শুক্রবার, অক্টোবর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শেরে বাংলার নাম ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ছিলেন উপমহাদেশের এক অনন্যসাধারণ, প্রজ্ঞাবান ও বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। তিনি ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন এবং তার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে এ কথা বলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

তারেক রহমান পোস্টে লেখেন, ‘জাতীয় নেতা শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তার অক্ষয়-অমলিন স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।’

রাজনীতিবিদ হিসেবে শেরে বাংলার ভূমিকার কথা তুলে ধরে তিনি লিখেন, ‘শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ছিলেন উপমহাদেশের এক অনন্যসাধারণ প্রজ্ঞাবান ও বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। তিনি দেশের গণমানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে জীবনের শেষদিন পর্যন্ত সংগ্রাম করে গেছেন। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার জন্য তিনি ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। রাজনীতি, সমাজ, শিক্ষা, কৃষিসহ দেশের সামগ্রিক অগ্রগতিতে প্রভূত অবদান রাখেন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘ঋণ সালিশী বোর্ড গঠনের মাধ্যমে বাংলার শোষিত ও নির্যাতিত কৃষককুলকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্ত থেকে উদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছিলেন। তিনি বঙ্গীয় চাকুরী নিয়োগবিধি, প্রজাস্বত্ব আইন, মহাজনি আইন, দোকান কর্মচারী আইন প্রণয়ন করেন, যা এ অঞ্চলের অবহেলিত কৃষক-শ্রমিকের ভাগ্যোন্নয়নে যুগান্তকারী অবদান রেখেছে। আমাদের জাতীয় ইতিহাসে শেরে বাংলা ফজলুল হক ছিলেন এক অনন্য প্রতিভার অধিকারী। স্বাধীনতার চেতনা ও গণতান্ত্রিকবোধ সৃষ্টিতে তার অসামান্য অবদানের কথা এদেশের মানুষের মন থেকে কোনদিনই বিস্মৃত হবে না।’

শেরে বাংলা আগামী প্রজন্মের রাজনীতিবিদদের কাছে অনুসরণীয় হয়ে থাকবেন জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘তার অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা আগামী প্রজন্মের রাজনীতিবিদদের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। দেশ এবং জাতির কল্যাণে অবদানের জন্য ইতিহাসের পাতায় তার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। আমি মহান নেতা শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।’

উল্লেখ্য, আবুল কাশেম ফজলুল হকের জন্ম ২৬ অক্টোবর ১৮৭৩ সালে। তিনি ২৭ এপ্রিল ১৯৬২ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি শেরে বাংলা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি প্রখ্যাত আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ ছিলেন।

তিনি রাজনৈতিক অনেক পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তারমধ্যে কলকাতার মেয়র (১৯৩৫), অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী (১৯৩৭-১৯৪৩), পূর্ববঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী (১৯৫৪), পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (১৯৫৫), পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর (১৯৫৬-১৯৫৮) অন্যতম।

১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠনে প্রধান নেতাদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। বাংলায় তিনি কৃষক প্রজা পার্টির মাধ্যমে নিচু জাতের হিন্দু ও মুসলমান উভয় কৃষকদের স্বার্থের পক্ষেই সওয়াল করতেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গার্মেন্টসের দ্বিতীয় তলা থেকে ৯ জনের লাশ উদ্ধার

রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গুদামে আগুনে ৯ জন নিহতবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায়-বেআইনি নির্দেশনা দেবো না: সিইসি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায় বা বেআইনিভাবে নির্দেশনা দেওয়া হবেবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন: ইসি সানাউল্লাহ

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, জুলাইবিস্তারিত পড়ুন

  • জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দাবি আদায়ে কাউকে রাস্তায় নামতে হবে না : শফিকুর রহমান
  • রাজনীতিতে এখন ভিশন থাকতে হবে, দূরদৃষ্টি থাকতে হবে : আমীর খসরু
  • পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
  • নির্বাচনে কোনো বিশেষ দলকে জিতিয়ে দিতে চাইলে জনগণ ছেড়ে দেবে না: রিজভী
  • সরকার হজ নিয়ে কোন ব্যবসা করে না: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সরকার গঠনে সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা বিএনপির : ইনোভেশনের জরিপ
  • ‘এই সময়’-এ প্রকাশিত ফখরুলের সাক্ষাৎকার নিয়ে বিএনপির বিবৃতি
  • ‘আমি পোড়াতে বলেছি কী, ওরা পুড়িয়ে দিয়েছে সেতু ভবন’
  • নিউইয়র্কে মির্জা ফখরুলকে কেউ লাঞ্ছিত করেনি : রিজভী
  • ফার্মগেট থেকে প্রায় অর্ধশত আ.লীগ নেতাকর্মী আটক
  • মেট্রোরেলে যুক্ত হচ্ছে ১০ ট্রেন, চলবে রাত ১০টার পরেও
  • দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা উচিত: নাহিদ ইসলাম