বাংলাদেশ পুলিশের আইজি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেছেন, অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন করার কোনো সুযোগ নেই, পুলিশ কর্মকর্তাদের সম্পদের বিষয়ে তদন্ত চলছে। যাদের অবৈধ সম্পদ থাকবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
সাংবাদিকদের সঙ্গে পুলিশের দ্বন্দ্বের বিষয়ে আইজিপি বলেন, পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে সাংবাদিকদের বৈঠক হয়েছে। আশা করি বিষয়টি আলোচনার মধ্য দিয়ে নিরসন হবে।
পরীমণি কাণ্ডে আইজিপি বলেন, যেকোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশ জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে। যে অভিযোগ পাওয়া গিয়েছিল তা প্রমাণ হওয়ায় সাকলাইনকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের কল্যাণে কাজ করে। পুলিশের ইউনিট প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থেকে জনগণের সেবা করে। থানা প্রতিষ্ঠার পর থেকে সেখানে কখনো তালা লাগানো থাকে না। থানার দরজা সব সময় খোলা থাকে, মানুষ সেখানে আসে। মানুষের সমস্যা শোনার জন্য আমরা প্রস্তুত থাকি। সব ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে আমরা প্রস্তুত আছি।
এর আগে তিনি বয়রা পুলিশ লাইনে ৪ তলা অস্ত্রাগার ভবন, ৬ তলা মাল্টিপারপাস ভবন ও বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এছাড়া বড় বয়রা পুলিশ ফাঁড়ি ও মাল্টিপারপাস শেড উদ্বোধন করেন।
পরে তিনি পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আইন শৃংখলা সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় যোগ দেন।
এ সময় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]