শনিবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে, সুন্দরগঞ্জের সেই ওসিকে বদলি

ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁসের পর বদলি করা হয়েছে ওসি তৌহিদুজ্জামানকে। আসামির স্বজনের সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থানার সেই ওসি মো. তৌহিদুজ্জামানকে বরিশাল বিভাগে বদলি করা হয়েছে। চলতি সপ্তাহে তাঁকে বদলি করা হলেও আজ মঙ্গলবার স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা বিষয়টি জানতে পারেন।

বদলির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ওই ওসিকে বরিশাল রেঞ্জে বদলি করা হয়। তবে ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপের অডিও ফাঁসের ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে কি না, সে বিষয়ে পুলিশ সুপার কোনো মন্তব্য করেননি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তদন্তে যা পাওয়া গেছে, সেগুলো ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।

গত বছরের ১০ এপ্রিল গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত উপদপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানার (৪২) বাসা থেকে ব্যবসায়ী হাসান আলীর (৪৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ নিয়ে নিহতের স্ত্রী বীথি বেগম বাদী হয়ে সদর থানায় মাসুদ রানা, রুমেল হক, খলিলুর রহমানসহ তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। নিহত হাসানের সঙ্গে তাদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, প্রায় দুই বছর আগে রানার কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা ঋণ নেন শহরের স্টেশন রোডের জুতা ব্যবসায়ী হাসান আলী। এই টাকা সুদসহ ১৯ লাখে দাঁড়ায়। সুদের টাকা দিতে না পারায় গত বছরের ৬ মার্চ লালমনিরহাট থেকে হাসানকে মোটরসাইকেলে তুলে আনেন মাসুদ। তিনি হাসানকে নিজ বাসায় এক মাসের বেশি আটকে রেখেছিলেন।

প্রথমে মামলার তদন্ত করেন গাইবান্ধা সদর থানার তৎকালীন পরিদর্শক (অভিযান) সেরাজুল ইসলাম। পরে গাইবান্ধা ডিবি পুলিশের তৎকালীন ওসি, বর্তমানে সুন্দরগঞ্জের কঞ্চিবাড়ি তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক মানস রঞ্জন দাস দায়িত্ব পান। সবশেষ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন সদ্য বদলি হওয়া ওসি মো. তৌহিদুজ্জামান।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তৌহিদুজ্জামানের সঙ্গে আসামির দুই স্বজনের ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপের অডিও ফাঁস হয়। অভিযোগপত্র থেকে দুই আসামির নাম বাদ দেওয়া ও আইনের ধারা কমিয়ে দিতে টাকা লেনদেনের কথাবার্তা হয়। কিন্তু এক আসামির নাম বাদ দিয়ে অভিযোগপত্র দিলে ঘুষের টাকা ফেরত দিতে ফোনালাপ হয়।

এদিকে আন্দোলনের মুখে সদর থানার তৎকালীন ওসি মাহফুজার রহমান, পরিদর্শক (তদন্ত) মজিবর রহমান ও উপপরিদর্শক মোশারফ হোসেনকে অন্যত্র বদলি করা হয়। ঘটনার দিনই মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মাসুদসহ তিন আসামি বর্তমানে জামিনে আছেন।

ঘটনার ৯ মাস ৬ দিন পর মাসুদ, খলিলুরসহ দুজনের বিরুদ্ধে চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তৌহিদুজ্জামান আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ১৮ জানুয়ারি তিনি সুন্দরগঞ্জের ওসি হিসেবে বদলি হন। গাইবান্ধা কোর্ট পুলিশ ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে অভিযোগপত্রটি সংশোধনের জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে ফেরত পাঠায়। গত ৬ মার্চ মাসুদ রানাসহ তিন আসামিকেই অভিযুক্ত করে আদালতে সংশোধিত অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদেরা

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসবিস্তারিত পড়ুন

সংসদ ভবন ঘিরে সতর্ক অবস্থান নিরাপত্তা বাহিনীর

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় জুলাই যোদ্ধাদেরবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি এনসিপি

শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অংশগ্রহণ করেনি।বিস্তারিত পড়ুন

  • জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান
  • যশোরের শার্শায় ভ্যানচালক আব্দুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার-৩
  • নেত্রকোনার মদনে বন্ধুর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় নিজে বাসর ঘরে’ বন্ধুকে দিয়ে বাসর
  • চট্টগ্রাম ইপিজেডে পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৬ ইউনিট
  • স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞ
  • দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩ কলেজের কেউ পাশ করেনি
  • পিআর-টিআর বাদ দেন, নির্বাচনে আসেন: মির্জা ফখরুল
  • হ্যান্ডবল খেলায় কলারোয়ার মেয়েরা ৩ বার সাতক্ষীরা জেলা চ্যাম্পিয়ন
  • ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ অবরোধ শিক্ষকদের, যানচলাচল বন্ধ
  • ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
  • আমি নিজেই পিআর বুঝি না: মির্জা ফখরুল
  • ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে সরকার বদ্ধপরিকর: আইন উপদেষ্টা