(গত ২০ নভেম্বর)সকাল থেকে আকাশে সূর্যের দেখা মেলেনি মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, বৃষ্টির সম্ভবনা থাকলেও কৃষক পর্যায়ে দূশ্চিন্তা ছিলোনা এমন নয় তার পরও কি করা সদ্য কেঁটে রাখা ধান কারও আবার বাঁধা যাবে এমন পর্যায়ে কারও আবার বেঁধে রাখা ধানের বিচালি পরিবহনের অভাবে,সময়ের অভাবে,আধা শুকনা যার কারণে সময় মত বাড়িতে নিয়ে যেতে পারেনি কারও বাড়ির উঠানে ধান কারও আবার বিচালি আলগা এমন সময় হঠাৎ বৃষ্টির কবলে কৃষকের ধান ও বিচালি। দিশেহারা কৃষক কি করবে ? যে যত টুকু পেরেছে সাধ্য মত চেষ্টা করে ধানও বিচালি রক্ষার চেষ্টা করেছে কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না।
এমন আকস্বিক বৃষ্টিতে ধান ও বিচালির তেমন ক্ষতি না হলেও কৃষকের খাটুনি বেঁড়েছে দ্বিগুন।
জয়নগর গ্রামের কৃষক স্বরজিত দাস জানিয়েছেন তার ২.৫বিঘা জমির ধান ভিজে গেছে মাঠে বাড়িতেও ৩ বিঘা জমির ধান ভিজে গেছে যা ঝাড়ার অপেক্ষায় ছিলো।মাঠে ভেজা ধান রৌদ্রে শুকিয়ে আনতে হবে তবে তার জন্য কাজের লোকের প্রয়োজন হবে একা সম্ভব নয়।
কৃষক তপন দাস জানিয়েছেন তার ২বিঘা জমির ধান ভিজে গেছে মাঠে। আধা শুকনা ধান শুকিয়ে আনতে যাওয়ার কারনে ভিজে গেছে।তবে ভেজা ধান শুকিয়ে আনতে এখনও ২/৩দিন মাঠে শুকাতে হবে।
জয়নগরে বেশ কিছু মাঠ ঘুরে দেখা গেছে ৩/১অংশ ধান বাড়িতে ২অংশ ধান মাঠে ভিজে গেছে।ভিজে যাওয়া ধান শুকিয়ে আনতে কৃষক পর্যায়ে চরম খাটুনি লক্ষণীয়। তবে আকাশে মেঘের ঘনঘটা কৃষক পর্যায়ে দুশ্চিনার কারণ।
প্রকাশক : আরিফ মাহমুদ, প্রধান সম্পাদক : কাজী আবু ইমরান, সম্পাদক : আবু রায়হান মিকাঈল
ফেসবুক পেইজঃ facebook.com/kalaroanewsofficial, ই-মেইল : [email protected]