শুক্রবার, জানুয়ারি ৩১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ করবে ইসি, প্রাধান্য ৩টি বিষয়ে

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ভৌগোলিক আয়তন, অবস্থা ও অবস্থান এবং সর্বশেষ জনশুমারি প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ করা হবে।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।

আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, আমরা জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ আইন-২০২১ নিয়ে আলোচনা করেছি। জানতে পেরেছি বর্তমান আইনে দুটো বিষয় মূলত সমস্যা সৃষ্টি করছে। একটি হলো জনসংখ্যাকে গুরুত্ব দিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা যেটা প্রস্তাব করতে চাচ্ছি যে ভৌগোলিক আয়তন, অবস্থা ও অবস্থান এবং সর্বশেষ জনশুমারি প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সীমানা নির্ধারণের ব্যবস্থা করা।

জনসাধারণের শহরমুখী হওয়ার প্রবণতাকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মানুষের শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা রয়েছে। এটাকে শুধু জনসংখ্যার ওপর অথবা জনশুমারির ওপর রাখলে দেখা যাবে শহরের দিকের আসন সংখ্যা ক্রমাগতভাবে বাড়তে থাকবে এবং অপর এলাকাগুলোর আসন সংখ্যা কমে যাবে সেটা রিপ্রেজেন্টিং হবে না বলে মনে করে কমিশন।

সংসদীয় আসনের সীমার নির্ধারণ আইন-২০২১ এর একটি উপধারা সংশোধনের প্রস্তাব করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এ আইনের একটি উপধারা রয়েছে সেই উপধারায় একটি টাইপিং মিস্টেক আছে। আমাদের কাছে তা মনে হচ্ছে এবং আমরা আমাদের রেকর্ডের দিক থেকে যেটা পেয়েছি। আমাদের এখান থেকে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। উপধারা ২ কে ধারণ করে উপধারা ৩ দেওয়া হয়েছিল। সেখানে টাইপিং মিস্টেকের কারণে সম্ভবত এখানে উপধারা এক হয়ে গিয়েছে ফলে যেটা দাঁড়িয়েছে যে নির্বাচন কমিশন কিছুই করতে পারবে না। এ সমস্যাটি আমরা তুলে হয়েছে ধরে সংশোধনের জন্য প্রস্তাব করবো।

তিনি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত ৪১টি সংসদীয় আসনে ২৪৮টি সীমানা সংক্রান্ত আবেদন এসেছে। যার বেশির ভাগই আগের সীমানা ফিরে পেতে। আমরা সেগুলো পর্যালোচনা করছি। সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনা করে সরকার যে সিদ্ধান্ত দেবে সে অনুযায়ী আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করবো।

জানা যায়, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশের ৩০০ সংসদীয় আসনের মধ্যে ১৩০টি আসনে ব্যাপক রদবদল এনেছিল বিগত ড. এ টি এম শামসুল হুদা কমিশন। এরপর তার আমলের আসন বহাল রেখে টুকটাক বিন্যাস করে দায়িত্ব শেষ করে গেছে বিতর্কিত নির্বাচন আয়োজনকারী কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। তবে, নতুন কমিশন গঠনের পর ২০০৮ সালের আগের সীমানা ফেরত দেওয়ার জন্য দাবি জানিয়েছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।

একই রকম সংবাদ সমূহ

রাজনৈতিক দল গঠন ও পদত্যাগের ব্যাপারে যা বললেন উপদেষ্টা নাহিদ

সরকার থেকে পদত্যাগের বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারেরবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জাপানের

বাংলাদেশে বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জাপান। একই সঙ্গেবিস্তারিত পড়ুন

দেশের সবচেয়ে ধনী ও দরিদ্র জেলা

দেশের সবচেয়ে দরিদ্র জেলা মাদারীপুর আর উপজেলা ডাসার। মাদারীপুর জেলার দারিদ্র্যের হারবিস্তারিত পড়ুন

  • সাত কলেজ নিয়ে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
  • দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে ১৯ শতাংশ মানুষ
  • ছুটিতে পাঠানো বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের পদত্যাগ
  • শেখ হাসিনা সিংহাসন রক্ষার জন্য ১৬ বছর ধরে তাণ্ডব চালিয়েছেন : রিজভী
  • বাংলা একাডেমি পুরস্কার : আলোচনা-সমালোচনায় শেষ হলো ঘোষণা
  • ‘ফেব্রুয়ারিতে সংস্কার প্রতিবেদনের পরই জানা যাবে নির্বাচনের তারিখ’
  • ভারতকে কোনো বিষয়ে ছাড় দেয়া হবে না: বিজিবি প্রধান
  • ঢাকায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক
  • গণমাধ্যম নজিরবিহীন স্বাধীনতা ভোগ করছে: প্রধান উপদেষ্টা
  • আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে কঠোর বার্তা প্রেস সচিবের
  • আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে কঠোর বার্তা প্রেস সচিবের