পা ফেললেই প্রায় হাঁটু সমান দেবে যাচ্ছে কাদায়। না, এটি ফসলি জমির মাঠ নয়, রীতিমতো রাস্তা। গ্রামের ওই একমাত্র রাস্তা দিয়েই চলতে সেখানকার বাসিন্দাদের। বর্ষা মৌসুমে কিংবা সামান্য বৃষ্টিতেই কাঁচা রাস্তাটি কাদায় কর্দমাক্ত হয়ে পড়ে।
চিত্রটি কলারোয়ার চন্দনপুর ইউনিয়নের বয়ারডাঙ্গা গ্রামের উত্তর পাড়ায়। পার্শ্ববর্তী রামভদ্রপুর গ্রাম লাগোয়া ওই এলাকায় বসবাসকারী বাসিন্দাদের ভোগান্তি আর দুর্ভোগের শেষ নেই কাঁচা রাস্তার দুর্দশার কারণে।
ভুক্তভোগীরা জানান, 'আমরা রামভদ্রপুর লাগোয়া বয়ারডাঙ্গার শেষ সীমানায় বসবাস করি। আমাদের এখানে চলাচলের জন্য যে মাটির কাঁচা রাস্তা আছে সেটা একটু পানি হলেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। এটাই আমাদের গয়ড়া বাজারমুখী মেইন রোডে ওঠার একমাত্র রাস্তা। বৃষ্টির পানি হয়ে এখন কাদায় চলাচল করা যাচ্ছে না।'
আক্ষেপের সুরে তারা আরো জানান, 'কিছুদিন আগে উপজেলা চ্যােয়ারম্যানের নিকট রামভদ্রপুর নূর হোসেনের বাড়ি হতে আহম্মদ আলী হাজীর বাড়ি পর্যন্ত ইটের রাস্তার জন্য লিখিত দরখাস্ত দেয়া হয়েছে।'
অন্তত ইটের সোলিং রাস্তা নির্মাণ এলাকাবাসীর দুর্ভোগ কমাতে দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]