কলারোয়া পৌর প্রেসক্লাবে নিজেকে নির্দোষ দাবী জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করলেন ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান।
তিনি বুধবার (২০জুলাই) বিকেলে ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেন বলেন-গত ১৫জুলাই শুক্রবার জুম্মার নামাজ আদায় করার জন্য বড়ালীর উত্তর পাড়া জামে মসজিদে উপস্থিত হন। এসময় ওই ৮নং ওয়ার্ড বড়ালী গ্রামের শিবির ক্যাডার ইউপি সদস্য মাহমুদুল আলম তার বাহিনী নিয়ে মসজিদে প্রবেশ করে তারা বিশৃংখলা সৃষ্টি করে। এক পার্যায়ে বলে মসজিদের নতুন কমিটি তৈরী করতে হবে। জবাবে আমি বলি কমিটির মেয়াদ ২ বৎসর অতিক্রম করেছে। মাত্র ৩ মাস অত্র মসজিদের সভাপতি আলহাজ্ব মাস্টার আমিনুর রহমান। তিনি মসজিদের জমিদাতা ও অর্থ দিয়ে সর্বদা সাহায্য করে থাকেন। তিনি সৎ ও ইউনিয়নের মানুষ তাকে শ্রাদ্ধা করেন। এক পর্যায়ে মাহমুদুল আলম তার দলবল ও চেয়াম্যানের ইন্ধনে সভাপতি সহ আমাকে এবং অন্যান্যে ভাইদেরকে বেদম মারপিট করে জখম করে। আমার ভাইপো আল আমিন কে লোহার রড দিয়ে মেরে হাত ভেঙ্গে দেয়। তার ডাক চিৎকারে এলাকাবাসীরা এসে তাকে উদ্ধার করে সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরের দিন কলারোয়া থানায় একটি মামলা হয়। যার এজাহার নং-৩০২৪/১(৩)। এই মামলা থেকে রক্ষা পেতে আসামীরা মেম্বার ও চেয়ারম্যানের ইন্ধনে পরিকল্পিত ভাবে ২নং আসামী শাওন হোসেন নিজের ব্লেড দিয়ে বিভিন্ন খত সৃষ্টি করে কলারোয়া হাসপাতালে ভর্তি হয়।
আসামীরা আল আমিনের দেয়া মামলা থেকে রক্ষা পেতে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে। আমি দীর্ঘদিন ছাত্রলীগ করেছি। বর্তমানে উপনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমার জনপ্রিয়তা কমানোর জন্য এবং মানহানি করার জন্য তারা উঠেপড়ে লেগেছে। আমি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সত্য ঘটনা প্রকাশ করে এবং নিরহ মানুষ যাতে হয়রানী শিকার না হয় তার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]