তালার মহান্দী এজি চার্চের পালক অনাদি বিশ্বাস ও ম্যানেজার এর বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি ও পরিচর্জার প্রতি অবহেলার অভিযোগ উঠেছে।
এঘটনায় এলাকাবাসীর পক্ষে বিধান সরকার বাদী হয়ে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালে গ্রামবাসীর সহযোগীতায় প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর মহান্দী এজি চার্চের পালক অনাদি বিশ্বাস ও ম্যানেজার মিসেস জেনি মান্ত হালদার যোগদান করার পর থেকে তাদের অনৈতিক সম্পর্ক চলে আসছে।তাদের দুজরেন যোগসাজসে আম্ফান ঝড়ের ক্ষতিগ্রস্থ ঘর থেকে অর্থ আত্মস্বাত, স্থানীয় বাচ্চাদের বাদ দিয়ে বাহির থেকে বাচ্চা আনা, স্থানীয় লোকজনদের বাদদিয়ে বর্হিরাগতদের নিয়ে কমিটি গঠন করা এবং চার্চের অনিয়মের কথা বললে তাদের চাকরিচুত্য করে দেওয় হয়।
মহান্দী গ্রামের রিপন দাস জানান, আমি খ্রীষ্টান কাষ্টের লোক। আমার দুইটা ছেলে তাদেরকে চার্চে নেয়নি অনাদী বিশ্বাস।
মহান্দী গ্রামের লতিকা সরকার জানান, আমি চার্চে বাবুচ্চির কাজ করতাম। তাদের কথা মত কাজ না করায় আমাকে চাকরিচুত্য করা হয়েছে।
মহান্দী গ্রামের পুলিন বিহারী দাসের ছেলে বিধান সরকার জানান, মহান্দী এজি চার্চের পালকের অনিয়মের ঘটানা এলাকাবাসীর নজরে আসলে এলাবাকাসীর স্বাক্ষরিত একটি আবেদন চেয়ারম্যান বাংলাদেশ এ্যাসেমব্রীজ অব গড চার্চে অভিযোগ করা হয়েছে। এলাকাবাসী এর সুষ্ঠ তদন্তপুর্বক আইনগত ব্যবস্থা চাই।
পালক অনাদী বিশ্বাস জানান, কমিটি এবং বাচ্চা ভর্তির ব্যাপারে তার কোন হাত নেই। অনৈতিক কর্মকান্ডর কথা উলেখ করা হয়েছে যা তদন্তে প্রমানিত হয়নি। তার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]