রবিবার, জুলাই ৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিএনপি-জামায়াত সরকারের লুটপাটে মানুষের ছিলো দুরাবস্থা : প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, দলটির কথা ও কাজ সবই ধ্বংসাত্মক।

এ বিষয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সড়ক ভবনে আয়োজিত সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগের আওতায় ১৫০টি সেতু, ১৪টি ওভার পাস, স্বয়ংক্রিয় মোটরযান ফিটনেস পরীক্ষা কেন্দ্র, ডিটিসিএ ভবন, বিআরটিসির ময়মনসিংহ বাস ডিপো ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, ময়মনসিংহের কেউট খালি ও রহমতপুর সেতুর নির্মাণ কাজ উদ্বোধন এবং সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ক্ষতিপূরণ প্রদান অনুষ্ঠানে বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি এ কথা বলেন।

এ দিন প্রধানমন্ত্রী সারাদেশে ১৬৪টি সেতু ও আন্ডারপাসের উদ্বোধন করেন। এসব স্থাপনা দেশের যোগাযোগব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন বয়ে আনবে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২৯ বছর যারা ক্ষমতায় ছিল তারা দেশকে কী দিয়েছে? তারা দেশের মানুষের জন্য কতটুকু করেছে? তারা দেশের কতটুকু উন্নতি করেছে, সেটাই হলো বড় প্রশ্ন।

তিনি বলেন, আমরা সারা বাংলাদেশে ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ পর্যন্ত যতগুলো ব্রিজ, পুল ব্রিজ, রাস্তা-ঘাট আমরা করেছি সব হিসাব দিতে গেলে অনেক সময় লাগবে।

এ সময় উল্লেখযোগ্য অবকাঠামোগত উন্নয়নের বর্ণনা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

২০০১ সালের নির্বাচনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, ২০০১ সালে সরকারে আসতে পারিনি, সেটা আমি বহুবার বলেছি। কারণ আমাদের গ্যাস অন্য দেশ কিনবে; আমি রাজি হইনি। খেসারত দিতে হয়েছে, ক্ষমতায় আসতে পারিনি। জনগণের ভোট পেয়েছিলাম কিন্তু চক্রান্তের শিকার হয়েছিলাম। তার পরে দেশটার অবস্থা কী হয়েছিল?

বিএনপি-জামায়াত সরকারের লুটপাটের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, সেই সময়টার কথা একবার চিন্তা করে দেখেন মানুষের কী দুরাবস্থা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার কোনো সুযোগ ছিল না। বিএনপির আমল থেকে যে অত্যাচার নির্যাতন শুরু হয়েছিল এ দেশের মানুষের ওপর, তারই ধারাবাহিকতা চলতে থাকে। যা হোক একটা পর্যায়ে ২০০৮ সালে তারা নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়।

বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা নেই উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৮ এর নির্বাচনের রেজাল্ট; ২০ দলীয় ঐক্যজোট বিএনপি-জামায়াত পেয়েছিল মাত্র ২৯টি সিট। পরে বোধ হয় রিইলেকশনে একটা—৩০টা। ৩০০ সিটের মধ্যে তাদের প্রাপ্তি ছিল মাত্র ৩০টি সিট। এই হলো তাদের শক্তি, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা।

আন্দোলন সংগ্রামের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা তো সারা জীবন আন্দোলন করে তার পরে না ক্ষমতায় এসেছি। তারা যেতে চাচ্ছে কিন্তু এই ধরনের মানুষের ক্ষতি করা, এটা যেন করতে না পারে। সে ক্ষেত্রে আমি মনে করি, আপনারা সবাই সজাগ থাকবেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে ২০ থেকে ২২ সমঝোতা সই হবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফরে ২০ থেকে ২২টি সমঝোতা সই হবে বলেবিস্তারিত পড়ুন

এক দফা দাবিতে ফের ‘ব্লকেড’ কর্মসূচি ঘোষণা

চার দফা দাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে এক দফা দাবিতে নামিয়ে এনে ফেরবিস্তারিত পড়ুন

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাখ্যান কোটা আন্দোলনকারীদের

চলমান কোটা আন্দোলন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।বিস্তারিত পড়ুন

  • কোটাবিরোধীদের অবরোধে বিভিন্নস্থানে যানজট
  • আমরা সৎ থাকলে দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ কম: ওবায়দুল কাদের
  • ঢাকাসহ চার মহানগরে বিএনপির নতুন কমিটি
  • ১৭ জুলাই পবিত্র আশুরা, থাকে সরকারি ছুটি
  • ছাত্র ও শিক্ষকদের আন্দোলনে সমর্থন দিলো বিএনপি
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের বন্ধু : ওবায়দুল কাদের
  • কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
  • নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশিক্ষণ জরুরি: রাষ্ট্রপতি
  • বন্যাক্রান্ত ১৫ জেলা, ক্ষতিগ্রস্ত ২০ লাখ মানুষ
  • বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
  • বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে : চীন
  • চলতি মাসেই নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি সই