আশাশুনি টু ঘোলা রাস্তাটি সংস্কার করতে করতে ঠিকাদার ফেলে রাখার কারনে জনদূর্ভোগ চরমে হয়ে উঠেছে। সরেজমিন ঘুরে দেখাগেছে, আশাশুনি টু শ্রীউলা ভায়া ঘোলা রাস্তাটির কাজ শুরু হয় বিগত ২/৩ বছর আগে। ঠিকাদার কাজ শুরু করে বর্তমানে ফেলে রাখার কারনে পাথরের কোয়া ও ধুলাবালিতে সড়কের পাশের বাড়ীর লোকজনদের স্বাভাবিক জীবন যাত্রা দুর্বিসহ হয়ে পড়েছে।
এসড়কটি দিয়ে পার্শ্ববর্তী শ্যামনগর উপজেলা, কালিগঞ্জ উপজেলা, আশাশুনির প্রতাপনগর ও শ্রীউলা ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে থাকে। মাড়িয়ালা, মহিষকুড় ও হাড়িভাঙ্গা মৎস্য সেটের সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ী মাছসহ সাদা মাছ দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানী হয়ে থাকে। স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুল কলেজে যেতে নাজেহাল হয়ে পড়ছে। বাড়ী থেকে পরিষ্কার পোশাক পরে বাহির হয়ে ফেরার পথে তাকে আর চোনা যাচ্ছে না বলে একাধিক ভুক্তভোগী এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন। বড় বড় পাথরের খোলায় প্রতিদিন বাস, মিনিবাস ও মোটর সাইকেলের টায়ার বাস্ট হয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। একটি মিনিবাস রাস্তা ক্রসিং করলে ধুলাবালিতে সামনে কিছু দেখা যাচ্ছে না। এই ধুলাবালির রাস্তা দিয়ে হাজার হাজার মানুষ চলাফেরার কারনে অনেকের শ্বাসকষ্ট হচ্ছে বলে যানা গেছে।
ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার করবেন এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ জনভোগান্তি লাঘবে দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন এমনটি প্রত্যাশা ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]