মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মতিয়ার রহমান এবং কেশবপুর প্রেসক্লাবের সদস্য কেশবপুর সরকারি পাইলট স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী অধ্যাপক মশিউর রহমানরে মাতা আছিয়া বগেম (৮৮) বার্ধক্য জনিত কারণে শনিবার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার মঙ্গলকোট ইউনিয়নের পাঁচরাই গ্রামের নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না..রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তিনি ৩ ছেলে, ৫ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

স্থানীয় ঈদগাহ ময়দানে বিকেলে মরহুমার জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়।

জানাযার নামাজ পড়ান বড়ঙ্গো পীর সাহবের ছেলে পীরজাদা মহিউদ্দীন খাঁন।

সেসময় উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোহাম্মদ আলী, মঙ্গলকোট ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সামসুর রহমান, মঙ্গলকোট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বজলুর রহমান সরদার, আওয়ামী লীগ নেতা আলতাফ হোসেন, এ্যাড. আবু বকর সিদ্দিকী, মণিরামপুর কলেজের প্রভাষক আব্দুল জব্বার প্রমুখ।
এদিকে, শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন কেশবপুর উপজলো আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম রুহুল আমিন, সহ-সভাপতি এইচ এম আমীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, কেশবপুর পৌরসভার মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম, কেশবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আশরাফ উজ-জামান খান, সাধারণ সম্পাদক জয়দেব চক্রবর্ত্তী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসাইন, নির্বাহী সদস্য নূর ইসলামসহ সদস্য বৃন্দ, কেশবপুর উপজলো আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গৌতম রায়, উপজেলা ভাইচ চেয়ারম্যান পলাশ মল্লিক, সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক আব্দুল গফুর গফ্ফার প্রমুখ।

মঙ্গলকোট ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সামছুর রহমান জানান, মুক্তিযুদ্ধের সময় মরহুমার স্বামী মরহুম আমির আলী মোড়লকে কেশবপুর বালিকা বিদ্যালয়ে রাজাকার ক্যাম্পের সেলে রেখে বেদম প্রহার করা হয়েছিল।