রবিবার, মে ১৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গণহত্যার ‘মূলহোতাদের’ বিচার এক বছরের মধ্যে শেষ হবে: চিফ প্রসিকিউটর

মানবতাবিরোধী অপরাধে সাধারণত শীর্ষ অপরাধীদের বিচার করা হয় বলে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সবার বিচারই প্রায় আগামি এক বছরের মধ্যে শেষ করা হবে।

শনিবার রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’ নিয়ে দুই দিনব্যাপী সংলাপের দ্বিতীয় দিনে ‘গুম-খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রথম অধিবেশনে তিনি এসব কথা বলেন। দুই দিনব্যাপী এই সংলাপের আয়োজন করেছে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ নামের একটি সংগঠন।

এক প্রশ্নের জবাবে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই ট্রাইব্যুনালের ১০ জন প্রসিকিউটর ও ১৭ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা আছেন। তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে গুম, গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ বাংলাদেশের মাটিতে হয়েছে, সেই অপরাধের যারা মাস্টারমাইন্ড (মূল হুতা), যারা একদম সর্বোচ্চ জায়গায় বসে থেকে অপরাধগুলো সংঘটিত করেছিলেন প্রাধান্য দিয়ে, তাদের বিচার করা। সে ক্ষেত্রে এই ট্রাইব্যুনাল হাজার হাজার মানুষের বিচার করতে পারবে না এবং সেই লক্ষ্যে অগ্রসরও হচ্ছেন না তারা।

তিনি আরও বলেন, সারা দেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে এবং এর সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন রাজনৈতিকভাবে সম্পৃক্ত ছিল। এর সঙ্গে সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অধিকাংশ কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা ছিল। দেশব্যাপী সবকিছুর বিচার করতে গেলে এই ট্রাইব্যুনালের পক্ষে তা সম্ভব নয়।

তাজুল ইসলাম বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে সাধারণত টপ কমান্ডারদের বিচার করা হয়। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার প্রধান নিউক্লিয়াস ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তার নিচের দিকে কয়েকজন ছিলেন, তাদের বিচারকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তারা তাদের বিচার শেষ করতে চান। সেই সক্ষমতা তাদের আছে বলে জানান তিনি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মামলা ও সবার বিচারই প্রায় আগামী এক বছরের মধ্যে শেষ করা যাবে।

দেশব্যাপী যত অপরাধ হয়েছে, সে জন্য বিভিন্ন থানায় মামলা হয়েছে এবং সাধারণ আদালতে বিচার চলছে, সেটা চলবে বলেও জানান তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, সেই বিচার করতে কত সময় লাগবে, সেটা সংশ্লিষ্ট আদালত বলতে পারবেন।

দুই দিন আগে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথা বলেছেন জানিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, তাদের অনেক প্রাধান্য আছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রাধান্য হচ্ছে যারা দেশটাকে খুন ও গুমের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিল, যারা ছাত্র-জনতার রক্তে এই বাংলার মাটি রঞ্জিত করেছে, তাদের বিচার এক নম্বর প্রাধান্য। এই জায়গায় ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পরিস্থিতি ঘোলাটে না করে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সংস্কার নিয়ে জনগণকে অন্ধকারে রেখেছে সরকার।বিস্তারিত পড়ুন

শপথ পড়াতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে ইশরাকের আবেদন

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ পাঠ করানোর জন্য স্থানীয় সরকার,বিস্তারিত পড়ুন

নাশকতার অভিযোগে বরখাস্ত সেনা সদস্য গ্রেপ্তার

নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে সেনা সদস্য (বরখাস্ত) মো.বিস্তারিত পড়ুন

  • রাজধানীর আরো কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : আইএসপিআর
  • ইন্টারনেটের দাম নিয়ে আসছে সুখবর
  • ‘পদ ছাড়ার পর একা হয়ে যাবো’, কেন বললেন প্রেস সচিব
  • মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংকের জন্য আলাদা আইন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • সহজ শর্তে ঋণ পাবেন জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ও শহীদদের পরিবার
  • উপদেষ্টার মাথায় বোতল ছুড়ে মারা সেই শিক্ষার্থীকে নিয়ে যা জানালো ডিএমপি
  • ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়ার দাবিতে বিক্ষোভ
  • সব দাবি মেনে নিয়েছে সরকার, জবি শিক্ষার্থীদের কর্মসূচি প্রত্যাহার
  • আকাশেই খুলে পড়ে বিমানের চাকা, নিরাপদে অবতরণে প্রশংসায় ক্যাপ্টেন
  • তথ্য উপদেষ্টার অনুরোধের পর ছাড়া পেলেন বোতল ছুড়ে মারা সেই শিক্ষার্থী
  • জামায়াতকে সবসময় স্রোতের বিপরীতে কাজ করতে হয়েছে: ডা. শফিকুর
  • অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে একটি পক্ষ: নজরুল ইসলাম খান