সৌদিআরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের সঙ্গে মিল রেখে সোমবার (০২ মে) দেশের কিছু কিছু জায়গায় উদ্যাপিত হয়েছে ঈদুল ফিতর।
রাজধানী পান্থপথে একটি কনভেনশন সেন্টারে, চাঁদপুর, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, মৌলভীবাজার ও বরিশালের কয়েকটি স্থানে ঈদের নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা।
জাতীয়ভাবে বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর মঙ্গলবার (৩ মে) নির্ধারিত হলেও দেশের কিছু জায়গায় সোমবার (০২ মে) উদ্যাপিত হয়েছে ঈদ।
বহু বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি ইসলামিক দেশের সঙ্গে মিল রেখে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি অংশ ঈদ জামাতে অংশ নেন।
সোমবার রাজধানীর পান্থপথের একটি কনভেনশন সেন্টারে শিশু ও নারীসহ মুসল্লিরা জামাতে ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজ শেষে একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করে ভাগাভাগি করে নেন ঈদ আনন্দ। এ ঈদ উদ্যাপনে অংশ নেন দেশে অবস্থানরত বিদেশি মুসলিমরাও।
নামাজ পড়তে আসা কয়েকজন জানান, চাঁদ দেখে রোজা রাখো, চাঁদ দেখে ঈদ করো; সারা পৃথিবীতে ঈদ হচ্ছে সে হিসেবে আমরাও পালন করছি। এর আগেও ঈদ পালন করেছি।
এক পৃথিবী, একটিই চাঁদ; তাই সারা বিশ্বে ঈদও হওয়া উচিত একই দিনে এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
জ্যোতির্বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. এম শমশের আলী বলেন, আমাদের চাঁদ একটা, মানব জাতি একটা, সেজন্য কোরআন শরিফ ইউনিভার্সেল কথা বলেছেন। সুতরাং চাঁদ দেখা হয়ে গেলেই মাস তো শুরু হয়ে গেল।
এদিকে চাঁদপুর, মুন্সীগঞ্জ, দিনাজপুর, মৌলভীবাজার ও বরিশালের অল্প কিছু জায়গায় ঈদের নামাজ আদায় করা হয়।
দেশের মধ্যেই ভিন্ন দিনে ঈদ পালন নিয়ে ইসলামী চিন্তাবিদদের মধ্যে রয়েছে মতপাথর্ক্য।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]