়ার প্রস্তাব দিলেও একটি মহল ভাঙ্গন পয়েন্ট থেকে মাত্র ১ কিঃমিঃ রিং বাধঁ দেওয়ার সুযোগ থাকলেও অজানা কারনে হাজরাখালি, কোলা এবং হিজলিয়া, কলিমাখালি, লাঙ্গলদাড়িয়া, মাড়িয়ালা আংশিক সহ মোট ছয়টি গ্রাম,আনু: ৬ হাজার বিঘা জমি, ২ হাজার পরিবারে অনুঃ ১০ হাজার মানুষ কে নদীর গর্ভে ঠেলে দিয়ে রিং বাধঁ দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠছে এবং সরকারকে ভুল বুঝালে এসিন্ধান্ত অটুল থাকে। যাতে ১০হাজার মানুষ নদীর গর্ভে হাবুডুবুও খাবে। এযেন জালার পড়ে পালার বাড়ি। তাদের মানবাধিকার ক্ষুন্ন হচ্ছে। উক্ত রিং বাধেঁর আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সাথে সাথে সরকারি দায়িত প্রাপ্ত সংশিষ্ট বিভাগ কে চিঠি দিয়ে নিদিষ্ট জায়গায় বাধঁ দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
এবিষয়ে আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর আলিফ রেজা বলেন বিভাগীয় কমিশনার স্যার উক্ত ভাঙ্গন পয়েন্ট পরিদর্শনে আসলে শ্রীউলার চেয়ারম্যান রিং বাঁধের প্রস্তাব দেয়। রিং বাধেঁর ভিতর অংশের মানুষেদের থাকার জন্য উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান কে নির্দেশ দিয়েছি।
সাতক্ষীরা পওর-২ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এস কে সরকার ফোন না ধরায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]