সোমবার, জুলাই ২৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গণহত্যার ‘মূলহোতাদের’ বিচার এক বছরের মধ্যে শেষ হবে: চিফ প্রসিকিউটর

মানবতাবিরোধী অপরাধে সাধারণত শীর্ষ অপরাধীদের বিচার করা হয় বলে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সবার বিচারই প্রায় আগামি এক বছরের মধ্যে শেষ করা হবে।

শনিবার রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’ নিয়ে দুই দিনব্যাপী সংলাপের দ্বিতীয় দিনে ‘গুম-খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রথম অধিবেশনে তিনি এসব কথা বলেন। দুই দিনব্যাপী এই সংলাপের আয়োজন করেছে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ নামের একটি সংগঠন।

এক প্রশ্নের জবাবে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই ট্রাইব্যুনালের ১০ জন প্রসিকিউটর ও ১৭ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা আছেন। তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে গুম, গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ বাংলাদেশের মাটিতে হয়েছে, সেই অপরাধের যারা মাস্টারমাইন্ড (মূল হুতা), যারা একদম সর্বোচ্চ জায়গায় বসে থেকে অপরাধগুলো সংঘটিত করেছিলেন প্রাধান্য দিয়ে, তাদের বিচার করা। সে ক্ষেত্রে এই ট্রাইব্যুনাল হাজার হাজার মানুষের বিচার করতে পারবে না এবং সেই লক্ষ্যে অগ্রসরও হচ্ছেন না তারা।

তিনি আরও বলেন, সারা দেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে এবং এর সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন রাজনৈতিকভাবে সম্পৃক্ত ছিল। এর সঙ্গে সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অধিকাংশ কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা ছিল। দেশব্যাপী সবকিছুর বিচার করতে গেলে এই ট্রাইব্যুনালের পক্ষে তা সম্ভব নয়।

তাজুল ইসলাম বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে সাধারণত টপ কমান্ডারদের বিচার করা হয়। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার প্রধান নিউক্লিয়াস ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তার নিচের দিকে কয়েকজন ছিলেন, তাদের বিচারকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তারা তাদের বিচার শেষ করতে চান। সেই সক্ষমতা তাদের আছে বলে জানান তিনি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মামলা ও সবার বিচারই প্রায় আগামী এক বছরের মধ্যে শেষ করা যাবে।

দেশব্যাপী যত অপরাধ হয়েছে, সে জন্য বিভিন্ন থানায় মামলা হয়েছে এবং সাধারণ আদালতে বিচার চলছে, সেটা চলবে বলেও জানান তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, সেই বিচার করতে কত সময় লাগবে, সেটা সংশ্লিষ্ট আদালত বলতে পারবেন।

দুই দিন আগে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথা বলেছেন জানিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, তাদের অনেক প্রাধান্য আছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রাধান্য হচ্ছে যারা দেশটাকে খুন ও গুমের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিল, যারা ছাত্র-জনতার রক্তে এই বাংলার মাটি রঞ্জিত করেছে, তাদের বিচার এক নম্বর প্রাধান্য। এই জায়গায় ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাংবাদিকতায় প্রযুক্তির ছোঁয়া: পিআইবিতে মোবাইল সাংবাদিকতায় প্রশিক্ষণ

গাজী হাবিব, সাতক্ষীরা: সাংবাদিকদের পেশাগত দক্ষতা ও প্রযুক্তিনির্ভর সাংবাদিকতা চর্চাকে আরও কার্যকরবিস্তারিত পড়ুন

জীবন সবসময় সোজা পথে চলে না, কখনো সাফল্য কখনো ব্যর্থতা

মেধাবী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, জীবন সবসময় সোজাবিস্তারিত পড়ুন

দেশে এখন জগা খিচুড়ি অবস্থা চলছে : মির্জা ফখরুল

আনুপাতিক নির্বাচন (পিআর) কী, এটা জনগণ বোঝে না জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জাবিস্তারিত পড়ুন

  • মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
  • মাইলস্টোন ট্র্যা/জে/ডি: আরো মৃ/ত্যু
  • কাউকে গ্রেফতার করতে হলে পরিচয়পত্র দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
  • সরকারি কর্মচারীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর
  • ‘দেশের সবচেয়ে বড় শ/ত্রু’ খায়রুল হকের দৃষ্টান্তমূলক শা/স্তি চান মির্জা ফখরুল
  • স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : উপদেষ্টা আসিফ
  • নতুন বেতন কমিশন গঠন
  • পোশাক নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেয়া সার্কুলার প্রত্যাহার
  • রাজধানীতে বিমান দু/র্ঘ/ট/না/য় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তিন সিদ্ধান্ত
  • সেই সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রে/প্তা/র
  • পো/ড়া শরীর নিয়ে বের হওয়া সেই মাহতাবের মৃ/ত্যু
  • রাষ্ট্রীয় সম্মাননা পাবেন বিমান দু/র্ঘ/ট/নায় নি/হ/ত মাইলস্টোনের ২ শিক্ষক