কলারোয়া উপজেলার একাধিক এলাকায় চলছে ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধ পন্থায় বালু উত্তোলনের মহোৎসব। কিছু কথিত সংবাদকর্মীদের নাম ভাঙ্গিয়ে স্থানীয় প্রসাশনকে ম্যানেজ করে জনবসতি এলাকা থেকে রাষ্ট্রীয় আইন অমান্য করে চলছে বালু উত্তোলন। এতে করে নিন্ম প্লাবিত এলাকা নামে অতি পরিচিত কলারোয়ার বাটরা, একড়া, গড়ের ডাঙ্গা সহ অসংখ্য স্থান বছরে ৬ মাস পানিতে ডুবে থাকে।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, কলারোয়ার বাটরা ঈদগাহ থেকে গড়ের ডাঙ্গা দিয়ে তালা উপজেলার ভিতরে নতুন এলজিইডি রাস্তা নির্মাণ কাজ মাটিখুড়ে শুরু করায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চক্র অবৈধ পন্থায় বালু উত্তোলন পুর্বক মজুদ করছে।
কলারোয়ার জালালাবাদ ইউপির গড়ের ডাঙার মোতালেব দফাদারের পুত্র মফিজুল দফাদার, রাস্তার পাশে (কলারোয়া-তালার) সিমান্তে পুকুর ভারাট, এবং বাটরা গ্রামের আতাব সরদারের পুত্র তোতা সরদার বাটরা ঈদগাহ নামক স্থানে রাস্তার পাশে পুকুর ভরাট, একড়া গ্রামের খালেক মোড়লের পুত্র শহিদুল মোড়ল মেইন রাস্তার পাশে পুকুর ভরাট করে বালু উত্তোলনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
এ বিষয় শহিদুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার এক বন্ধু জেলার বড় সাংবাদিক। তার অনুমতি নিয়ে আমি বালু উত্তোলন করছি।
এ বিষয় তোতা সরদারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা। এবং মফিজুল দফাদারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটি মিডিয়া সাংবাদিক আমার ভাই। পরবর্তীতে সেই সিনিয়র কথিত মিডিয়া সাংবাদিকের সাথে এ সংবাদ প্রতিনিধিকে মফিজুল তার মুঠোফোনে আলাপ করিয়ে দেয়।
এ বিষয় কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জুবায়ের হোসেন চৌধুরীর কাছে মুঠোফোনে আলাপকালে তিনি বলেন, আমি জানতাম না আপনি জানালেন। এ বিষয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]