শনিবার, আগস্ট ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বেনাপোল স্থলবন্দরের সকল শ্রমিককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার দাবি

করোনাকালীন সময়ে স্বাভাবিক আছে বেনাপোল স্থল বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বেনাপোল বন্দরে কাজ করছে হাজার হাজার শ্রমিক। শ্রমিক নেতা ও ব্যবসায়ীদের বেনাপোল বন্দরের সকল শ্রমিককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার দাবি।

বেনাপোল বন্দর থেকে বছরে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ভাবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়ে থাকে সরকার। সরকারের বিধিনিষেধ ঘোষণার মধ্যেও বেনাপোল স্থল বন্দর খোলা রাখা বিষয়ে নির্দেশনা ছিল, কিন্তু শ্রমিকদের বেশিরভাগ সময় ভারতীয় ট্রাক ড্রাইভারদের পাশে থেকে কাজ করতে হয়। এতে তাদের শারীরিক ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা কঠিন হয়ে পরে। ফলে তাদের আক্রান্তের হার বাড়তে পারে, এজন্য সরকারিভাবে টেস্ট করানো এবং একই সঙ্গে তাদেরকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার দাবি জানান শ্রমিক নেতারা। বেনাপোল স্থল বন্দরে মোট ৮ হাজার শ্রমিক পন্য ওঠা ও নামানোর কাজ করে। বেনাপোল বন্দরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে দু’দেশের পণ্য পরিবহনকারী ট্রাকচালক ও হেলপারদের মধ্যে নেই কোন স্বাস্থ্য সচেতনতা। ফলে সংক্রমণ ঝুঁকিতে পড়তে পারেন বাণিজ্যের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত ট্রাকচালক ও হেলপার, সরকারি, বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও পণ্য খালাসের সঙ্গে সরাসরি জড়িত হ্যান্ডেলিং শ্রমিকসহ ১০ হাজার মানুষ। ভারতের বিভিন্ন স্থান থেকে পণ্য নিয়ে আসা ট্রাক চালকরা সরাসরি প্রবেশ করছেন বেনাপোল বন্দরে। বাংলাদেশের চেয়ে ভারতে করোনা সংক্রমণের হার বেশি। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর করা জরুরি। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সুরক্ষা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

শ্রমিকরা বলেন, বেনাপোল স্থল বন্দর থেকে সরকার প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করে। এই বন্দরে প্রায় হাজারো শ্রমিক ভারতীয় ট্রাক ড্রাইভারদের কাছাকাছি থেকে কাজ করে। এই করোনা মহামারীতে শ্রমিকরা জীবনের ঝুকি নিয়ে বন্দরে কাজ করে। আমাদের শ্রমিক সংগঠনের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে দাবী, বন্দরে কর্মরত সকল শ্রমিককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হোক।

বেনাপোল হ্যান্ডিলিং শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক অহিদুজ্জামান অহিদ জানান, পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে করোনা ভ্যারিয়েন্ট বেড়ে যাওয়ার কারনে আমাদের স্থলবন্দরে সংক্রামন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। বেনাপোল বন্দরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে দুই দেশের পণ্য পরিবহনকারী ট্রাকচালক ও হেলপারদের মধ্যে নেই কোন স্বাস্থ্য সচেতনতা। ফলে সংক্রমণ ঝুঁকিতে ট্রাকচালক হেলপার ও পণ্য খালাসের সঙ্গে সরাসরি জড়িত হ্যান্ডেলিং শ্রমিকসহ ১০ হাজার মানুষ। আমদের সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে দাবী, বন্দর স্বাভাবিক রাখতে বন্দরে কর্মরত সকল শ্রমিককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হোক।

একই রকম সংবাদ সমূহ

যশোরের শার্শায় নিখোঁজের পরদিন ডোবা থেকে যুবকের লা*শ উদ্ধার

এম ওসমান: যশোরের শার্শায় নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর ডোবা থেকে খায়রুল ইসলামবিস্তারিত পড়ুন

মনিরামপুরে প্রাইভেটকারে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মেয়ের মৃ*ত্যু, বাবা-মাসহ আহ*ত-৩

হেলাল উদ্দিন: যশোরের মনিরামপুরে কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রাইভেটকারের আরোহী ইফা (১৩)বিস্তারিত পড়ুন

বাঁচতে চান মনিরামপুরের হান্নান, সহযোগিতার আহবান

হেলাল উদ্দিন: অতিদরিদ্র আব্দুল হান্নান (২৭), পিতা- দেলোয়ার হোসেন, গ্রাম+ডাক- হেলাঞ্চী, মনিরামপুর,বিস্তারিত পড়ুন

  • শার্শায় চুরি-ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা ওসি রবিউলের
  • শার্শায় আলু চাষে উদ্বুদ্ধকরণ সভা
  • যশোরের শার্শায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
  • শার্শার বাগআঁচড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন
  • যশোর-৬ এবি পার্টির প্রার্থী ব্যারিস্টার মাহমুদ হাসান
  • যশোরের মনিরামপুরে যুবকের আ*ত্ম*হ*ত্যা
  • শার্শায় দেবরের বিশেষ অঙ্গ কেটে দিলেন ভাবি
  • তালায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন
  • শার্শায় মৎস্য উৎপাদনে অবদান: ক্রেস্ট পেলেন কুদ্দুস আলী বিশ্বাস
  • শার্শায় মৎস্য উৎপাদনে ভূমিকা রাখায় সম্মাননা পেলেন কুদ্দুস আলী বিশ্বাস
  • যশোরের রাজগঞ্জে ৮৩ ব্যাচের ক্ষুদ্র মিলন মেলা
  • যশোরের শার্শা সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ তিনজনকে পুশইন!