শনিবার, জুলাই ৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভার্চুয়াল বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের যে বার্তা দিল বিএনপির হাইকমান্ড

গ্রেফতার ও সাজার চাপে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা ফের চাঙা হয়েছে। শনিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছে।

তাদের মনোবল আরও বেড়েছে। সরকার পদত্যাগের একদফা দাবি আদায়েও তারা আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। তাই মাঠের আন্দোলন সামনে আরও কঠোর করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

বিএনপি নেতারা বলেন, দশ দিন ধরে সব সাংগঠনিক জেলার পর সাবেক সংসদ সদস্য ও সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গেও ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। সেখানে মূল বার্তাই ছিল, বিএনপির জন্য এই আন্দোলন বাঁচা-মরার লড়াই। এ লড়াইয়ে হারলে কেউ রেহাই পাবে না। তাই দ্বন্দ্ব ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে মাঠে থাকতে হবে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে এর প্রতিফলন দেখা গেছে। স্থানীয় রাজনীতিতে যাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল, তারাও একই ব্যানারে পাশাপাশি ছিলেন।

বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গত দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে নেতাকর্মীরা নিজ বাসায় থাকতে পারছেন না। মহাসচিবসহ অনেক নেতাকর্মী কারাগারে। সাজা দেওয়া হয়েছে এক হাজারেরও বেশি নেতাকর্মীকে। এমন পরিস্থিতিতে বিশেষ করে রাজধানীর বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি তাদেরও প্রত্যাশায় ছিল না। সেখানে সাধারণ জনগণেরও অংশগ্রহণ ছিল অনেক। এটি মূলত নির্যাতন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।

গ্রেফতার, হামলা-মামলা ও সাজা দিয়ে আন্দোলন দমানো যায় না, যার প্রমাণ বিজয় র‌্যালিতে নেতাকর্মীরা দেখিয়েছেন। এতে এখন সারা দেশের নেতাকর্মীরা আরও চাঙা হয়েছে। গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছেও বার্তা দিতে পেরেছে বিএনপির আন্দোলনে সাধারণ মানুষের সমর্থন রয়েছে। সূত্রমতে, ঢাকা মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে আশপাশের জেলার নেতাকর্মীরাও অংশ নেন। আগামী দিনের কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তা সফল করতে তাদের রাজধানীতে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, ‘আমরা একটা আদর্শিক লড়াই করছি। জনগণের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এই লড়াই। বিএনপি নেতাকর্মীরা সেই আদর্শের প্রতি ঐক্যবদ্ধ। এত হামলা, মামলা, নিপীড়নের পরও নেতাকর্মীরা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। নেতাকর্মীরা আজ ঘরে থাকতে পারছে না, তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, বনে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তারপরও সবাই কিন্তু আজ এক হয়ে আছে। তার কারণ জনগণের একটা বিরাট শক্তির সমর্থন রয়েছে বিএনপির আন্দোলনে। সবাই পরিবর্তন চায়। সামনে আন্দোলন আরও জোরদার হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই দাবি আদায় করবে বিএনপি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দায়িত্ব অন্তবর্তী সরকারকেই নিতে হবে

দ্রুততম সময়ের মধ্যে জুলাই-আগস্টে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার, আহত যোদ্ধাদের দায়িত্ব নেওয়া ওবিস্তারিত পড়ুন

দলের নাম ভাঙিয়ে অসদাচরণ করলেই ব্যবস্থা : রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দলের নাম ভাঙিয়ে কেউবিস্তারিত পড়ুন

দলের কার কার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে বিএনপি, জানালেন রিজভী

দলের নাম ভাঙিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কিংবা অসদাচরণ করলে কেউ রেহাই পাবে না-বিস্তারিত পড়ুন

  • ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা
  • ভুয়া তথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ২০১৮’র প্রহসনের নির্বাচনের আগে গোপন বৈঠক হয় যেখানে
  • সংসদ নির্বাচনে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান
  • সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে সাংবিধানিক কমিটি হবে: ডা. তাহের
  • ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর কোনো মামলায় প্রথম সাজা শেখ হাসিনার
  • ক্ষমতায় এলে চব্বিশের শহীদদের নামে স্থাপনা-সড়কের নামকরণ করবে বিএনপি
  • ২০১৮ সংসদ নির্বাচন : রাতের ভোটের দায় স্বীকার করে নুরুল হুদার জবানবন্দি
  • ফুল গিয়ারে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি
  • সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি
  • জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গু*লি ছোড়া হয়
  • ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়