ডেঙ্গুর জীবাণুবাহক এডিস মশা সাধারণত পরিষ্কার এবং জমে থাকা পানিতে ডিম পাড়ে। এ মশার ডিম দুই বছর পর্যন্ত জীবিত থাকে। তাই আমাদের বাসস্থানের আশপাশে থাকা যেকোনো পানির পাত্র, ফুলের টব, ব্যবহারহীন ড্রাম, পরিত্যক্ত টায়ার, ডাবের খোসা কিংবা প্লাস্টিক প্যাকেট- এসবই এডিস মশার প্রজননের আদর্শ জায়গা। এসব বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে বুধবার সকালে শ্যামনগর উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের পক্ষ থেকে নকিপুর পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ে লিফলেট বিতরন করা হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক এস কে সিরাজ,সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন আরাফাত, সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ জিয়াউর রহমান, কোষাধ্যক্ষ রাজু আহমেদ, ক্রীড়া সম্পাদক মেহেদী হাসান ত্যাগী, সদস্য হযরত আলী ও রাকিবুল হাসান সোহাগ। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন অত্র বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক সনজিদ কুমার, মোঃ নুর মোহাম্মদ।
এ সময় সংগঠনের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক এস কে সিরাজ বলেন -- জ্বর হলেই ঘরে বসে না থেকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে এবং ডেঙ্গু জ্বরের পরীক্ষা করাতে হবে, আক্রান্ত ব্যক্তিকে বেশি বেশি তরল খাবার যেমন স্যালাইন, ডাবের পানি, ফলের রস, লেবুর শরবত ইত্যাদি খাওয়াতে হবে, জ্বর ভালো হওয়ার পরও ডেঙ্গুজনিত নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে,তাই সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে আমাদের কে।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]