কলারোয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে গড়ে উঠেছে কুলের বাগান। এবার ফলন ভালো হওয়ায় আশার আলো দেখছেন কুল চাষিরা।
সীমান্তবর্তী গ্রামগুলো ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন ফসলী মাঠে হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে কুলের চাষ। গাছে গাছে তারার মতো কুল ঝুলছে।
কথা হয় কেঁড়াগাছি ইউনিয়নের গাড়াখালি গ্রামের কুল চাষী ইব্রাহিমের সাথে। তিনি জানান, প্রথমে এক থেকে দুই বিঘা জমিতে শুরু করেন কুল চাষ। এখন আট বিঘা জমিতে করছেন চাষ। তার বাগানে আপেল, বাউ, নাইনটি, নারকেল, বল জাতীয় কুল চাষ করছেন।
তিনি আরো জানান, এবছর প্রতি কেজি কুল ১৮০ থেকে ১৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। কুল নিয়মিত ঢাকার কাওরানবাজারে পাঠাচ্ছেন। খরচ বাদ দিয়ে আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবে চলতি মৌসুমে।
সীমান্ত ঘেঁষা গ্রাম গুলোতে অনেক বেকার শিক্ষিত যুবকও এই পেশায় সম্পৃক্ত হচ্ছেন বলে জানা গেছে। কমছে উঠতি বয়সী যুবকদের বিপথগামী হওয়ার পথও। সব মিলিয়ে আশার আলো দেখাচ্ছে কুল চাষ।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]