সোমবার, জুলাই ২৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

প্রস্তাবিত বাজেটে সাধারণ মানুষের স্বার্থ নাই : বাংলাদেশ ন্যাপ

বরাবরেট মতো এবারের বাজেটও দারিদ্র্য, বৈষম্য, লুটপাটের দলিল ছাড়া আর কিছুই নয়। এই বাজেটে সাধারন মানুষের স্বার্থ নাই মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) সরকার ঘোষিত ২০২৩-২৪ বাজেটের তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ায় তারা এ মন্তব্য করেন।

তারা বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়টি মাথায় রেখে বাজেট প্রণয়নের দাবি জানানো হলেও সরকার সে বিষয়ে একেবারেই গুরুত্ব প্রদান করে নাই। এছাড়াও সর্বজনীন রেশনিং পদ্ধতি, বিদ্যুৎ জ্বালানির মূল্য যাতে না বৃদ্ধি পায় সেই বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার প্রদান করে নাই।

নেতৃদ্বয় আরো বলেন, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি যা কোনোভাবেই আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। জীবন জীবিকা চালাতে মানুষ এখন হিমশিম খাচ্ছে। সবার আগে মানুষ মনে করে তার জীবন জীবিকা প্রধান। শিক্ষা, চিকিৎসা এবং জীবন চালানোই এখন সাধারণ নাগরিকদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তাই এই বাজেটে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি থাকবে নিত্যপণ্যের দাম নাগালের মধ্যে নামিয়ে আনার পরত্যাশা থাকলেও সে বিষয়ে কোন দিক নির্দেশনা নাই। এর মাঝে সবাইকে দুই হাজার টাকা কর বাধ্যতামূলক করা ন্যায় সংগত নয়।

তারা বলেন, প্রকৃত অর্থে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে প্রতিবছর সরকার যে বাজেট দেয়া হয় তাতে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের চলতি নীতিমালারই প্রতিফলন ঘটিয়ে থাকে। মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে ক্ষমতাসীন সকল রাজনৈতিক দল তথা শাসক শ্রেণি পুঁজিবাদী মুক্তবাজার অর্থনীতিকে কেন্দ্র করেই বাজেট প্রণয়ন করেছে। ফলে দারিদ্র্য, বৈষম্য, লুটপাট-দুর্নীতি ও সম্পদের কেন্দ্রীভবন ত্বরান্বিত হয়, যা বর্তমানে চরম রূপ নিয়েছে।

নেতৃদ্বয় বলেন, পুঁজিবাদী বিকাশের ধারায় জিডিপি বেড়েছে তার পরিণতিতে দেশে ব্যাপক বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রাণ-প্রকৃতি বিনাশের মেগা প্রকল্পে ঋণও বেড়েছে। অন্যদিকে ঋণ-কর খেলাপি চোরাই টাকার মালিকদের সম্পদ বেড়েছে। মধ্যম আয়ের দেশের মানুষেরা কম মজুরিতে কাজ করে শ্রম নির্ভর রফতানিমুখী শিল্পে ভর্তুকি দিতে থাকবে, এমনটা আশা করা ঠিক হবে না।

তারা বলেন, বাজেটে শিক্ষা ও কৃষি খাতে বরাদ্দ আরো বৃদ্ধির দাবি জানিয়ে বলেন, বাজেটে বৈষম্য নিরসনে সরকারের ইচ্ছা এবং জবাবদিহিতা প্রয়োজন। প্রয়োজনীয় খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন যা বর্তমানে পরিপূর্ণ অনুপস্থিত।

নেতৃদ্বয় বলেন, প্রতি বছর সরকার একটি গতানুগতিক বাজেট উপস্থাপন করে। সরকারের প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ সালের বাজেটও তার থেকে আলাদা কিছুই নয়। এই বাজেটে সাধারণ মানুষ উপেক্ষিত। বরাবরের মতোই বাজেট বৈষম্যমূলক দলিল হিসেবেই সামনে এসেছে। রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া লুটেরা গোষ্টি দিয়ে এই বৈষম্যমূলক ব্যবস্থা পরিবর্তন সম্ভব নয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

দেশে এখন জগা খিচুড়ি অবস্থা চলছে : মির্জা ফখরুল

আনুপাতিক নির্বাচন (পিআর) কী, এটা জনগণ বোঝে না জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জাবিস্তারিত পড়ুন

পুরোনো সিস্টেমে দেশকে আর চলতে দেবো না : নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, পুরোনো সিস্টেমে পুরোনো আইনেবিস্তারিত পড়ুন

স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি

লিবারেল ডেমোক্রোটিক পার্টি-এলডিপির প্রেসিডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘দেশের সবচেয়ে বড় শ/ত্রু’ খায়রুল হকের দৃষ্টান্তমূলক শা/স্তি চান মির্জা ফখরুল
  • জুলাইয়ের ৩৬ দিন: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আল জাজিরার চাঞ্চল্যকর অনুসন্ধান
  • স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : উপদেষ্টা আসিফ
  • অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকবে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন
  • বেনাপোলে শহীদ আব্দুল্লাহর কবর জিয়ারত ও নিখোঁজ রেজোয়ানের পরিবারের পাশে ছাত্রশিবির সভাপতি
  • দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না : ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত
  • রাজধানীর উত্তরায় বিমান বি/ধ্ব/স্ত আ/হ/ত/দের জন্য জামায়াতের ৫০ লাখ টাকার সহায়তা ঘোষণা
  • রাজধানীতে বিমান বি/ধ্ব/স্ত: তারেক রহমানের শোক, ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহবান
  • যুক্তরাজ্যে গোপনে সম্পদ হস্তান্তর করছেন হাসিনা ঘনিষ্ঠরা
  • হাসিনাকে কখনো ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
  • জামায়াত আমিরের বাসায় ধর্ম উপদেষ্টা
  • শহীদদের সম্মান প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম করছি : নাহিদ