শুক্রবার, নভেম্বর ২৯, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শীর্ষ নেতাদের যা বলেছেন খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাতে, জানালেন ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন জনগণের কল্যাণেই তিনি রাজনীতি করেছেন, রাষ্ট্রের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করছেন। এখন যে তিনি অসুস্থ অবস্থায়, বন্দি অবস্থায় বলা যেতে পারে-সেটাও রাজনৈতিক কারণে আছেন। উনি এই কথাগুলোই বলেছেন।

বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) রাতে গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’য় খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

ফিরোজার মূল ফটকের সামনে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ঈদের দিন তিনি (খালেদা জিয়া) আমাদের ডাকেন, আমরা কথা বলি। পুরোপুরি সৌজন্যমূলক কথাবার্তা। কোনো রাজনৈতিক আলোচনা হয়নি। তিনি তো একজন রাজনৈতিক ব্যক্তি, দলের চেয়ারপারসন। তিনবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।

এখনো তিনি রাজনৈতিক কারণেই বন্দি হয়ে আছেন। আমরা সব সময় বলে আসছি অবিলম্বে তাকে মুক্তি দেওয়া উচিত। মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা উচিত। এ কথাটা এখনো জোর দিয়ে আপনাদের মাধ্যমে জাতিকে জানাতে চাই।

খালেদা জিয়া দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, একই সঙ্গে স্বাস্থ্য ভালো থাকার জন্য দোয়া চেয়েছেন।

ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে রাতে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বিএনপির ৯ সিনিয়র নেতা। রাত আটটায় গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করতে যান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে স্থায়ী কমিটির আটজন সদস্য।

বিএনপি মহাসচিব ছাড়া অন্যরা হলেন- স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।

পরে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ এবং তার স্ত্রীও বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

প্রায় ঘণ্টাব্যাপী বিএনপি নেতৃবৃন্দ দলের চেয়ারপারসনের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা ও কুশল বিনিময় করেন।

দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্তসাপেক্ষে সাজা স্থগিত করে সাময়িকভাবে মুক্তি দেওয়া হয় তাকে। এরপর থেকে গুলশানের ওই বাসায় থাকছেন বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত ৭৯ বয়সি খালেদা জিয়া। যেখানে দলের নেতাকর্মীসহ অন্যরা তার সাক্ষাৎ পান না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শেখ হাসিনা ও রেহানাকে ‘কটাক্ষ’ করে যা বললেন সোহেল তাজ

গত ৫ আগস্ট তীব্র প্রাণঘাতী গণআন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে আশ্রয়বিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি গ্রুপের ‘উদ্বেগ’

আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতাচ্যুতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে যে ‘আশা জাগানিয়া’ পরিস্থিতি তৈরিবিস্তারিত পড়ুন

চিন্ময় কৃষ্ণের মুক্তি চেয়ে শেখ হাসিনার বিবৃতি

ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি এবং সব সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতাবিস্তারিত পড়ুন

  • যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় বিএনপি
  • শক্ত হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করুন: অন্তর্বর্তী সরকারকে তারেক রহমান
  • ভারতের প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে অশান্তি করছে ইসকন: হাসনাত
  • তিন মাস না যেতেই আসল চেহারা বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
  • ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে মার্কিন দূতাবাস থেকে বাসায় খালেদা জিয়া
  • উপজেলা নির্বাচনে বাদ যেতে পারে নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদ
  • ভারত থেকে চিন্ময়ের মুক্তি দাবি কীসের আলামত? : রিজভী
  • পুরোপুরি সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে ফিরছে বিএনপি
  • বড়পুকুরিয়া মামলায় খালেদা জিয়াসহ তিনজন খালাস
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধিদল
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার, উপরাষ্ট্রপতি ও উপপ্রধানমন্ত্রী পদ সৃজনসহ ৬২টি সংস্কার প্রস্তাব বিএনপির
  • ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে লন্ডন যেতে পারেন খালেদা জিয়া