বৃহস্পতিবার, আগস্ট ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরার সুন্দরবনের জীব বৈচিত্র্য রক্ষা ও পর্যটন বিকাশে মন্ত্রীর কাছে পত্র প্রদান

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার সুন্দরবনের জীব-বৈচিত্র্য সুরক্ষার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের গতিশীলতাকে তরান্বিত করার দাবীতে পত্র প্রদান করেছে সাতক্ষীরা জেলা সমিতি। গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ঢাকাস্থ সাতক্ষীরা জেলা সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাসুদ।

সাক্ষাৎকালে সাতক্ষীরা জেলা সমিতির পক্ষে জীব বৈচিত্র সুরক্ষা ও পরিবেশ ভারসাম্য বজায় রাখার মাধ্যমে বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের সুরক্ষা ও সুন্দরবনভিত্তিক ইকো-ট্যুরিজমকে আরো গতিশীল করতে মন্ত্রীর সুদৃষ্টি ও আশু পদক্ষেপ কামনা করে সমিতির পক্ষে চিঠি হস্তান্তর করা হয়।

এসময় মন্ত্রীকে সাতক্ষীরার সুন্দরবন পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান এমপি সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাত করে সাতক্ষীরা কেন্দ্রীক পর্যাটন শিল্প সম্প্রসারনের অনুরোধ জানানো হয়। সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের একটা বড় অংশ রয়েছে।

তাছাড়া রয়েছে নানা ঐতিহাসিক নিদর্শন ও স্থাপনা। বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের মোট আয়তন ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার পড়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনকে প‚র্ব ও পশ্চিম বন বিভাগ নামে ভাগ করা হয়েছে। বাগেরহাট ও বরিশাল অংশ প‚র্ব বন বিভাগ আর খুলনা ও সাতক্ষীরার অংশ পশ্চিম বন বিভাগ নামে পরিচিত।

সাতক্ষীরার জেলার মোট আয়তন ৩ হাজার ৮৫৮.৩৩ বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে প্রায় এক-তৃৃতীয়াংশেরও (১ হাজার ৪৪৫.১৮ বর্গকিলোমিটার) বেশি সুন্দরবন। এ বন ঘেঁষে সাতক্ষীরার অবস্থান হওয়ায় সড়কপথ দিয়েই সুন্দরবন দেখা যায়। একদিকে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, কুমির, বানর, হরিণসহ বিভিন্ন পশুপাখির সমাহার, অন্যদিকে, বনের গভীর নিরবতা খুব সহজেই পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

সুন্দরবনকে ঘিরে এ এলাকায় পর্যটন শিল্পের দারুণ সম্ভাবনা রয়েছে। বিশ্বের অন্যতম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। অর্থনীতিতে এ বনের রয়েছে গুরুত্বপ‚র্ণ ভ‚মিকা। আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে সুন্দরবনের অবদান বছরে সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা।

তবে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ সুন্দরবনের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য এখন সঙ্কটাপন্ন। জলবায়ু পরিবর্তন, দূষণ, অনিয়ত্রিতভাবে গাছকাটা, সচেতনতার অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে বনের অনেক মূল্যবান প্রাণিসম্পদ। জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বনের গুরুত্ব অপরিসীম। বন ছাড়া জীববৈচিত্র্য তার অস্তিত্ব টিকে রাখতে পারে না। উদ্ভিদ ও প্রাণী তথা জীববৈচিত্র্যের একমাত্র আশ্রয়স্থল হচ্ছে বন। মন্ত্রী বিষয়টি বিবেচনার আস্বাস দেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘আর একটা পাথর সরানো হলে জীবন ঝালাপালা করে দেবো’ : সিলেটের ডিসি সারোয়ার আলম

‘আর যদি একটি পাথরও সরানো হয়, জীবন ঝালাপালা করে দেবো’— বলে কঠিনবিস্তারিত পড়ুন

পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারী হিসেবে শেখ হাসিনার নাম যুক্ত হচ্ছে: আসিফ মাহমুদ

আগামী ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে মাধ্যমিকের বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে গুরুত্ব দিয়ে স্থান পাচ্ছে জুলাইবিস্তারিত পড়ুন

বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা নিয়ে ‘সুখবর’ পাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া মূল বেতনের ২০ শতাংশ করারবিস্তারিত পড়ুন

  • ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, পরবর্তী সরকারে কোনো পদে থাকব না- ড. মুহাম্মদ ইউনূস
  • বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি অনুমোদন
  • গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন, তারপর নির্বাচন: আখতার হোসেন
  • জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণার নির্দেশ
  • ভাত না জোটার দেশে হাঁসের মাংসবিলাস শোভনীয় নয়: আলাল
  • যশোরের শার্শায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
  • সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
  • সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
  • যশোর-৬ এবি পার্টির প্রার্থী ব্যারিস্টার মাহমুদ হাসান
  • গুলিবিদ্ধ ১৬৭ জনের অনেকেরই মাথার খুলি ছিল না
  • ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ
  • জামায়াতকে নিয়ে ‘ঐক্যের পথে’ ইসলামি দলগুলো