সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কাশেমপুর গ্রামের আব্দুস সামাদের পুত্র ও আমার চাচাতো আপন ভাই কামরুজ্জামান টুটুলের সাথে জমি-জমা বিরোধে জের ধরে আমার নামে একটি কুচক্রীমহলের ব্যক্তিরা বে-নামে ও আমার অন্যান্যা চাচাতো ভাইদের নামের স্বাক্ষরে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগের ভিক্তিতে গত ১ অক্টোবর ঢাকা থেকে অনলাইন মিডিয়ায় উক্তরাধিকার ৭১ নিউজ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোছর হয়েছে। উক্ত প্রকাশিত সংবাদটি ও একটি কুচক্রীমহল ব্যক্তিদের বে-নামে ও আমার অন্যান্যা চাচাতো ভাইদের নামের স্বাক্ষরের অভিযোগটি ও প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা বানোয়াট ও ভিক্তিহীন।

আমি কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে এবং কারোর কাছ থেকে অর্থ আদায় করি না এবং কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙ্গিয়ে চলি না। প্রকৃত আমি ৮ বছর ধরে সাতক্ষীরা জেলায় সততা ও নিষ্ঠার সাথে সাংবাদিক পেশায় কাজ করছি এবং বর্তমানে আমি স্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকাসহ জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ও অনলাইন মিডিয়ায় কাজ করছি। আমি সাংবাদিক পেশার পাশাপাশি সাংবাদিকদের, বিভিন্ন পেশা শ্রেনীর সুশীল সমাজের মানুষেরদের নিয়ে বর্তমান সরকারের সরকারী নানা কর্মসূচি পালনসহ সমাজ কল্যানে কাজ করে আসছি। এছাড়া সরকারের ও প্রশাসনের উন্নয়নমুলক কাজ পত্রিকায় তুলে ধরা হয়।

বিধায় বর্তমান সরকারের উন্নয়নমুলক ও অপশক্তিদের বিরুদ্ধে পত্রিকায় আমার লেখা বন্ধ করতে, সাংবাদিকদের, বিভিন্ন পেশা শ্রেণীর সুশীল সমাজের মানুষেরদের নিয়ে বর্তমান সরকারের নানা কর্মসূিুচ পালনসহ সমাজ কল্যাণের কাজ বন্ধ করতে, আমার আপন চাচাতো ভাই কামরুজ্জামান টুটুলের সাথে জমি-জমা বিরোধ থাকায় একটি কুচক্রীমহল আমাদের পরিবারের মধ্যে ফয়দা লুটতে এবং আমাকে প্রশাসন ও সমাজে কাছে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য আমার বিরুদ্ধে গত কয়েকদিন পূর্বে নারানজোল গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাকের পুত্র সোহরাব হোসেনের নামে জাল স্বাক্ষর করিয়া ও গত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ইং তারিখে আমার অন্যান্য চাচাতো ভাইদের নামের স্বাক্ষরে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেয় এবং অভিযোগের ভিত্তিতে সাংবাদিকদের দিয়ে একটি অনলাইন পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করিয়াছেন।

উক্ত প্রকাশিত সংবাদটি ও লিখিত অভিযোগটি আমি মোঃ সেলিম হোসেন, পিতা-সিদ্দিক আলি, সাং- কাশেমপুর, থানা ও জেলা সাতক্ষীরার এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।