শনিবার, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

স্বাধীন বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ হয়েছিলো

অন্তর্বর্তী সরকার শনিবার (১০ মে) আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হয়। তবে এবারই প্রথম কোনো দলকে নিষিদ্ধ না করে, তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দখলদার পাকিস্তান সরকার।

স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার জামায়াতে ইসলামী, মুসলিম লীগের তিনটি অংশ, পিডিপিসহ স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী এবং সব ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে।

১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি আওয়ামী লীগসহ সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে একদলীয় শাসন চালু করেন শেখ মুজিব। গঠন করেন বাকশাল। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর বাকশালের কার্যক্রমসহ সব রাজনৈতিক তৎপরতা বন্ধ করা হয় সামরিক আইনে।

রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত মো. সায়েম ১৯৭৬ সালে রাজনৈতিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন। এই সময়ে বাকশাল থেকে বেরিয়ে আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবিত করেন জোহরা তাজউদ্দিনসহ জ্যেষ্ঠ নেতারা। তবে নেতৃত্বের বিরোধে আওয়ামী লীগ (মালেক) এবং আওয়ামী লীগ (মিজান) দুই ধারায় বিভক্ত হয়। শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার পর আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ভেঙে আবার বাকশাল গঠিত হয়।

এর আগে ১৯৭৯ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় জামায়াতসহ নিষিদ্ধ সব দল রাজনীতিতে ফেরার সুযোগ পায়। তবে সে বছরই ভোটের রাজনীতিতে ফিরতে পারেনি। জামায়াত নেতারা ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগ (আইডিএল) নামের একটি দলের প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেন।

২০১৩ সালে আওয়ামী লীগের শাসনামলে হাইকোর্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করেন। গত বছর আওয়ামী লীগ সরকার জামায়াত ও ছাত্রশিবিরিকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ করে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর গঠিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গত আগস্টে এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়।

১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে পূর্ববাংলার সর্বহারা পার্টি (পিবিএসপি) ও পূর্ববাংলার কমিউনিস্ট পার্টি (পিবিসিপি) নিষিদ্ধ করা হয়। দুটি বামপন্থি মাওবাদী সংগঠন এখনও নিষিদ্ধ।

এ ছাড়া ২০০৫ সালে দেশজুড়ে বোমা হামলার পর জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশকে (জেএমবি) সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ করা হয়। ২০০৯ সালে হিযবুত তাহ্‌রীর নিষিদ্ধ হয়। সবশেষ গত বছরের ২৩ অক্টোবর ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ করা হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গায়ের জোরে দেশ শাসনের দিন শেষ: মিয়া গোলাম পরওয়ার

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘গায়ের জোরে দেশবিস্তারিত পড়ুন

নিম্নকক্ষ আসন ভিত্তিক, উচ্চকক্ষ হবে পিআর পদ্ধতিতে : বদিউল আলম মজুমদার

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘নিম্নকক্ষ হবে আসনবিস্তারিত পড়ুন

ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণ : শেখ হাসিনাসহ দায়ীদের কঠোর শাস্তি চাইলেন নাহিদ

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ দায়ীদের কঠোরবিস্তারিত পড়ুন

  • ইসলামী দলগুলোর কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
  • স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় সাত হাজারের বেশি নেতা-কর্মী বহিষ্কার
  • গাজায় গণহত্যা বন্ধে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ চান তারেক রহমান
  • পাকিস্তানপন্থী আর ভারতপন্থী দুইটাই মিল্লা গেছে : ইশরাক
  • শেখ হাসিনা বিরোধীপক্ষকে হিটলারের মতো দমন করতেন- মাহমুদুর রহমানের
  • জামায়াতের পর এবার খেলাফত মজলিসের কর্মসূচি ঘোষণা
  • পিআর ইস্যুতে জামায়াতের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, কর্মসূচি ঘোষণা
  • ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘রাকসু নির্বাচনের ভোটগণনা ওএমআর মেশিনে হবে’
  • ১৯ বছর পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লুৎফুজ্জামান বাবর
  • ডাকসু-জাকসুতে নির্দিষ্ট সংগঠনকে জালিয়াতি করে জয়ী করেছে কর্তৃপক্ষ : রিজভী
  • সংবিধান সংশোধন-সংস্কার টেকসই করতে প্রয়োজন গণপরিষদ নির্বাচন: এনসিপি