মঙ্গলবার, জুলাই ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

জলবায়ু তহবিলে অর্থ বাড়াতে সমর্থন চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য অভিযোজন তহবিল বাড়াতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জোরালো সমর্থন চাইলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

‘এফ২০ ক্লাইমেট সলিউশন উইক’ উপলক্ষে মঙ্গলবার এক ভার্চ্যুয়াল অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্যে এই আহ্বান জানান তিনি।

এফ২০ এবং কিং খালেদ ফাউন্ডেশনের যৌথ আয়োজনের এই সভায় বক্তব্য রাখেন শেখ হাসিনা।

জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব সামাল দিতে প্রধানমন্ত্রী আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বৃহত্তর সহযোগিতা, শক্তিশালী ও গ্রিন মেকানিজম এবং টেকসই ব্যবস্থাপনার উপর জোর দেন।

তিনি বলেন, “আমরা জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য অভিযোজন তহবিল বৃদ্ধি করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং জি-২০-এর কাছ থেকে শক্তিশালী সমর্থন কামনা করছি।”

বাস্তুচ্যুত অথবা জলবায়ু শরণার্থী ইস্যুতে বৈশ্বিক সমর্থন জোগাতে জি ২০কে বৃহত্তর দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ““বাংলাদেশের চেয়ে এই পরিস্থিতি সম্পর্কে কেউ ভালো জানে না।

“মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত ১১ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের কারণে প্রকৃতি ও পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।”

শেখ হাসিনা বলেন, সবুজ জলবায়ু তহবিল (জিসিএফ) এবং স্বল্পোন্নত দেশসমূহ তহবিলের (এলডিসিএফ) মতো বৈশ্বিক অর্থায়ন তহবিলে মারাত্মক সম্পদ ঘাটতি অত্যন্ত দুঃখজনক।

জি ২০ এর গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ৮০ শতাংশ, বিশ্বের জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশ এবং বিশ্বের মোট আয়তনের প্রায় অর্ধেকই হচ্ছে জি-২০ অর্থনীতিভুক্ত।

“সুতরাং, বৈশ্বিক জলবায়ু এবং টেকসই পরিবেশের যে কোনো ভালো ফলাফলের জন্য জি-২০ এর মধ্য দিয়ে যেতে হবে। জি-২০ এর আগে দেখিয়েছে যৌথভাবে তারা বিশ্ব সম্প্রদায়ের সুবিধার জন্য অনেক উপকারী পদক্ষেপ নিতে পারে।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়িত্ব।

“টেকসই পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। কোনো জায়গায় টেকসই পরিবেশ ভঙ্গুর হলে সব জায়গায়ং তা পুরোপুরি বিঘ্নিত হবে। জলবায়ু পরিবর্তন চূড়ান্ত অস্তিত্বের জন্যই হুমকি এবং এর পরিণতি নিকট ও দূর ভবিষ্যতে আরও খারাপ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।”

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বন্যা, বৃষ্টিপাত, ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহ, ভূমিধস, খরার সম্মুখীন হওয়ার কথা তুলে ধরেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন,জলবায়ু পরিবর্তনের সূচনাই হয়েছে মানব কর্মকাণ্ডের ফলে টেকসই পরিবেশ নষ্ট হওয়ার কারণে।

“এ কারণে একটি উচ্চাভিলাষী সম্মিলিত বৈশ্বিক পদক্ষেপ এ সময়ের জন্য খুবই জরুরি এবং জি-২০ এর সরাসরি সম্পৃক্ততা ছাড়া আমাদের শিশু ও ভবিষ্যতকে সুরক্ষা দেয়া যাবে না,” বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, “আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিশেষ করে অর্থনীতিতে উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে তাদের উৎপাদন ও ভোগের পুনঃনির্ধারণ কামনা করি।”

একই রকম সংবাদ সমূহ

ফুল গিয়ারে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল মাসকে লক্ষ্য রেখে নির্বাচন কমিশন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেবিস্তারিত পড়ুন

সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি

কিছুদিন আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছিলেন প্রধানবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গু*লি ছোড়া হয়

জুলাই আন্দোলন দমনে সারা দেশে ৩ লাখ ৫ হাজার ৩১১ রাউন্ড গুলিবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  • ‘আ.লীগ কখনই শোধরাবে না, সুযোগ পেলে আগের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে’
  • জুলাইকে গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করার আহবান প্রধান উপদেষ্টার
  • নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
  • কর্মস্থল থেকে উধাও : চট্টগ্রামের সাবেক ডিআইজিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • খালেদা জিয়া হচ্ছেন রাষ্ট্রপতি? পিনাকীর পোস্টে আলোড়ন
  • সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
  • সরকারি অফিসে পার্টটাইম চাকরি দিতে চাই শিক্ষার্থীদের: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
  • পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ না করলে কারও কোনো সমস্যা হবে না : এনবিআর কর্মকর্তাদের অর্থ উপদেষ্টা
  • আবু সাঈদ হত্যা : অভিযোগ আমলে নিয়ে পলাতক ২৬ জনকে গ্রেফতারের নির্দেশ
  • রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান