বুধবার, মে ৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নারীদের ক্ষমতায়নে দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে বাংলাদেশ : প্রধানমন্ত্রী

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বনেতাদের পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (২৮ নভেম্বর) ঢাকা সেনানিবাসে আন্তর্জাতিক নারী-শান্তি-নিরাপত্তা বিষয়ক সেমিনারে বক্তব্য রাখেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বাংলায় বলতে চাই, আমাদের দেশের মানুষজন যেন জানতে পারেন, এ দেশের নারীরা শান্তিরক্ষী মিশনে যারা আছেন তারা বিশাল ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। জাতিসংঘ দ্বারা পরিচালিত বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সেনা, নৌ, বিমান এবং পুলিশ বাহিনীর নারী সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন।’

তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশের বিভিন্ন বাহিনীর নারী সদস্যরা শান্তিরক্ষা মিশনে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে; এজন্য তাদেরকে আমি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। বাংলাদেশের মানুষ আমাদের শান্তিরক্ষী বাহিনীর জন্য গর্বিত।’

এ সময় তিনি ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট তার পরিবার-পরিজন হারানোর কথা তুলে ধরে দীর্ঘদিন পরবাসে থেকে দেশে ফিরে আসার কথা জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর থেকে নারীদের উন্নয়নে তার সরকার কাজ করে যাচ্ছে। নারীদের ক্ষমতায়নে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সমতার শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ।

এসময় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে বিশ্ব নেতাদের পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যেকোনো সংঘাত সংলাপ, রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হতে পারে। আমরা কোনো যুদ্ধ চাই না। আমরা চাই না কোনো মানুষ উদ্বাস্তু হোক। কারণ আমার সব অভিজ্ঞতা আছে। এসময় ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতির অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, এটা প্রশ্নাতীত, নারীরা সমাজের সবচেয়ে দুর্বল অংশ, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে। তারা বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা, অপুষ্টি, অশিক্ষা এবং অন্যান্য মৌলিক চাহিদার শিকার। যেকোনো সংঘাত ও দুর্যোগে তাদের দুর্দশা বহু গুণ বেড়ে যায়। জাতিসংঘ নারী শান্তি ও নিরাপত্তা এজেন্ডা প্রতিষ্ঠা করেছে। সেই রেজুলেশন প্রণয়নে অংশ নিতে পেরে বাংলাদেশ গর্বিত।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষমতায়ন না হলে সমাজে নারীর অবস্থার উন্নতি হতো না। আমার সরকার নারী নীতি ২০১১ প্রণয়ন করেছি। নীতির অধীনে, আমরা মূলধারার আর্থ-সামাজিক কর্মকাণ্ডে নারীদের সার্বিক উন্নয়ন এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ও তাদের ক্ষমতায়নের সমস্ত প্রতিবন্ধকতা দূর করার ব্যবস্থা নিয়েছি।

তিনি বলেন, রাজনীতি, প্রশাসন, শিক্ষা, ব্যবসা, খেলাধুলা, সশস্ত্র বাহিনী ইত্যাদি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ ও অবদান বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক দৃশ্যপটকে বদলে দিয়েছে।

সরকারপ্রধান বলেন, আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীদের অধিকতর অংশগ্রহণের কারণে বাংলাদেশে জেন্ডার সমতাসহ সব ক্ষেত্রেই উন্নতি হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে লিঙ্গ সমতায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

এসময় নারীর কল্যাণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের রাষ্ট্র গঠনের শুরুতেই লিঙ্গ সমতার সারমর্ম সঠিকভাবে চিহ্নিত করেছিলেন। সমান সুযোগ দেওয়ার মাধ্যমে নারীদের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা ছাড়া আমরা জাতীয় উন্নয়নের কাঙ্ক্ষিত স্তরে যেতে পারব না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন খালেদা জিয়ার

দুই পুত্রবধূকে সাথে নিয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদাবিস্তারিত পড়ুন

নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত খালেদা জিয়া

দীর্ঘ চার মাস পর চিকিৎসা শেষে লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনবিস্তারিত পড়ুন

দেবহাটায় ঘুরে গেলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি মাহমুদুল হক

দেবহাটা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার দেবহাটা রূপসী ম্যানগ্রোভ পর্যটন কেন্দ্র ও বনবিবির বটতলা ঘুরেবিস্তারিত পড়ুন

  • এবার আর দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই: সিইসি
  • বড় ছেলের ইমামতিতে সুপ্রিম কোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাকের জা*না*জা সম্পন্ন
  • ৭টি নতুন আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছে স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশন
  • নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো সম্পন্ন করা প্রয়োজন : ইইউ রাষ্ট্রদূত
  • কাতার সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
  • ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না
  • ডা. জুবাইদা রহমানের নিরাপত্তায় বাড়তি সতর্কতা
  • আয়কর রিটার্ন নিয়ে কঠোর হচ্ছে এনবিআর
  • বাংলাদেশিদের ভ্রমণ ভিসা নিয়ে সুখবর দিল আরব আমিরাত
  • এলপি গ্যাসের দাম কমলো
  • সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আর নেই
  • এপ্রিলে এলো ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স