কলারোয়া উপজেলার কেঁড়াগাছি ইউনিয়নের কাকডাঙ্গা দক্ষিণ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের খেলার মাঠের আমগাছটি প্রকৃতির আপন খেয়ালে বেড়ে উঠে আজ ইতিহাস হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
আমগাছটির ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্য সকলকে আকৃষ্ট করে। ব্যতিক্রমী এই আমগাছ পশ্চাৎপদ কাকডাঙ্গা গ্রামকে দেশের কাছে আজ পরিচিত করে তুলেছে। আমগাছটি দাঁড়িয়ে আছে প্রায় দুই বিঘারও বেশী জায়গা জুড়ে। উচ্চতা আনুমানিক ৮০-৯০ ফুট। আর পরিধি ৩৫ ফুটের কম নয়। গাছটির শীর্ষভাগে সবুজের সমারোহ।
স্থানীয়দের কাছে এই আমগাছের ইতিহাস অনেক পুরোনো। ডালপালা গুলো দেখে অনেকেই গাছটির বয়স অনুমান করতে চেষ্টা করেন।
কেউ বলেন, ১০০ বছর, আবার কেউ বলেন ১৫০ বছর। তবে এলাকার বায়োজোষ্ঠ্যরাও গাছটির বয়স কত তার সঠিক ভাবে বলতে পারেন না।
তাঁরা বলেন, কোন সময় আমগাছটি লাগানো হয়েছে তা জানা নেই।
জনপ্রিয় একটি আমের জাত বোম্বাই। সুস্বাদু, সুগন্ধি, রসাল আর ছোট আঁটি এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তবে গাছের শীর্ষভাগে সবুজের সমারোহ। মৌসুমে আম থাকে টইটম্বুর।
শত বছর ধরে থাকা এমন গাছ সচরাচর দেখা মেলে না।
পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণ'র মাধ্যমে আমগাছটি শত শত বছর টিকিয়ে রাখা সম্ভব। এমনটি আশাবাদ এলাকাবাসীর।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]