" ছোট ছোট হাত পা নতুন মুখে নতুন শেখা আদু আদু কথা দিয়ে শুরু যে জীবন সে জবনে কত সুন্দর স্মৃতি জমে থাকে মনের মধ্যে"।
স্কুল জীবন যেখানে জীবনে ১০টা বছর পার করি আমার সবাই। জীবনের এই ১০টা বছরের স্মৃতি সবার মনে কেলেন্ডারে মতো সব সময় চোখের সামনে বাসে।" কিন্তু তা ঠিক একটা সময়েই হয় তো বা বেশি মনে পরে সবার তা হলো একাকিত্ব তার সময়"" যা আমার মনে হয়... যখন আমার সময়ের মূল্য বুঝতে শিখি, মানুষের মূল্য বুঝতে শিখি, শিক্ষার মূল্য বুঝতে শিখি আর সেই সব শিক্ষকের মূল্য যারা আমাদের হাতে ধরে ধরে লিখতে শিখিয়েছেন, মুখে মুখে বলে বলে পড়তে শিখিয়েছেন ঠিক তখন।
স্কুলের সেই সব মুহূর্ত তো তখনি চোখে পানি নিয়ে আসে যখন মনে পরে প্রিয় বন্ধুদের সাথে বসে বসে কত মজা করে টিফিন ভাগ করে খেয়েছিলাম,বন্ধুদের টিফিন কেড়ে নিয়ে খেয়ে ফেলা। টিফিন পিরিয়ডে সব বন্ধুরা মিলে সেই কি গান "ইসস "।
ক্লাসে স্যার আসবে না শুনে সবাই মিলে কি নাচ-গান করেছি। ক্লাসে কার আগে কে যাবে সে জন্য দৌঁড়ে ফাস্ট বেঞ্চ বসেছি। যখন পানি থাকতো না নিজের কাছে বান্ধবীর পানি চুরি করে খাওয়া। সবাই মিলে একসাথে ওয়াসরুমে ডুকে পরা" ইসস " ইচ্ছে করছে সেই দিন গুলো তে ফিরে যায়.. যখন একটা ঘন্টা বাজতেই সবাই মিলে বাইরে বের হয়ে ইচিং বিচিং খেলতাম, গাছ ছুঁয়া ছুঁই খেলা করেছি, বরফ পানি, জুতা চুরি। আরো কত কি...!! সেই হুজুর আঙ্কেলের দোকানে চটপটি- ফুচকা খাওয়া লাইন ধরতাম আর ঝগড়া শুরু হয়ে যেত এই আমি আগে আসছি আমাকে আগে দিতে হবে আঙ্কেল। আরে আমি আগে..! জীবনে যত ভালো খারাপ দিনেই আসক না কেন সব কিছুর জন্যই ট্রিট দিতেই হবে... তা হোক আমার বার্থডে, হোক আমার স্যারের কাছে বোকা খাওয়া জন্য বা বেঁচে থেকেও লিল্লার জন্য। কত স্মৃতিময় দিন গুলো।
যদিও এখন এই কোভিড 19এর কারণে সব শিক্ষাপ্রতিঠান বন্ধ রয়েছে.. সেই কারণে স্কুল লাইফ তাকে ঠিক ঐ ভাবে উপভোগ করতে পারছিনা.. কবে যে এই কোভিড19 থেকে মুক্তি পাবে পুরো পৃথিবীটা তা শুধু আল্লাহ-ই জানেন।
সব শেষে এতো টুকুই কামনা যেন খুব শীঘ্রই এই কোভিড19 থেকে মুক্তি পায় যেন পৃথিবীটা.. আবার সব কিছু চালু হোক.. স্কুল- কলেজ, ইউনিভার্সিটি সকল শিক্ষপ্রতিঠান।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]