মঙ্গলবার, জুলাই ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করেছে

দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের নেয়া পদক্ষেপ বাংলাদেশের অর্থনীতিকে করেছে সমৃদ্ধ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।

বুধবার (৯ জুন) রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে ‘দুর্যোগে পূর্বাভাসভিত্তিক সাড়াদান কৌশল’ নির্ধারণে আয়োজিত দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘ভৌগোলিক অবস্থান, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, ঘনবসতি ইত্যাদি কারণে বাংলাদেশকে প্রতিনিয়ত কোনো না কোনো প্রাকৃতিক ও মানব সৃষ্ট দুর্যোগের মোকাবেলা করতে হয়। তাছাড়া ২০১৯ সালে ঘূর্ণিঝড় ফণী ও বুলবুল এবং ২০২০ সালে ঘূর্ণিঝড় আমফান মোকাবিলা করতে হয়েছে বাংলাদেশকে। এসব ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সরকারের পূর্বপ্রস্তুতি থাকায় জানমালের ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়েছে।’

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এ বছর ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবেলায়ও সরকারের ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল। দারিদ্র্য বিমোচনসহ সামাজিক নিরাপত্তা অর্জনে জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো বাংলাদেশের অর্থনীতিকে করেছে সমৃদ্ধ। দারিদ্র্যমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ প্রশংসিত হয়েছে সারাবিশ্বে।’

এনামুর রহমান বলেন, ‘জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে দুর্যোগের পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ, আসন্ন দুর্যোগের কবল থেকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় গ্রহণের জন্য বেতার, টেলিভিশন এবং স্থানীয়ভাবে দুর্যোগ প্রবণ এলাকায় মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচারণার পাশাপাশি দ্রুত ও অধিকতর কার্যকর পদ্ধতি হিসেবে ইন্টারেক্টিভ ভয়েস রেসপন্স (আইভিআর) চালু করা হয়েছে।

মোবাইল ফোন নম্বর থেকে ১০৯০ নম্বরে ডায়াল করে দুর্যোগের আগাম বার্তা পেয়ে জনগণ পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছে। এ বার্তাকে আরও অধিকতর জনবান্ধব করার লক্ষ্যে কমিউনিটি রেডিওর মাধ্যমে স্থানীয় ভাষায় বার্তা প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’

মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন বলেন, ‘দুর্যোগে জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে দুর্যোগ সহনীয় টেকসই নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় পরিকল্পিতভাবে কাঠামোগত ও অকাঠামোগত কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। স্বাধীনতার পর উপকূলীয় অধিবাসীদের জান-মাল ও সার্বিক ক্ষয়ক্ষতি লাঘব করার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) প্রতিষ্ঠিত হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটিকে সরকারি কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করেন। এভাবেই ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) পরিপূর্ণভাবে যাত্রা শুরু করে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এক নতুন মাত্রা লাভ করে। বর্তমানে প্রায় ৭৪ হাজার সিপিপি স্বেচ্ছাসেবক উপকূলীয় এলাকায় কাজ করছেন।’

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কি-নোট পেপার উপস্থাপন করেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রণজিৎ কুমার সেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিলকে লক্ষ্য রেখে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল মাসকে লক্ষ্য রেখে নির্বাচন কমিশন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেবিস্তারিত পড়ুন

সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি

কিছুদিন আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছিলেন প্রধানবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গু*লি ছোড়া হয়

জুলাই আন্দোলন দমনে সারা দেশে ৩ লাখ ৫ হাজার ৩১১ রাউন্ড গুলিবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  • জুলাইকে গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করার আহবান প্রধান উপদেষ্টার
  • নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
  • কর্মস্থল থেকে উধাও : চট্টগ্রামের সাবেক ডিআইজিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • খালেদা জিয়া হচ্ছেন রাষ্ট্রপতি? পিনাকীর পোস্টে আলোড়ন
  • সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
  • সরকারি অফিসে পার্টটাইম চাকরি দিতে চাই শিক্ষার্থীদের: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
  • পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ না করলে কারও কোনো সমস্যা হবে না : এনবিআর কর্মকর্তাদের অর্থ উপদেষ্টা
  • আবু সাঈদ হত্যা : অভিযোগ আমলে নিয়ে পলাতক ২৬ জনকে গ্রেফতারের নির্দেশ
  • রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
  • কাজে যোগ দিয়েছেন এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা