সাতক্ষীরার তালা উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি গ্রামেই এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। পরিবারের কোন সদস্য চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হলে পরদিন অন্য সদস্যারাও আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই চোখের এই ছোঁয়াচে রোগ নিয়ে মানুষ ভীড় করছে হাসপাতাল সহ চোখের চিকিৎসা কেন্দ্র ও গ্রাম্য চিকিৎসকদের কাছে।
জানা যায়, চোখের ড্রপের সাথে সাথে চাহিদা বেড়েছে কালো চশমার। কারন কোন ব্যক্তি চোখ ওঠা ব্যক্তির চোখের দিকে তাকালেই তিনিও আক্রান্ত হচ্ছেন এই ছোঁয়াচে রোগে।
পোড়ার বাজারের দোকানদার রামপ্রসাদ রায় তুষ্টু বলেন, গত ৪ দিন আগে হঠাৎ করে চোখ লাল ও ব্যাথা অনুভব হয়। পরের দিন চোখ ফুলে ওঠে। পরিবারের একজনের চোখ ওঠার পর একদিনের ব্যবধানে সবাই এই রোগে আক্রান্ত হয়। ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ খেয়ে ভালো হয়েছি।
চিকিৎসকের মতে জানা যায়, চোখের কনজাংটিভা নামক পর্দার প্রদাহজনিত কারনে এই রোগে অধিকাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। আর এটা একটা ছোঁয়াচে রোগ। তাই সবাইকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থেকে চোখে কালো চশমা ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আর চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ঔষধ খেলেই কয়েকদিনে সুস্থ্য হওয়া সম্ভব।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]