সাতক্ষীরা-২ আসনে আবারো মীর মোস্তাক আহমেদ রবিকে এমপি হিসেবে দেখতে চাই সাতক্ষীরাবাসী
মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে সাতক্ষীরা সদরে উন্নয়ন, সততা ও যোগ্যতা দিয়ে জামাত শিবিরের ঘাঁটি ভেঙ্গে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি বানানো বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবিকে আবারও এমপি হিসেবে দেখতে চাই সাতক্ষীরাবাসী। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী হিসেবে এমপি রবি’র বিকল্প নেই বলে মনে করছেন স্বাধীনতার স্বপক্ষের জনতা ও সাধারণ মানুষ। তাই সাতক্ষীরা সদর নির্বাচনী এলাকার সাধারণ জনগণ আবারও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ্যের সৈনিক বিশে^ বিরল অনন্য শেখ হাসিনা বইয়ের লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবিকে নৌকার প্রার্থী এবং এমপি হিসেবে দেখতে চাই। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি না হলেও তিনি জেলার সহ-সভাপতি হিসেবে তৃণমূল নেতা কর্মীদের অধিক মূল্যায়ণ করেন বলেই জেলা আওয়ামী লীগসহ তার আহবানে দলের সকল কার্যক্রমে ব্যাপক লোক সমাগম ঘটে। এ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেলে নৌকার বিজয় নিশ্চিত হবে বলে মনে করছেন সাধারণ জনগণ ও স্বাধীনতার স্বপক্ষের জনতা। তিনি ২০১৪ এর ৫ জানুয়ারির দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এবং ২০১৮ সালের একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। সাতক্ষীরা সদর নির্বাচনী এলাকার সাধারণ জনগণ এই সৎ ও যোগ্য প্রার্থী গরীব-দুঃখী গণমানুষের নেতা জনপ্রিয় ও প্রাণপ্রিয় সংসদ সদস্য অসংখ্য উন্নয়নের রুপকার নৌ-কমান্ডো ০০০১বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবিকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছিল। এই আসনে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের কোন প্রার্থী ভোটে দাঁড়াতে সাহস পেতোনা এবং মনোনয়ন চাইতোনা। কারণ এই আসনটি ছিল জামাত-বিএনপির ঘাটি। ২০১৪ সালের ০৫ জানুয়ারির দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ও ২০১৮ সালের একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে সংসদ সদস্য হওয়ার পর সাতক্ষীরা সদর নির্বাচনী এলাকার মানুষের সুখে দুঃখে ছুটে বেড়িয়েছেন ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে। সাতক্ষীরায় উঠান বৈঠকের উদ্ভাবক এলাকার সামগ্রীক উন্নয়নে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটিয়ে জনগণের বিভিন্ন সমস্যা ও দাবী নিয়ে সরাসরি প্রশ্নের শতভাগ উত্তর ও সমাধানে সফল হওয়ায় আমার এমপি ডটকমে সেরা এমপির পুরস্কার পেয়েছেন এবং সাতক্ষীরা সদর নির্বাচনী এলাকার জনগণের আস্থা অর্জন করে তৈরী করেছেন আওয়ামী লীগের ঘাটি। এই আসনে বর্তমানে আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা দলীয় মনোনয়ন চাইছেন। এ থেকে বোঝা যায় আওয়ামী লীগের নৌকার মজবুত ভিত তৈরী করেছেন এমপি রবি। এই আসনে যদি আবারও সাধারণ জনগণের কাছের মানুষ প্রাণপ্রিয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবিকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয় তাহলে এই আসনে আবারও নৌকার বিজয় নিশ্চিত হবে বলে মনে করছেন সচেতন মহল ও এলাকাবাসী। সাতক্ষীরার সাধারণ মানুষের মাঝে এখন সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো ০০০১বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’র নির্বাচনী এলাকার অভূতপূর্ব উন্নয়নের চিত্র ফুটে উঠেছে। যে কারণে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরে উঠান বৈঠক জনসভায় পরিনত হয়। সেকারণেই গণমানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় স্থান দখল করে নিয়েছেন তিনি। সাতক্ষীরার সদর আসনসহ জেলার সামগ্রীক উন্নয়নে সততা ও যোগ্যতার বিচারে আবারও সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবিকে দেখতে চায় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার সাধারণ মানুষ। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও আওয়ামী লীগের তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও। সাতক্ষীরা সদর আসনে তাঁর নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে আরো এগিয়ে নিতে এবং এ জেলার সামগ্রীক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সাংসদ মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’র বিকল্প নেই বলে মনে করছে সাধারণ মানুষ ও তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। অজপাড়া গাঁয়ে বিদ্যুৎ, রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট, পাকাঘরসহ কোন উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি সেসব এলাকায়ও পৌছে দিয়েছেন উন্নয়নের রুপরেখা। জননেত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতায় সদরের অসংখ্য স্কুল, মাদ্রাসা ও কলেজে নতুন বহুতল ভবন হয়েছে তার সময়ে। সদর উপজেলার বাঁশদহা, কুশখালী, বৈকারী, ঘোনা, শিবপুর, ভোমরা, আলীপুর, ধুলিহর, ব্রহ্মরাজপুর, আঁগরদাড়ী, ঝাউডাঙ্গা, বল্লী, লাবসা, ফিংড়ীসহ সাতক্ষীরার পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের জীবন মান উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে আধাঁর থেকে আলোর পথ দেখিয়েছেন সাংসদ মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ করে যুগিপোতা, সুকদেবপুর, সাতানী, সোমনডাঙ্গা, সুপারিঘাটা, নেহালপুর, শ্যাল্যে-মাছখোলা, হাজীপুর, দাশপাড়া. এল্লারচর ও ভাটপাড়া গ্রামে ব্রিজ, কালভাট, রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শতভাগ বিদ্যুতায়নসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রæতি গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে গ্রাম হবে শহর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্রামীণ রাস্তাঘাট, হাটবাজার ড্রেন কালভাট এর উন্নয়নের অভূতপূর্ব ধারা অব্যাহত রেখেছেন। প্রত্যান্ত গ্রামাঞ্চলের স্কুল ও হাট বাজার গুলো সোলার প্যানেলের মাধ্যমে অন্ধকার থেকে আলোকিত করেছেন এবং ২০১৮ সালের মধ্যে সদর উপজেলাতে শতভাগ বিদ্যুতায়ন করেছেন। ইতিমধ্যে সদর উপজেলার জরাজীর্ন্ন রাস্তাঘাট, ড্রেন, কালভার্ট সংস্কার ও নতুন রাস্তাঘাটের কাজ প্রায় শতভাগ শেষ করেছেন তিনি। সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি সব সময় তার নিজ নির্বাচনী এলাকায় থেকে সাধারণ মানুষের সুখ-দুখের সাথী হয়ে কাজ করে চলেছেন। প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের সুখ দুঃখ অবলোকন করতে সরেজমিনে ঘুরে বেড়ান তিনি। ঢাকায় গিয়ে সময় কাটাতে তাঁর ভাল লাগেনা। তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে ভাল বাসেন। আর যখন তিনি ঢাকায় থাকেন সাতক্ষীরার উন্নয়নে ফাইলপত্র নিয়ে বিভিন্ন দপ্তর ও সচিবালয়ে এতিমের মত ছুটে বেড়ান। এ জেলার সামগ্রীক উন্নয়নে কিভাবে একটু বেশি বরাদ্দ আনতে পারেন সেজন্য নিরলসভাবে কাজ করেন তিনি। মহান জাতীয় সংসদেও তিনি বলেছেন, আমি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে এমপি হয়েছি, আমি জনগণের চাকর হিসেবে কাজ করতে চাই। সাধারণ মানুষের সেবক হিসেবে আমি কাজ করতে চাই। সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে স্কুল-কলেজ, মাদরাসা, মসজিদ, বিদ্যুৎ, রাস্তাঘাট, ব্রিজ ও মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণসহ বহু উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন। তিনি একজন সৎ ও ধর্মপরায়ণ ব্যক্তি যা বিরোধী দলের লোকেরাও অকপটে স্বীকার করেন। সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার সাধারণ মানুষের দাবী, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি হওয়ার পর থেকে আমরা সব সময় তাঁকে আমাদের মাঝে পেয়েছি। যিনি মহান জাতীয় সংসদে তার নির্বাচনী এলাকা সাতক্ষীরা সদরসহ জেলার বিভিন্ন উন্নয়নের দাবী জানান এবং সচিবালয় ও দপ্তরে দপ্তরে ফাইল নিয়ে নিজে যান। বর্তমান সময়ে তাঁর নেতৃত্বের বিকল্প নেই। আমাদের প্রাণের দাবী আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও তাঁকে সাতক্ষীরা সদর আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চাই। গরীব-দুঃখী গণমানুষের জনপ্রিয় নেতা সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’কে উন্নয়ন, সততা ও যোগ্যতার বিচারে আবারও জননেত্রী শেখ হাসিনা আবারও দলীয় মনোনয়ন দেবেন এবং এই মনোনয়ন নিয়ে তিনি আবারও বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন এটাই সদর উপজেলাবাসীর প্রত্যাশা।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)