কলারোয়ায় এক সন্তানের জননিকে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারন করায় দুই জনের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা নারীও শিশু আদালতে মিথ্যা মামলা করেছে সাথী মনি নামের এক নারী। 

এই মিথ্যা মামলার বিষয়টি চাঞ্চল্যকর করার জন্য ওই নারী
মঙ্গলবার (১৮জুলাই) সকালে কলারোয়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তার বিযে করা স্বামী ও ভারত ভ্রমনের ভিসা প্রসেসিং করা ব্যক্তির বিরুদ্ধে সেই মিথ্যা মামলায়
তাদের বিচার দাবী করেছেন।

যশোর জেলার ঝিকরগাছার বড় খলসি গ্রামের মৃত রবিউল ইসলামের কন্যা (২৩) সাথী মনির স্বামী কলারোয়া উপজেলার শিবানন্দকাটি গ্রামের রেজাউল অবৈধভাবে দীর্ঘদিন ভারতের বোম্বে বসবাস করছেন। এরই সুযোগে উপজেলার শিবানন্দকাঠি গ্রামের আব্দুল করিমের পুত্র রেজাউল ইসলামকে  স্ত্রী সাথী মনি গত ১৫/১০/২০২২ তারিখে তালাক দিয়ে ২৩/২/২০২৩ তারিখে সাতক্ষীরা সদরের ৯নং ব্রম্মরাজপুর ইউনিয়নের বিবাহ রেজিস্ট্রার ও কাজী মীর মো.রওশন আলম এর নিকট সাতক্ষীরা কোর্ট  হতে বিবাহ কাজ সম্পন্ন করেছেন বলে প্রমানিত।

মোবারক হোসেনের সাথে বিবাহের পরে বৈধ স্বামী স্ত্রীর পরিচয়ে বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনসহ সাথী মনির পিতার বাড়িতে দীর্ঘদিন স্বামী স্ত্রীর পরিচয়ে রাত্রি যাপন করেছেন বলেও জানিয়েছেন মোবারক হোসেন । পিতার বাড়িতে গিয়ে তাদের বিয়ের কাবিন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়ে আসছে দীর্ঘ দিন।

বেশ কিছু দিন হয় মোবারকের সাথে বড় অংকের আর্থিক বিষয় নিয়ে মত বিরোধ দেখা দিলে সে মোকারককে তালাক দিয়ে পূর্বের বৈধ সময়ের মেলামেশার দিন তারিখের কথা অস্বীকার করে তার নামে আদালতে ধর্ষন মামলা দিয়ে দেয় বলে জানায় মোবারক হোসেন।

মামলাটি বর্তমানে পিবিআইয়ের তদন্তনাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে।

যার মামলা নং সাতক্ষীরার বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে পিটিশন নং- ৩১৭/২৩.

এদিকে সে সময়কার স্বামী মোবারক ও মিথ্যা সাজানো মামলার ২ নং আসামি মোকন্দ দাস সঠিক তদন্তের মাধ্যমে মামলার তদন্তকারী সংস্থার কাছে ন্যায় বিচার পাওয়ারও মিথ্যা মামলায় হয়রানি করার বিচার দাবি করেছেন।