শুক্রবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

অভিশ্রুতিই বৃষ্টি, পরিবারকে দেহ হস্তান্তর

অভিশ্রুতি শাস্ত্রী না বৃষ্টি খাতুন, বেইলি রোডের আগুনে নিহত নারী সাংবাদিকের ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে বিতর্কের সমাপ্তি ঘটেছে।

অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে পরিচিত বৃষ্টি খাতুনের প্রকৃত পরিচয় জানতে ডিএন-এর নমুনা পরীক্ষা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক বিভাগ। ঘটনার ১১ দিন পর নিহতের বাবার দাবির সত্যতা মেলায় বৃষ্টির মরদেহ পরিবারকে দেয়া হয়েছে।

সোমবার দুপুরে ওই নারী সাংবাদিকদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয় বলে জানিয়েছেন সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর। বলেন, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ডিএনএ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।

মরদেহ নিয়ে কুষ্টিয়ার খোকসায় নিজ গ্রামের বাড়িতে বৃষ্টি খাতুনকে দাফন করা হবে বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। সেই আগুনে নিহত ওই নারী সাংবাদিক ফেইসবুক ও কর্মস্থলে নিজেকে পরিচয় দিতেন অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে।

তার মৃত্যুর পর বাবা, ভাইসহ পরিবারের সদস্যরা এসে দাবি করেছেন, আগুনে নিহত সাংবাদিকের নাম বৃষ্টি খাতুন। তার বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায়।

ঘটনার পর অভিশ্রুতির পরিচয় নিশ্চিত করতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন করা হয়েছে বলে তখন জানান রমনা কালীমন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা।

তিনি বলেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর পরিচয় নিশ্চিত করতে রমনা থানা ওসি ও ঢাকা জেলা প্রশাসক বরাবর রমনা মন্দির থেকে আবেদন করা হয়েছে।

এই অবস্থার মধ্যে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে নিহতের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে উদ্যোগ নেয় পুলিশ। গত ১১ দিন বৃষ্টির মরদেহ থাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের মর্গে।

অবশেষে সেই পরীক্ষায় জানা যায়, অভিশ্রুতি মূলত কুষ্টিয়ার সবুজ শেখ দম্পতির সন্তান বৃষ্টি খাতুন।

অভিশ্রুতি না বৃষ্টি, পরিচয় নিশ্চিতের পর দেহ হস্তান্তরঅভিশ্রুতি না বৃষ্টি, পরিচয় নিশ্চিতের পর দেহ হস্তান্তর বৃষ্টি কাজ করতেন দা রিপোর্ট ডট লাইভ-এ। তার সিভি ও জন্ম সনদেও লেখা অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়েই মরদেহ নিতে খোকসা থেকে ছুটে আসেন তার বাবা সাবরুল আলম সবুজ। তিনি বলেন, জন্ম নিবন্ধনসহ সর্বত্র তার নাম বৃষ্টি।

ওই নারী সাংবাদিকের জন্ম নিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, চাকরির জন্মবৃত্তান্তে বাবা-মায়ের নামে বিভিন্ন রকম তথ্য পাওয়া যায়। স্থায়ী ঠিকানা সব জায়গায় একই।

আর এতেই বৃষ্টির মৃত্যুর পর প্রকৃত পরিচয় নিয়ে তৈরি হয় জটিলতা। তাই তার মরদেহ হস্তান্তর না করে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে সিআইডি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ভারতের যাওয়ার সময় কলারোয়া সীমান্তে বাংলাদেশি যুবক আটক

দীপক শেঠ, কলারোয়া: অবৈধপথে ভারতে যাওয়ার সময় সাতক্ষীরার কলারোয়া সীমান্তে এক বাংলাদেশিবিস্তারিত পড়ুন

ভারতে যাওয়ার সময় না’গঞ্জের স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা বেনাপোলে আটক

বেনাপোল প্রতিনিধি : যশোরের বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় নারায়নগঞ্জেরবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় সাংবাদিক আবুল কাশেমের শ্বশুরের মৃত্যুতে জেলা সাংবাদিক ফোরামের শোক

শেখ আমিনুর হোসেন, সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সদস্য, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশন ও আজকের পত্রিকারবিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরায় হাফেজ কল্যাণ পরিষদের সম্মেলন ও কমিটি গঠন
  • বাগেরহাটের শরণখোলার ঝুঁকিপূর্ণ উপকূল পরিদর্শন শেষে ‘মিট দ্যা প্রেস’ অনুষ্ঠিত
  • ভোমরা কাস্টমস কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধেও ঘুষ দাবির অভিযোগ
  • সাতক্ষীরা রেজিস্ট্রি অফিসের ভলিউম বইয়ের ৫টি পাতা গায়েব, ইউপি চেয়ারম্যানসহ আটক ৫
  • ভিসা কার্যক্রম নিয়ে নতুন করে যা জানালো ভারত
  • ঈদুল ফিতরে ৫, ঈদুল আজহায় ৬, দুর্গাপূজায় দুই দিন ছুটি
  • জন্ম থেকেই ২ হাত নেই, পা দিয়ে লিখে জিপিএ-৫ পেয়েছে মানিক
  • মাহফুজের অনুরোধে কর্মসূচি স্থগিত করলো পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি
  • ভোজ্যতেলে ভ্যাট ছাড় দিল এনবিআর
  • ঈদুল ফিতরে ৫, ঈদুল আজহায় ৬, দুর্গাপূজায় দুই দিন ছুটি
  • জামায়াত সত্যিকারের মানবিক সমাজ গড়তে চায়: ডা. শফিকুর
  • স্বপ্ন দেখিয়ে সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর সর্বনাশ করেছেন বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার