শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভার্চুয়াল বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের যে বার্তা দিল বিএনপির হাইকমান্ড

গ্রেফতার ও সাজার চাপে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা ফের চাঙা হয়েছে। শনিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছে।

তাদের মনোবল আরও বেড়েছে। সরকার পদত্যাগের একদফা দাবি আদায়েও তারা আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। তাই মাঠের আন্দোলন সামনে আরও কঠোর করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

বিএনপি নেতারা বলেন, দশ দিন ধরে সব সাংগঠনিক জেলার পর সাবেক সংসদ সদস্য ও সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গেও ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। সেখানে মূল বার্তাই ছিল, বিএনপির জন্য এই আন্দোলন বাঁচা-মরার লড়াই। এ লড়াইয়ে হারলে কেউ রেহাই পাবে না। তাই দ্বন্দ্ব ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে মাঠে থাকতে হবে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে এর প্রতিফলন দেখা গেছে। স্থানীয় রাজনীতিতে যাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল, তারাও একই ব্যানারে পাশাপাশি ছিলেন।

বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গত দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে নেতাকর্মীরা নিজ বাসায় থাকতে পারছেন না। মহাসচিবসহ অনেক নেতাকর্মী কারাগারে। সাজা দেওয়া হয়েছে এক হাজারেরও বেশি নেতাকর্মীকে। এমন পরিস্থিতিতে বিশেষ করে রাজধানীর বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি তাদেরও প্রত্যাশায় ছিল না। সেখানে সাধারণ জনগণেরও অংশগ্রহণ ছিল অনেক। এটি মূলত নির্যাতন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।

গ্রেফতার, হামলা-মামলা ও সাজা দিয়ে আন্দোলন দমানো যায় না, যার প্রমাণ বিজয় র‌্যালিতে নেতাকর্মীরা দেখিয়েছেন। এতে এখন সারা দেশের নেতাকর্মীরা আরও চাঙা হয়েছে। গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছেও বার্তা দিতে পেরেছে বিএনপির আন্দোলনে সাধারণ মানুষের সমর্থন রয়েছে। সূত্রমতে, ঢাকা মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে আশপাশের জেলার নেতাকর্মীরাও অংশ নেন। আগামী দিনের কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তা সফল করতে তাদের রাজধানীতে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, ‘আমরা একটা আদর্শিক লড়াই করছি। জনগণের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এই লড়াই। বিএনপি নেতাকর্মীরা সেই আদর্শের প্রতি ঐক্যবদ্ধ। এত হামলা, মামলা, নিপীড়নের পরও নেতাকর্মীরা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। নেতাকর্মীরা আজ ঘরে থাকতে পারছে না, তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, বনে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তারপরও সবাই কিন্তু আজ এক হয়ে আছে। তার কারণ জনগণের একটা বিরাট শক্তির সমর্থন রয়েছে বিএনপির আন্দোলনে। সবাই পরিবর্তন চায়। সামনে আন্দোলন আরও জোরদার হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই দাবি আদায় করবে বিএনপি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করা দরকার করবো: সিইসি

নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেছেন, অবাধ,বিস্তারিত পড়ুন

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া, ড. ইউনূস বললেন ‘আমরা আনন্দিত ও গর্বিত’

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যোগদানের সুযোগ পাওয়ায় আনন্দবিস্তারিত পড়ুন

খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

পরিকল্পিতভাবে ১২ বছর ধরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখাবিস্তারিত পড়ুন

  • সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আলাপচারিতায় ড. ইউনূস
  • সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া, আসিফ মাহমুদের ফেসবুক পোস্ট
  • সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
  • নতুন সিইসি, কে এই নাসির উদ্দীন?
  • নতুন সিইসি নাসির উদ্দীন, ৪ কমিশনার নিয়োগ
  • আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নিলেন বাহারুল আলম
  • বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে ভুটানের রাষ্ট্রদূত
  • অভ্যুত্থানে আহত-শহীদদের তালিকা প্রকাশ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে : সারজিস আলম
  • সাবেক এমপি শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
  • শেখ হাসিনার পক্ষে আইনি লড়াই করতে চান জেড আই খান পান্না
  • ডিসেম্বরে ঢাকায় বাংলাদেশ-ভারত বৈঠক, খুলতে পারে ভিসার জট
  • নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত