মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দাপুটে রাজনীতিবিদ হলেও কোনো দলে ছিলেন না ডা. জাফরুল্লাহ

নিজের স্বার্থচরিতার্থ করতে রাজনৈতিক দলগুলোতে নেতাদের একটাই লক্ষ্য থাকে, সেটা হলো— একটি কাঙ্ক্ষিত পদ। ‘দলের কাঙ্ক্ষিত পদটি না পেলে রাজনীতির সলিল সমাধি ঘটবে।’ অথচ এসব চিন্তার বিরুদ্ধে রাজনীতিতে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত তৈরি করে গেলেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।

কোনো দলে যুক্ত না হলেও রাজনীতি সচেতন এই ব্যক্তি বলতেন— ‘আমি মানুষের রাজনীতি করি।’

জনগণের জন্য কাজ করতে গিয়ে দেশের বহু রাজনৈতিক দল এবং প্রত্যেক সরকারের সঙ্গে সখ্যতা বজায় রেখেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকে তিনি রাজনীতিতে সোচ্চার থাকলেও কোনো দলীয় পদপদবি ছিল না তার।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা পরিবর্তনে ভূমিকা থাকলেও সরকারের অংশ কখনো হননি ডা. জাফরুল্লাহ। স্বাধীনচেতা প্রতিবাদী মানুষ হিসেবেই তিনি সর্বাধিক পরিচিত। সাধারণ মানুষের স্বার্থে কথা বলতে গিয়ে তিনি কখনো সরকারের সমালোচনা করেছেন, আবার কখনো সরকারকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। একই আচরণ বিরোধী দলের প্রতিও ছিল তার।

বঙ্গবন্ধুর সংস্পর্শ পাওয়া জাফরুল্লাহ রাজনৈতিক অঙ্গনেও নানা ভূমিকা রেখে চলছিলেন। তবে এই সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচক হিসেবে পরিচিতি গড়ে উঠেছিল তার।

২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগবিরোধী দলগুলোকে এক মঞ্চে এনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছিলেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী।

বিএনপি, গণফোরাম, নাগরিক ঐক্য, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ রাজনৈতিক দল হিসেবে তৎকালীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে থাকলেও কোনো পদে ছিলেন না জাফরুল্লাহ চৌধুরী।

আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), গণঅধিকার পরিষদের মতো রাজনৈতিক দল গঠনে জাফরুল্লাহ চৌধুরীর ভূমিকা থাকলেও তিনি এসব দলের কোনো পদপদবি গ্রহণ করেননি। তবে ভাসানী অনুসারী পরিষদের সহসভাপতি এবং পরবর্তীতে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে কিছু দিন দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে ওই সময় ভাসানী পরিষদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ছিল না। তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কর্মকাণ্ড মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া।

জনমনে ধারণা— ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বিশেষ কোনো একটি দলের প্রতি দুর্বলতা ছিল। বাস্তবতা হচ্ছে, তিনি বঙ্গবন্ধুর সরকার, জিয়াউর রহমানের সরকার, হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের সরকার বা পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি যে দলই সরকার গঠন করেছে প্রত্যেক সরকার এবং বহু রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সুসম্পর্ক স্পষ্ট ছিল।

মা, মাটি ও মানুষ; জীবনে এই তিন নীতি নিয়েই চলেছিলেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আর তাই দুটি কিডনি নষ্ট হওয়ার পরও নানা সংকটে সমাধান খুঁজতে ছুটে বেড়িয়েছেন তিনি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নাহিদ ইসলাম

অন্তর্বর্তী সরকারের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক,বিস্তারিত পড়ুন

এখন রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ ইসলাম

সরকারে থাকার চেয়ে এখন রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন সদ্যবিস্তারিত পড়ুন

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা নাহিদ

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন নাহিদ ইসলাম। ICT কোচিং সেন্টারবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিন নাহিদ দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন: শফিকুল আলম
  • ডিসেম্বরের মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা: সেনাপ্রধান
  • ‘বিডিআর বিদ্রোহের অপরাধের সাথে যারা যুক্ত তাদের কোনো ছাড় নাই’ : সেনা প্রধান
  • আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কারও গাফিলতি পেলে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব
  • চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা পুনর্বহালের নির্দেশ
  • সারাদেশে র‌্যাবের ২১৮ টহল দল মোতায়েন
  • শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ: মির্জা ফখরুল
  • জাতীয় শহীদ সেনা দিবস : সামরিক কবরস্থানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, তিন বাহিনী প্রধানের শ্রদ্ধা
  • বিএনপি নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান মা*রা গেছেন
  • পিলখানা হত্যার বিচার পেতে অপেক্ষায় আছেন স্বজনরা: প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতকেও সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক চায় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা