বুধবার, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বেনাপোল বন্দরে ক্যান্টিন না থাকায় ভোগান্তিতে শ্রমিকরা

দেশের সর্ববৃহৎ বেনাপোল স্থলবন্দরে ক্যান্টিন বা খাবারের কোন ব্যবস্থা না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে বন্দরে কর্মরত অন্তত ১০ হাজার শ্রমিক।
একই সাথে ভারতীয় ট্রাক চালক ও হেলপাররা বন্দরে খাবার না পেয়ে বন্দরের বাহিরে শহর এবং আশেপাশের দোকান থেকে খাবার সংগ্রহ করতে অবাধে ঘুরাঘুরি করে। ফলে করোনা ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার আশংকা থাকায় বন্দর অভ্যান্তরে তিনটি পৃথক ক্যান্টিনসহ উন্নত মানের খাবারের ব্যবস্থা করতে বন্দর কতৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা।

দেশ স্বাধীনের পর থেকে দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের সীমান্ত নগরী বেনাপোল স্থলবন্দরটি আধুনিক ও উন্নত মানের দিক দিয়ে একধাপ এগিয়ে। নানান জটিলতা কাটিয়ে সার্বিক সেবার মান উন্নত হলেও বন্দরে কর্মরত ১০ হাজারেরও অধিক শ্রমিকের জন্য নেই কোন ক্যান্টিন বা খাবারের ব্যবস্থা। একটি মাত্র ক্যান্টিন থাকলেও সেটি বন্ধ রয়েছে বছরের পর বছর ধরে। ভাঙাচোরা ও ময়লা আবর্জনার স্তূপে পরিনত হয়ে পড়ে আছে অযত্নে অবহেলায়। ফলে বন্দর অভ্যান্তরে কর্মরত এসমস্ত শ্রমিকদের খাদ্য সংগ্রহের জন্য কাজ ছেড়ে বন্দরের বাহিরে আসতে হয়। তাতে করে নানা রকম জটিলতায় পড়তে তাদের। অপরদিকে ভারত থেকে প্রতিদিন সাড়ে তিন’শ থেকে ৪শ ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করে বেনাপোল বন্দরে। মালামাল লোড আনলোডের জন্য আনুমানিক ৮শ ভারতীয় ট্রাক ড্রাইভার ও হেলপারদের বন্দর অভ্যান্তরে থাকতে হয় সপ্তাহ ধরে।

করোনা সংক্রমনের বর্তমান সময়ে এই সমস্ত ভারতীয়দের সাথে বাংলাদেশী শ্রমিকদের মিলেমিশে কাজ করতে হয় প্রতিনিয়ত। করোনা ঝুঁকির মধ্যেও বন্দর অভ্যান্তরে ক্যান্টিন না থাকায় খাবার সংগ্রহের জন্য তাদেরকেও ছুটতে হয় শহর কিংবা বন্দরের বাহিরে খাবারের হোটেল ও দোকান গুলোতে। কিন্তু করোনা ঝুঁকি এড়াতে অনেক ব্যবসায়ীরা ভারতীয় গাড়ি চালকদের কাছে খাদ্য সামগ্রী বিক্রি করতে বা তাদের সংস্পর্শে আসতে ভয় পান।

খাদ্যের উভয় সংকটে তাদেরও রয়েছে চরম ভোগান্তি। এমন পরিস্থিতিতে দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দরে ভারতীয়দের জন্য আলাদা একটি সহ তিনটি পৃথক উন্নত মানের খবার ক্যান্টিনের দাবি জানান ভারতীয় ট্রাকচালক,বাংলাদেশের শ্রমিক ও বন্দর ব্যবহারকারীরা।

বেনাপোল ট্রান্সপোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আজিম উদ্দীন গাজী বলেন, বন্দর অভ্যান্তরে অচিরেই ক্যান্টিন না হলে করোনা সংক্রমন বাড়ার আশংকা রয়েছে অনেকাংশে। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নাহিদ ইসলাম

অন্তর্বর্তী সরকারের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক,বিস্তারিত পড়ুন

এখন রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ ইসলাম

সরকারে থাকার চেয়ে এখন রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন সদ্যবিস্তারিত পড়ুন

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা নাহিদ

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন নাহিদ ইসলাম। ICT কোচিং সেন্টারবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিন নাহিদ দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন: শফিকুল আলম
  • ডিসেম্বরের মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা: সেনাপ্রধান
  • ‘বিডিআর বিদ্রোহের অপরাধের সাথে যারা যুক্ত তাদের কোনো ছাড় নাই’ : সেনা প্রধান
  • আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কারও গাফিলতি পেলে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব
  • চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা পুনর্বহালের নির্দেশ
  • সারাদেশে র‌্যাবের ২১৮ টহল দল মোতায়েন
  • শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ: মির্জা ফখরুল
  • জাতীয় শহীদ সেনা দিবস : সামরিক কবরস্থানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, তিন বাহিনী প্রধানের শ্রদ্ধা
  • বিএনপি নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান মা*রা গেছেন
  • পিলখানা হত্যার বিচার পেতে অপেক্ষায় আছেন স্বজনরা: প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতকেও সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক চায় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা