বুধবার, মে ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কালিগঞ্জের ইউপি সদস্য আফছারের বিরুদ্ধে গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

কালিগঞ্জ (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার ২নং বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য আফছার উদ্দীনের বিরুদ্ধে জেলা পরিষদের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এঘটনার প্রতিকার চেয়ে স্থানীয় এলাকাবাসী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিলের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

সরেজমিন জানা গেছে, বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের পারুলগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মাণকালে বিদ্যালয় সংলগ্ন দু’টি বড় গাছ কেটে ফেলার প্রয়োজন দেখা দেয়। ওই গাছ দু’টির মালিকানা দাবি করে স্কুল কতৃপক্ষ।

গাছ দু’টির ডালপালা বিক্রি এবং গাছের গুড়ি দু’টি পরবর্তীতে সরকারিভাবে নিলাম করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে উদ্যোগ নেয়া হয়। কিন্তু তাতে বাধা হয়ে দাড়ান স্থানীয় ইউপি সদস্য আফছার উদ্দীন। তিনি ওই দু’টি গাছ জেলা পরিষদের জায়গায় অবস্থিত বলে দাবি করেন এবং নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিতে থাকেন।

একপর্যায়ে ইউপি সদস্য দু’টি গাছের ডালপালা ২৭ হাজার টাকা বিক্রি করেন এবং গাছের গুড়ি দু’টি স্কুল কর্তপক্ষের জিম্মায় না দিয়ে কৌশলে আত্মসাতের চেষ্টা করেন। বিষয়টি জানতে পেরে ক্লাস্টারের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসারের নির্দেশে স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত ভাবে অবহিত করেন।

এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হলে গাছ দু’টি জেলা পরিষদের নাকি স্কুলের জায়গায় অবস্থিত সেটি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত জেলা পরিষদ সদস্য শেখ ফিরোজ কবির কাজল গাছের গুড়ি দু’টি এনে উপজেলা সদরে অবস্থিত জেলা পরিষদ ডাকবাংলা চত্তরে সংরক্ষণ করেন। তবে প্রায় তিন মাস আগে ডালপালা বিক্রির ২৭ হাজার টাকা আফছার মেম্বার হজম করে ফেলেছেন বলে জানান স্থানীয়রা।

এব্যাপারে জেলা পরিষদ সদস্য শেখ ফিরোজ কবির কাজলের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু লোকের মাধ্যমে খবর পেয়ে দু’টি গাছ কালিগঞ্জ ডাকবাংলা চত্তরে এনে রেখেছি। তবে ডালপালা বিক্রির ২৭ হাজার টাকা বুঝে পাইনি। ওই টাকা আফছার মেম্বারের কাছে আছে বলে জানতে পেরেছি। এখনও পর্যন্ত টাকা কেন দিলোনা সে ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে পরে জানাতে পারবো।

অভিযোগের বিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য আফছার উদ্দীন গাছের ডালপালা বিক্রির বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ২৭ হাজার টাকা বিক্রি করলেও গাছ কাটার মুজুরি বাবদ কিছু টাকা ব্যয় হয়েছে। কিন্তু জেলা পরিষদের টাকা দীর্ঘদিন যাবত না দিয়ে নিজের কাছে কেন রেখেছেন সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি ফিরোজ কবির কাজল এর সাথে কথা বলে বিষয়টি সুরাহা করবেন বলে জানান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

চট্টগ্রাম বন্দরকে আধুনিক ও শক্তিশালী করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা

চট্টগ্রাম বন্দর সেরা না হলে দেশের অর্থনীতি সেরা হবে না। এই বন্দরকেবিস্তারিত পড়ুন

‘জোবাইদা রহমানকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেয়া হয়েছিল’ : খোকন

ডা. জোবাইদা রহমানকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছেনবিস্তারিত পড়ুন

সম্পদের তথ্য গোপন মামলায় জোবাইদা রহমানের জামিন

সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায়বিস্তারিত পড়ুন

  • শ্যামনগরে বিএসএফের পুশইন করা ৩ ভারতীয় কারাগারে, ৭৫ জনকে পরিবারে হস্তান্তর
  • বেতন ও পদোন্নতি নিয়ে চিকিৎসকের সুখবর দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • সারা দেশে শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
  • কী বলা আছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপনে?
  • সীমান্ত অপরাধরোধে সাতক্ষীরায় বিজিবির সচেতনতা মূলক সভা
  • সুন্দরবনের ১০ কিমির মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিষিদ্ধ
  • চিকিৎসাখাতে শৃঙ্খলা ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
  • পুলিশের হাতে আর মারণাস্ত্র থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • ড. ইউনূসের কোনো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নেই: প্রেস সচিব
  • ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ক্ষমতা চান সিভিল সার্জনরা
  • ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার