রবিবার, জুলাই ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল চেয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল করে তাকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের আদেশ দিতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে আবেদন করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের একাংশ।

সোমবার (২২ নভেম্বর) পাঠানো আবেদনের বিষয়টি মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মির্জা আল মাহমুদ ও অ্যাডভোকেট এস এম জুলফিকার আলী জুনু।

আবেদনে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতি হিসেবে সাবেক একজন প্রধানমন্ত্রীকে নিঃশর্ত মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা আপনার আছে। যে ক্ষমতা সংবিধান আপনাকে দিয়েছে। দেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জীবন রক্ষায় সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ প্রয়োগ করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল করে, বিদেশে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণ করে বাঁচার সুযোগ দিন।’

রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করা আইনজীবীরা হলেন- অ্যাডভোকেট এস এম জুলফিকার আলী জুনু, ড. মো. হামিদুর রহমান রাশেদ, আকবর হোসেন, মুহিত জোবায়ের, নাজমুল হাসান, হেমায়েত উদ্দীন বাদশা, শওকতুল হক, ওবায়দুল হাসান, এমাদুল হক এবং অ্যাডভোকেট মোস্তাক আহমেদ।

এদিকে, মঙ্গলবার সকালে সচিবালয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে আইনমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এসময় আইনমন্ত্রী আনিসুল জানান, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সরকার মানবিকতা দেখাতে চায় তবে তা অবশ্যই আইনের মধ্যে থেকেই করতে হবে। স্মারকলিপি পর্যালোচনা করে পরবর্তীতে তাদের সঙ্গে আলোচনা হবে।

এদিকে গত ১৩ নভেম্বর খালেদা জিয়াকে আবার ঢাকায় বেসরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওইদিন রাত থেকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে সিসিইউতে রাখা হয় তাকে। কয়েকদিন আগে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে খালেদা জিয়ার ভাই শামীম ইস্কান্দার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লিখিত আবেদন করেন।

তার বোন সেলিমা ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার এখন বিদেশে চিকিৎসা প্রয়োজন- চিকিৎসকরা এ একটাই পরামর্শ দিচ্ছেন।

৭৬ বছর বয়সী সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী বহু বছর ধরে আর্থ্রারাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। অসুস্থতার জন্য এর আগে টানা ২৬ দিন ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নেন খালেদা জিয়া।

এর আগে এপ্রিলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন তিনি। পরে করোনা পরবর্তী জটিলতায় ২৭ এপ্রিল হাসপাতালে ভর্তি হন। সে সময় এক মাসের বেশি সময় হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি ছিলেন। শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে ১৯ জুন বাসায় ফেরেন।

পরে করোনার টিকা নিতে তিনি দু’দফায় মহাখালীর শেখ রাসেল ন্যাশনাল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে যান।

গত ১২ অক্টোবর খালেদা জিয়ার শরীরে জ্বর দেখা দেয়। এরপর তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে গত ২৫ অক্টোবর শরীরের টিউমার ধরা পড়ায় খালেদা জিয়ার বায়োপসি করা হয়।

দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হলে খালেদা জিয়াকে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে পাঠানো হয়। করোনার কারণে গত বছরের ২৫ মার্চ সরকার শর্ত সাপেক্ষে তাকে সাময়িক মুক্তি দেয়। এখন পর্যন্ত চার বার খালেদা জিয়ার মুক্তির সময় বাড়ানো হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রবিস্তারিত পড়ুন

লাগামহীন লুটপাট আ.লীগ আমলের বড় নিদর্শন: উপদেষ্টা আসিফ

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : পরীক্ষায় নকল করলেই ৪ বছর নিষিদ্ধ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজগুলোর অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা সামনে রেখে কঠোর সতর্কবার্তাবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘রাজনৈতিক দলের প্রভাব যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশকে বিনষ্ট করতে না পারে’
  • সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
  • ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ককে বাণিজ্যের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে ওয়াশিংটন: কুগেলম্যান
  • মালয়েশিয়া থেকে ফেরত আসা কেউ জঙ্গি নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো, আর বলতো এখন পর্দা ছুটে গেছে’
  • বাংলাদেশ সফর বাতিল করল ভারত
  • দণ্ডিত হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকবে না : অ্যাটর্নি জেনারেল
  • একদিনে ডেঙ্গু শনাক্ত ২৯৪, মৃত্যু নেই
  • ঢাকা আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি
  • জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দায়িত্ব অন্তবর্তী সরকারকেই নিতে হবে
  • ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা