মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভার্চুয়াল বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের যে বার্তা দিল বিএনপির হাইকমান্ড

গ্রেফতার ও সাজার চাপে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা ফের চাঙা হয়েছে। শনিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছে।

তাদের মনোবল আরও বেড়েছে। সরকার পদত্যাগের একদফা দাবি আদায়েও তারা আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। তাই মাঠের আন্দোলন সামনে আরও কঠোর করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

বিএনপি নেতারা বলেন, দশ দিন ধরে সব সাংগঠনিক জেলার পর সাবেক সংসদ সদস্য ও সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গেও ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। সেখানে মূল বার্তাই ছিল, বিএনপির জন্য এই আন্দোলন বাঁচা-মরার লড়াই। এ লড়াইয়ে হারলে কেউ রেহাই পাবে না। তাই দ্বন্দ্ব ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে মাঠে থাকতে হবে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে এর প্রতিফলন দেখা গেছে। স্থানীয় রাজনীতিতে যাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল, তারাও একই ব্যানারে পাশাপাশি ছিলেন।

বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গত দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে নেতাকর্মীরা নিজ বাসায় থাকতে পারছেন না। মহাসচিবসহ অনেক নেতাকর্মী কারাগারে। সাজা দেওয়া হয়েছে এক হাজারেরও বেশি নেতাকর্মীকে। এমন পরিস্থিতিতে বিশেষ করে রাজধানীর বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি তাদেরও প্রত্যাশায় ছিল না। সেখানে সাধারণ জনগণেরও অংশগ্রহণ ছিল অনেক। এটি মূলত নির্যাতন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।

গ্রেফতার, হামলা-মামলা ও সাজা দিয়ে আন্দোলন দমানো যায় না, যার প্রমাণ বিজয় র‌্যালিতে নেতাকর্মীরা দেখিয়েছেন। এতে এখন সারা দেশের নেতাকর্মীরা আরও চাঙা হয়েছে। গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছেও বার্তা দিতে পেরেছে বিএনপির আন্দোলনে সাধারণ মানুষের সমর্থন রয়েছে। সূত্রমতে, ঢাকা মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে আশপাশের জেলার নেতাকর্মীরাও অংশ নেন। আগামী দিনের কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তা সফল করতে তাদের রাজধানীতে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, ‘আমরা একটা আদর্শিক লড়াই করছি। জনগণের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এই লড়াই। বিএনপি নেতাকর্মীরা সেই আদর্শের প্রতি ঐক্যবদ্ধ। এত হামলা, মামলা, নিপীড়নের পরও নেতাকর্মীরা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। নেতাকর্মীরা আজ ঘরে থাকতে পারছে না, তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, বনে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তারপরও সবাই কিন্তু আজ এক হয়ে আছে। তার কারণ জনগণের একটা বিরাট শক্তির সমর্থন রয়েছে বিএনপির আন্দোলনে। সবাই পরিবর্তন চায়। সামনে আন্দোলন আরও জোরদার হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই দাবি আদায় করবে বিএনপি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পদত্যাগের গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন নাহিদ ইসলাম

রোববার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তার বাসভবন যমুনায় গিয়ে সাক্ষাৎ করেন নাহিদবিস্তারিত পড়ুন

‘যখন কেউ সাহস করেনি, তখন বিএনপি ৩১ দফা দিয়েছিল’ : তারেক রহমান

আওয়ামী লীগ যখন দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল, তখন বিএনপি ৩১ দফাবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

জাতিসংঘের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত জুলি বিশপ জানিয়েছেন, জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসবিস্তারিত পড়ুন

  • অনেক সাংবাদিক আখের গোছানোর জন্য দালালি করেন: মির্জা ফখরুল
  • গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা
  • চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে আউটসোর্সিং কর্মীদের সড়ক অবরোধ
  • আওয়ামী সরকারের উৎখাতের কারণ উঠে এলো জাতিসংঘের প্রতিবেদনে
  • ইংরেজি শিখলেই বাংলা ভুলে যেতে হবে, এমনটি নয় : প্রধান উপদেষ্টা
  • খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি, তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী—এটি বিএনপির অবস্থান নয়: রিজভী
  • ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে বিদায়েও প্রেরণা যুগিয়েছে একুশে ফেব্রুয়ারি : রিজভী
  • এটিএম আজহারুলকে মুক্তি না দিলে ‘স্বেচ্ছায় কারাবরণের’ ঘোষণা জামায়াতের আমিরের
  • অন্তর্বর্তী সরকার বিপন্ন ভাষা সংরক্ষণ ও বৈচিত্র্য নিশ্চিতে জোর দিচ্ছে: পররাষ্ট্র সচিব
  • ভাষাশহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা জ্ঞাপন
  • ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
  • ২০১৪ ও ‘১৮ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ২২ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর