মঙ্গলবার, জানুয়ারি ৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট...

‘হৃদয়ে লালন করি বাংলা ভাষাকে’

ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট…

‘হৃদয়ে লালন করি বাংলা ভাষাকে’

প্রফেসর মো. আবু নসর

বরেণ্য শিক্ষাবিদদের মতে, এই উপমহাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ ভাষা হচ্ছে বাংলা ভাষা। বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদায় আসীন করার লক্ষ্যে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন এই উপমহাদেশে নবজাগরণের সূচনা করেছে। সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রচলন এখন আর এক পক্ষীয় দাবি বা কর্মসূচি নয়, বরং বাংলা ভাষা এবং সাহিত্য সংষ্কৃতির সমৃদ্ধিকরণ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রতিফলন।

ভাষার মাস অয়োময় প্রত্যয়দিপ্ত একটি মাসই শুধু নয়, এটা স্বাধীনতার সোপান, জাতীয় মূল্যবোধ ও ভাবাদর্শের বাতিঘর।
ভাষার মৃত্যু হয় দু’ভাবে। যখন সংশ্লিষ্ট কোন ভাষায় কথা বলার লোক বেঁচে থাকে না এবং যখন কোন ভাষাভাষীর মানুষ নিজেরাই সেই ভাষাকে অবহেলা করে। কথা বলার মানুষের অভাবে বাংলা ভাষার মৃত্যু হবে না, কিন্তু ভাষাভাষীদের অবহেলার কারণে বাংলা ভাষার কার্যকর মৃত্যুর আশংকা উঁড়িয়ে দেয়া যায় না। বাংলা ভাষা এখন অনেকটা স্বদেশে পরবাসীর মতো।

উপমহাদেশের বৃহত্তর ক্ষেত্রে ভাষাতাত্তি¡কের দৃষ্টিকোন থেকে বাংলা ভাষা ব্যবহারের জন্য প্রথম দাবি উত্থাপন করেন ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ। ১৯২০ সালের বিশ্ব ভারতীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় ভারতের সাধারণ ভাষা হিসেবে ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ একটি প্রবন্ধের মাধ্যমে বাংলা ভাষার দাবি পেশ করেন। ওই প্রবন্ধে তিনি সর্বপ্রথম বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিপন্ন করে বলেন, ‘শুধু ভারতে নয়, সমগ্র এশিয়া মহাদেশেই বাংলা ভাষার স্থান হবে সর্বোচ্চ।’ ১৯৪৭ সালের ২৯ জুলাই দৈনিক আজাদে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা সমস্যা নামে তিনি একটি প্রবন্ধ লেখেন। ওই প্রবন্ধে বাংলা ভাষার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার দাবিই সবচেয়ে বেশি এবং গ্রহনযোগ্য বলে প্রমান করা হয়েছে। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও সূত্র অন্বেষণ করতে গেলে সবার আগে মনে আসে বহু ভাষাবিদ জ্ঞানতাপস ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহের কথা। এরপরেই আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর আবুল কাশেম ও তমদ্দুন মজলিশের ঐতিহাসিক ভূমিকা।

শুধু বাংলাদেশে নয়, উপমহাদেশে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার পক্ষে প্রথম প্রস্তাব দিয়েছিলেন সৈয়দ নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী। ১৯১১ সালে রংপুরে শিক্ষা সম্মেলনে তিনি যুক্তি সহকারে বাংলাকে শিক্ষার মাধ্যম করার জোর সুপারিশ করেছিলেন। ১৯২১ সালে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার জন্যও প্রথম লিখিত প্রস্তাব করেছিলেন তিনি। এ প্রস্তাব পেশ করতে গিয়ে তিনি তৎকালীন বৃট্রিশ সরকারকে বলেছিলেন, ‘ভারতের রাষ্ট্রভাষা যাই হোক, বাংলার রাষ্ট্রভাষা করতে হবে বাংলা ভাষাকে।’

বৃট্রিশ আমলে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দানের বিষয়ে দু:সাহসিক পদক্ষেপ গ্রহন করেন আলহাজ আব্দুল হামিদ চৌধুরী ওরফে সোনা মিয়া। তিনি ১৯২৭-২৯ সাল পর্যন্ত তৎকালীন আসাম পরিষদের শ্রীহট্ট সদর- মহাকুমা সদর দক্ষিন কেন্দ্র হতে আসাম ব্যবস্থাপক সভার নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। সরকারের ঘোর আপত্তি সত্বেও তার দাবির মুখে আসাম ব্যবস্থাপক সভায় বাংলা ভাষার বক্তৃতা দেয়ার অনুমতি প্রদানে সরকার বাধ্য হয়েছিলো।

১৯৪৬ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সম্পাদক আবুল হাসিম কর্তৃক প্রাদেশিক কাউন্সিলের নিকট পেশকৃত খসরা ম্যানিফেস্টোতে বাংলাকে পূর্ববাংলার রাষ্ট্র ভাষা করার প্রস্তাব দেয়া হয়। ১৯৪৭ সালের ২৭ জুন আবুল মনসুর সম্পাদিত দৈনিক মিল্লাত পত্রিকার সম্পাদকীয়তে ‘পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা যে বাংলা ভাষাই হইবে ইহা বলাই বাহুল্য’ বলে অভিমত প্রকাশ করা হয়। একই বছরের ৩০জুন দৈনিক আজাদ পত্রিকায় পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা শীর্ষক প্রবন্ধে আব্দুল হক বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার পক্ষে অভিমত প্রকাশ করেন।

১৯৪৮ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী পাকিস্তান গণপরিষদে কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সর্ব প্রথম বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা করার দাবি উত্থাপন করেন।

পশ্চিম আফ্রিকার একটি দেশ সিয়েরালিয়ন। ২০০২ সালের ১২ ডিসেম্বর দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আহমাদ তেজান কাব্বাহ বাংলাকে সেদেশের অন্যতম সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষনা করেন। আশা করা যায় অচিরেই বাংলা জাতিসংঘেরও অন্যতম ব্যবহারিক ভাষা হয়ে উঠবে।

বিশ্বে প্রচলিত প্রায় ৬ থেকে ৮ হাজার ভাষার মধ্যে বাংলা ভাষা সমমর্যাদায় আপন স্থান অধিকার করেছে। বাংলা ভাষায় এখন বিশ্বে প্রায় ৩০ কোটি লোক কথা বলেন। অনুমান করা যায়- ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলা ভাষীর সংখ্যা দাঁড়াতে পারে প্রায় ৩২ কোটি। বিভিন্ন সূত্র অনুযায়ী- প্রচলিত ভাষার মধ্যে মাতৃভাষার বিবেচনায় বিশ্বে বাংলার স্থান চতুর্থ। আর ভাষিক বিচারে বাংলার স্থান সপ্তম। এ বিচারে বিশ্বের প্রধান ১০টি ভাষা হলো- মান্দারিন (চীনা), ইংরেজি, হিন্দি, স্প্যানিশ, পর্তুগীজ, আরবি, বাংলা, রুশ, মালয় -ইন্দোনেশিয়ান ও ফরাসী।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়ামের ভিতরে স্থাপিত কলেজে প্রথম বিদেশিদের জন্য বাংলা ভাষায় পাঠদান শুরু হয়। উইলিয়াম কেরি ৩০ বছরের বেশি সময় বাংলা চর্চা করেন এবং বাংলায় শিক্ষকতা করেন। তিনি বাংলায় পাঠ্য বই প্রকাশেরও ব্যবস্থা করেন। উল্লেখ্য যে, ১৮৩৫ সালে ফরাসি ভাষার আধিক্য খর্ব হতে থাকে। ফারসির পরিবর্তে শাসকগোষ্ঠি বাংলা শিখতে উদ্যোগী হয়। যার ফলে ১৮০১ সালে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ চালু হয়। কিন্তু ১৮১৭ সালে কলকাতা স্কুল বুক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করে বাঙ্গালিদের ইংরেজী শেখানোর চেষ্টা চলে। ফাদার জেমস ১৮৩৬ সালে প্রায় ৬০০০ বাঙ্গালিদের ইংরেজী শেখান।

পরবর্তীতে জার্মানির মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয়, হাইডেল বার্গ বিশ্ববিদ্যালয়, ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, রাশিয়ার মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়, চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়, কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইরানের বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডার অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়, টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, পোলান্ডের ওয়ারশ বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সাউথ এশিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ স্টাডিজ বিভাগ এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্য চর্চা চালু করা হয়।

ভারতীয় উপমহাদেশ ছিল বহু ভাষা আর জাতিগোষ্ঠির মিলনকেন্দ্র। দীর্ঘকাল থেকে এখানে উল্লেখযোগ্য সাত থেকে দশটি প্রতিষ্ঠিত জাতিগোষ্ঠি বাস করতো। তাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতিও ছিল।
জানা যায়- বাংলার আদিম অধিবাসীদের ভাষা ছিল অষ্ট্রিক। ১৯৪৭ সালের আগস্টে বৃষ্ট্রিশ সা¤্রাজ্যবাদের শাসন থেকে মুক্ত হয় ভারতীয় উপমহাদেশ। দ্বিজাতিতত্তে¡র ভিত্তিতে বিভক্ত হয় ভারত। ফলে স্বাধীনতা লাভের সাথে সাথেই দ্বিখন্ডিত হয়ে পড়ে এ উপমহাদশের ভাষাসহ সবকিছু।

ইংরেজ আমলে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, বঙ্কিমচন্দ্র, কাজী নজরুল ইসরাম এর মতো কবি সাহিত্যিক ও মনিষীরা এদেশে বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধি করেছিলেন। বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৯২ সালে কংগ্রেসের রাজশাহী সম্মেলনে প্রথম মাতৃভাষা বাংলায় বক্তৃতা করেন আর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর জাতি সংঘে প্রথম মাতৃভাষা বাংলায় বক্তৃতা করেছিলেন। বাংলাকে আন্তর্জাতিক সাহিত্য বা সাহিত্যের আন্তর্জাতিক ভাষায় উন্নীত করে গেছেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর বাংলাকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির ভাষায় উন্নীত করে গেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস প্রাচীন। ভাষা বিজ্ঞানীদের মতে ভাষার জন্ম আজ থেকে প্রায় পাঁচ লক্ষ বৎসর পূর্বে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূলে ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক অবদান সর্বজনবিদিত। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন প্রথম নয়, ভাষা আন্দোলন ছিল লাহোর প্রস্তার অনুযায়ী পাকিস্তান আন্দোলনেরই বর্ধিতরূপ। ইতিহাসের পিছনে যেমন ইতিহাস থাকে, তেমনি বায়ান্নর পিছনের ছিল আটচল্লিশ। ১৯৪৮ এর ১১ মার্চ সংঘটিত হয় বাংলা ভাষার দাবীতে প্রথম সফল গণ-বিস্ফোরণ। শুধু ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ নয়, আমরা দেখেছি ১৯৪৭ সালেও রয়েছে ভাষা আন্দোলনের এক গৌরবময় সূচনা-পর্ব। বায়ান্নর গোড়ায় যেমন ছিল আটচল্লিশ, তেমনি আটচিল্লশের গোড়ায় ছিল সাতচল্লিশ। বলতে গেলে ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষিতে সৃষ্ট হয়েছিল ১৯৪৭ এ ভারতবর্ষ ভাগাভাগির প্লাটফরম। সেই হিসেবে বলা যায় ১৪ আগস্টের পূর্বে যেমন রচিত হয় ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষিত-পর্ব, তেমনি ১৯৪৭ সাল ছিল এ আন্দোলনের সূচনা-পর্ব।

১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ ছিল ভাষা আন্দোলনের প্রথম সফল বিস্ফোরন-পর্ব এবং বায়ান্নর একুশ ফ্রেবুয়ারী ছিল চূড়ান্ত বিস্ফোরন-পর্ব। এর কোন একটাকে অন্যটা থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেখার উপায় নেই।

মাতৃভাষার মর্যাদা জাতির আত্মমর্যাদার প্রতীক। মাতৃভাষাকে যথাযথ সম্মান ও মূল্যায়ন করতে না পারলে সে জাতিকে চিরদিন আত্মগøানিতে ডুবে থাকতে হবে। তাই মাতৃভাষা সব মানুষের পরম সম্পদ। মাতৃভাষার অধিকার সর্বাগ্রে আর ভাষা আন্দোলন আমাদের শ্রেষ্ঠতম অর্জন। বাংলা ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কিন্তু বাংলাকে এখনো পরিপূর্ণ সমৃদ্ধ করতে পারিনি। ভাষা আন্দোলন শেষ হলেও ভাষা সংগ্রাম শেষ হয়নি। বাংলা ভাষা যেনো ফেব্রæয়ারী কেন্দ্রিক না হয়। বাংলা ভাষার ব্যবহার ও চর্চা সমুন্নত রাখতে হবে। আসুন, হৃদয়ে লালন করি বাংলা ভাষাকে, সর্বত্র ধারণ করি বাংলা ভাষাকে। বাংলা বাঙালির হোক, বাঙালির জয় হোক, বাংলার জয় হোক।

 

লেখক:
প্রফেসর মো.আবু নসর,
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ,
কলারোয়া সরকারি কলেজ, সাতক্ষীরা।
মোবা: ০১৭১৭-০৮৪৭৯৩।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘অমর গাঁথা মহান বিজয় দিবস’

‘অমর গাঁথা মহান বিজয় দিবস’ প্রফেসর মো. আবু নসর ১৯৭১ সালের ১৬বিস্তারিত পড়ুন

মহররমের আশুরার দিনে যত ঘটনাবলী ও ফজিলত

মহররমের আশুরার দিনে যত ঘটনাবলী ও ফজিলত আলহাজ্ব প্রফেসর মো. আবু নসরবিস্তারিত পড়ুন

কোরবানীর শিক্ষা: প্রকৃত সুখ ও আনন্দ ভোগে নয়, ত্যাগে

কোরবানীর শিক্ষা: প্রকৃত সুখ ও আনন্দ ভোগে নয়, ত্যাগে আলহাজ্ব প্রফেসর মো.বিস্তারিত পড়ুন

  • ‘লাইলাতুল কদরে প্রত্যেক বরকতপূর্ণ বিষয় অবতীর্ণ হয়’
  • পাপ মুক্তি ও রহমতের রজনী ‘পবিত্র শবে বরাত’
  • বাংলা ভাষার জন্য বাঙালিদের আত্মত্যাগ বিশ্বের দৃষ্টান্ত
  • পবিত্র মিরাজের শিক্ষা স্রষ্টার ইবাদত ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ
  • সাতক্ষীরার প্রথম মহকুমা প্রশাসক নওয়াব আব্দুল লতিফ
  • বহু ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর সাক্ষী আশুরা
  • জনসংখ্যার গতি-প্রকৃতি: চীনকে ছাড়িয়ে ভারত
  • ঈদুল আযহা : ঐতিহাসিক ত্যাগের মহান স্মরণিকা
  • শ্রমজীবীদের অধিকার আদায়ের দিন ‘মে দিবস’
  • বরকতময় পবিত্র শবে বরাত
  • ৭ মার্চ বাঙালি জাতির মূল চালিকা শক্তি
  • চেতনায় ’৭১: মুক্তিযুদ্ধে কলারোয়া